ঢাকা , শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ চান সাধারণ শিক্ষার্থীরা তারেক রহমান-বাবর খালাস আস্থার সংকটে প্রশাসন ও অর্থনীতি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়হীন কর্মকাণ্ডে বিপন্ন মানবাধিকার ক্ষমতা বদলের জন্য জুলাই বিপ্লব হয়নি- জামায়াত গাইবান্ধায় কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার, আটক ৩ ধূমপান নিয়ে তর্ক, পরিবহন কাউন্টারে হামলা-ভাঙচুর দুদকের মামলায় খালাস মীর নাসির ও মীর হেলাল রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আসিয়ানকে এগিয়ে আসার আহ্বান স্বর্ণ ব্যবসায়ীরাই টার্গেট ডাকাতদের গ্রেফতার ৭ আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা কারাগারে ১১ আসামি নির্বাচন না হলে অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি তৈরি হবে- সাইফুল হক প্রধান শিক্ষকের ২১৬৯ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল দাবি ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭ সিদ্ধান্তহীনতায় আটকে আছে পরিবহন চালকদের বিশ্রামাগার তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করার কোনো বিকল্প নেই ভেজাল ওষুধ সেবনে বাড়ছে মৃত্যুর হার পোরশায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সদস্য ও কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত পোরশায় বিএনপি'র উৎসবমুখর পরিবেশে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত রাজধানীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে

  • আপলোড সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০৯-২০২৫ ১০:৪১:২৪ অপরাহ্ন
নীতিমালা সংশোধন ভোট কক্ষের সংখ্যা কমছে
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্রের নীতিমালা সংশোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটকক্ষের সংখ্যা কমছে। গতকাল সোমবার ইসির উপসচিব মো. মাহবুব আলম শাহের সই করা সংশোধিত নীতিমালা থেকে এই তথ্য জানা গেছে। সংশোধিত নীতিমালায় বলা হয়েছে, পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র এবং ৫০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৪০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি কক্ষ নির্ধারণের বিধান ছিল। নতুন সংশোধনী অনুযায়ী, সাধারণভাবে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকেন্দ্র এবং ৬০০ জন পুরুষ ভোটার ও ৫০০ জন নারী ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এ নিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা পুনর্নির্ধারণ করার মাধ্যমে কমিশন ইতোমধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছে। আগে পুরুষদের জন্য একটি বুথে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫০০ এবং নারীদের জন্য ৪০০। এখন তা যথাক্রমে ৬০০ ও ৫০০ করা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৪৯ হাজার বুথ কমানো সম্ভব হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে প্রায় দেড় লক্ষ নির্বাচন কর্মকর্তার প্রয়োজনও কমছে। তিনি বলেন, শুধু একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এত বড় অঙ্কের ব্যয় সাশ্রয় হচ্ছে। ভবিষ্যতেও প্রতিটি ধাপে এই মিতব্যয়িতা নিশ্চিত করতে হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স