
সরকারকে বেকায়দায় ফেলানোর জন্য ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো সক্রিয়
- আপলোড সময় : ০৪-০৯-২০২৫ ১২:২০:০৯ অপরাহ্ন
- আপডেট সময় : ০৪-০৯-২০২৫ ১২:২০:০৯ অপরাহ্ন


স্বৈরাচার সরকারের দোষরা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলানোর জন্য আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে তারা সক্রিয় হয়ে উঠছে। ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পে এমআরটি লাইন-৫ এর ১৬ কোটি টাকা টেন্ডারের ১০তম স্থান ছিল কিন্তু ক্ষমতা অপব্যবহার করে ১৬ কোটি টাকার টেন্ডার মাহি এন্টারপ্রাইজ দুনীতির মাধ্যমে নিয়ে নেয়। তেমনি একজন অর্থদাতা বৃহত্তর মোহাম্মদপুর, আদাবর, শ্যামলী ও কলেজ গেইট এলাকাজুড়ে স্বৈরাচার সরকারের দোষরের ও বিভিন্ন গুপ্ত হামলা ও ঝটিকা মিছিলে অর্থ যোগানদাতা মাহি এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. সেলিম মোল্লাকে ঘিরে নানা বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে প্রভাশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিভিন্ন সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পে জোরপূর্বক প্রভাব খাটিয়ে টেন্ডার বাজি করে হাতিয়ে নেয় শত শত কোটি ঢাকা।
স্থানীয় একাধিক সূত্রে আরও জানা যায় যে, সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর পুত্র জ্যোতির রাজনৈতিক প্রভাবে এবং শেরে বাংলা নগর আওয়ামী লীগ নেতা তারিখ হাসান কাজলের ঘনিষ্ঠ হিসেবে মো. সেলিম মোল্লা সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রভাব বিস্তার করে মেট্র্রোরেল প্রকল্পে লাইন-৫ এর টেন্ডার দাখিল করে ৮ম হলে ও ক্ষমতা অপব্যবহার করে ব্যবসায়িক সুবিধা নিয়েছেন। ওই সময় তার বিরুদ্ধে কয়েকটি সংঘর্ষমূলক ঘটনার খবর নাগরিক টেলিভিশনসহ জাতীয় পত্রপত্রিকায় ও গণমাধ্যমেও প্রকাশ হয়। ৫ আগস্টের পরে খোলস পরিবর্তন করে সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহায়তায় আবার সক্রিয় হয়ে উঠছে টেন্ডারবাজিতে। বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের পরও অভিযোগ রয়েছে যে, ফ্যাসিবাদ সরকারের দোষর মাহি এন্ট্রারপ্রাইজ থেকে প্রাপ্ত অর্থ ব্যবহার করে স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও মিছিল ও ভাঙচুরের মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থ সাহায্য করায় লিপ্ত রয়েছেন। এ বিষয়ে সেলিম মোল্লার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata
কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ