ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫ , ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
টাঙ্গাইলে এনসিপির পদযাত্রা, নিরাপত্তায় ৯ শতাধিক পুলিশ সদস্য সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত মডেল মেঘনার জব্ধকৃত মালামাল ফরেনসিক রিপোর্ট তৈরির আদেশ সারাদেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী মেলিওডোসিস ওয়ারড্রব ম্যালফাংশনের শিকার হলেন জেনিফার লোপেজ এবার প্রাক্তন স্বামীর ৩০ হাজার কোটির সম্পত্তিতে ‘চোখ’ কারিশমার অক্ষয় কুমারের ফিটনেস রহস্য ফাঁস! বিপাকে রাজকুমার! জারি হলো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার নতুন সিনেমা সবাইকে কেন সতর্ক করলেন অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান? আবারও রায়হান রাফী ও তমা মির্জার প্রেমে ভাঙন বিএনপির ভরসার কেন্দ্রবিন্দুতে আপসহীন খালেদা জিয়া ডেঙ্গু আতঙ্কে নগরবাসী জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে জারি করতে হবে : নাহিদ ইসলাম বিয়ামে এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়াতে গিয়ে আগুনে পুড়ে ২ জন নিহত ডিএসসিসির পরিবহন ব্যবস্থাপনায় ২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রানওয়েতে স্কুলের পারমিশন যারা দিয়েছে তাদের ধরতে হবে-স্বাস্থ্য উপদেষ্টা একই দিনে শহীদ মিনারে সমাবেশ করতে চায় এনসিপি ও ছাত্রদল দেশকে পুনরায় গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান-ফখরুল রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়েছে ২শ’ ঘর

  • আপলোড সময় : ০২-০৬-২০২৪ ১২:১৭:০৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০২-০৬-২০২৪ ১২:১৭:০৪ পূর্বাহ্ন
উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়েছে ২শ’ ঘর উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়েছে ২শ’ ঘর
ফের আগুনে পুড়িল কক্সবাজারের উখিয়ার ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প। এতে প্রায় দুইশ ঝুপড়ি ঘর ভস্মীভূত হয়েছে। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তাৎক্ষণিক তাদের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। গতকাল শনিবার দুপুর একটার দিকে তাজনিমারখোলা ১৩ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-১, ডি-২ ও ডি-৩ ব্লকে অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঝুপড়ি ঘর ছাড়াও স্থানীয়দের চারটি ঘর পুড়ে গেছে। এ খবর পেয়ে স্থানীয় ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মিছবাহ উদ্দিন সেলিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বর্তমানে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্তরা খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে। এর আগে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। তারা প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে এপিবিএন, বিজিবি, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরাও আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে দেখা গেছে। ডি-১ ব্লকের মাঝি বশির বলেন, অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত আমাদের জানা নেই। আমার ব্লকের সব ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আহতের তথ্য জানা নেই। ডি-২ ব্লকের মাঝি জাহিদ হোসেন বলেন, হঠাৎ কীভাবে আগুন ধরেছে আমরা বুঝে উঠতে পারিনি। ঘর থেকে কিছু কিছু জিনিস আমরা বের করতে পেরেছি।
প্রাথমিকভাবে একটি সূত্র জানিয়েছে, ডি-১ ব্লকের আবদুল্লাহর স্ত্রী রান্না করার সময় অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। পরে পুরো ব্লকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেছে।
কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক অতীশ চাকমা জানান, দেড় ঘণ্টা চেষ্টা করার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এতে কাজ করেছিল রামু ও উখিয়া ফায়ার সার্ভিসের নয়টি ইউনিট। উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর হোসেন বলেন, স্থানীয়দের ঘরবাড়ি পুড়ে যাওয়ার খোঁজ নিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২৪ মে একই ক্যাম্পে আগুন লেগে অন্তত ৩ শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। অনেক রোহিঙ্গা পরিবার এখনো দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স