ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫ , ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ইশরাক-কায়কোবাদের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর অভিযোগ করেছে আসিফ প্রতীকী মূল্যে সরকারি সম্পত্তি কাউকে দেওয়া হবে না-অর্থ উপদেষ্টা আমরা সংস্কারকে ভয় পাই না স্বাগত জানাই-মির্জা ফখরুল মবতন্ত্র দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে-গণসংহতি প্রেস কাউন্সিলে নতুন কমিটি, ১২ জনকে অন্তর্ভুক্ত বাস-ট্রাক চালকদের ভালো স্বাস্থ্য আমাদের সবার জন্য জরুরি ডানপন্থী রাজনীতিতে বেড়েছে দৃশ্যমানতা জুলাই শুধু স্বৈরাচার মুক্তির মাস নয়, এটা পুনর্জন্মের মাস : প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজারে কোটি টাকা হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তন-খাদ্য সংকটে হুমকিতে সুন্দরবনের বাঘ জুলাই সনদের খসড়ায় আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি-জামায়াত বিচার নিয়ে আমাদের আন্তরিকতায় সন্দেহ রাখবেন না -আইন উপদেষ্টা নৈরাজ্যের শঙ্কা দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি ১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু বাড়ছে কাপ্তাই হ্রদের পানি, ডুবছে ঝুলন্ত সেতু ৯ জন উদ্ধার হলেও এখনও নিখোঁজ ৬ ‘খোলা জানালা’ সেবা চালু করেছে ‘ডিআরইউ’ বগুড়ায় কার্গো সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের অফিসে ডাকাতি সাড়ে ১৭ লাখ টাকা লুট ৩৯৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি মৃত্যু একজনের ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

এ বছর সাপের দংশনে ৩৮ জনের মৃত্যু : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

  • আপলোড সময় : ১১-০৭-২০২৪ ১১:৩২:৫৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৭-২০২৪ ১১:৩২:৫৫ পূর্বাহ্ন
এ বছর সাপের দংশনে ৩৮ জনের মৃত্যু : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
দেশে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ৬১০টি সাপের দংশনের ঘটনা ঘটেছেএতে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরগতকাল বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কনফারেন্স রুমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন রাসেলস ভাইপার নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানানঅধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) আসা তথ্যানুসারে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত দেশে ৬১০টি সাপের দংশনের তথ্য রেকর্ড করা হয়েছেএ ছাড়া সাপের দংশনে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছেতিনি বলেন, রাজশাহীতে সবচেয়ে বেশি সাপে কাটা রোগী পাওয়া গেছেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে চলতি বছরের শুরু থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত সাপের দংশনে মোট ৪১৬ জন রোগী ভর্তি হয়, তার মধ্যে বিষধর৭৩টি এবং ১৮টি চন্দ্রবোড়া সাপ ছিলসাপের দংশনে আক্রান্তদের মধ্যে মোট ১১ জন রোগী মারা যান, এর মধ্যে চন্দ্রবোড়া সাপের দংশনের কারণে মারা যায় ৫ জনতিনি আরও বলেন, দেশে সাপের দংশনে নীতিগতভাবে একটি স্বীকৃত গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত২০২২ সালে পরিচালিত জাতীয় জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের ৪ লাখের অধিক মানুষ সাপের দংশনের শিকার হয়যার মধ্যে দুঃখজনকভাবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেনসাপের বিষয়ে অপর্যাপ্ত তথ্য থাকা সত্ত্বেও প্রধান ??বিষধর সাপের মধ্যে গোখরা, ক্রেইট, চন্দ্রবোড়া (রাসেলস ভাইপার) ও সবুজ সাপ অন্যতমকিছুকিছু সামুদ্রিক সাপের দংশনের তথ্য আছেবাংলাদেশে চন্দ্রবোড়ায় অস্তিত্ব এবং এর দংশনে মৃত্যুর ইতিহাস ১৯২০ সালেই স্বীকৃত আছে২০১৩ সালে রামেক হাসপাতালে চন্দ্রবোড়া অথবা উলুবোড়া সাপের দংশনের প্রথম রিপোর্ট হিসেবে লিপিবদ্ধ আছে, প্রাথমিকভাবে রাজশাহী ও বরেন্দ্র অঞ্চলে এর প্রভাব বেশি দেখা গেলেও পরবর্তীতে ধীরে ধীরে চন্দ্রবোড়ার বিস্তৃতি ২৭টি জেলায় ছড়িয়েছেবিষধরসাপের দংশনের স্বীকৃত চিকিৎসা হচ্ছে এন্টিভেনমতাই সাপের দংশনের আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স