ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫ , ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
পোরশায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সম্মানানা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আমতলীতে মাসিক আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আমতলীতে খোলা বাজারে পেট্রোল ও ডিজেল বিক্রি করার মহোৎসব ইশরাক-কায়কোবাদের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর অভিযোগ করেছে আসিফ প্রতীকী মূল্যে সরকারি সম্পত্তি কাউকে দেওয়া হবে না-অর্থ উপদেষ্টা আমরা সংস্কারকে ভয় পাই না স্বাগত জানাই-মির্জা ফখরুল মবতন্ত্র দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে-গণসংহতি প্রেস কাউন্সিলে নতুন কমিটি, ১২ জনকে অন্তর্ভুক্ত বাস-ট্রাক চালকদের ভালো স্বাস্থ্য আমাদের সবার জন্য জরুরি ডানপন্থী রাজনীতিতে বেড়েছে দৃশ্যমানতা জুলাই শুধু স্বৈরাচার মুক্তির মাস নয়, এটা পুনর্জন্মের মাস : প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজারে কোটি টাকা হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তন-খাদ্য সংকটে হুমকিতে সুন্দরবনের বাঘ জুলাই সনদের খসড়ায় আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি-জামায়াত বিচার নিয়ে আমাদের আন্তরিকতায় সন্দেহ রাখবেন না -আইন উপদেষ্টা নৈরাজ্যের শঙ্কা দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি ১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু বাড়ছে কাপ্তাই হ্রদের পানি, ডুবছে ঝুলন্ত সেতু ৯ জন উদ্ধার হলেও এখনও নিখোঁজ ৬ ‘খোলা জানালা’ সেবা চালু করেছে ‘ডিআরইউ’

সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস

  • আপলোড সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস
সংবিধানের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপ্রধান ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে গত জুলাই পর্যন্ত কতজনের দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করেছেন- তার তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবকে এ নোটিস পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। তিনি বলেন, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গত সাড়ে ৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতি কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন এবং রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিসে। সংবিধানের ৪৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে?কোন দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত যতজনকে রাষ্ট্রপতি দণ্ড মওকুফ করে বা দণ্ড স্থগিত করে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছেন, তাদের নামের তালিকা এবং কোন প্রক্রিয়ায় তাদের ক্ষমা করা হয়েছে- তার বিশদ বর্ণনা নোটিস পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছেন নোটিসদাতা। এই সময়ের মধ্যে তালিকা না পেলে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করবেন বলে নোটিসে বলেছেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। নোটিসে বলা হয়, “অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে বহু ক্রিমিনাল, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের ক্ষমা বা তাদের দণ্ড মওকুফের আদেশ দিয়ে আসছেন। রাষ্ট্রপতির মার্জনায় বহু ফাঁসির আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে বেরিয়ে সমাজে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। “রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করে বা দণ্ড মওকুফ করে দায় মুক্তি দিচ্ছেন তা একজন নাগরিক হিসেবে আমার/আমাদের জানার অধিকার আছে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতার অপব্যবহার বা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বা রাজনৈতিক কোনোরূপ বল প্রয়োগ আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার।”

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ