ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা নকলমুক্ত রাখতে একগুচ্ছ নির্দেশনা ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক-প্রেস সচিব ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রাণ গেল ৫ জনের পঞ্চগড়ের দুই সীমান্ত দিয়ে চার ভারতীয়সহ ১৬ জনকে পুশইন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ বাস কম যাত্রী বেশি, বাড়তি টাকা দিয়েও মিলছে না টিকিট বেনাপোলে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ

সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস

  • আপলোড সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস
সংবিধানের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপ্রধান ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে গত জুলাই পর্যন্ত কতজনের দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করেছেন- তার তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবকে এ নোটিস পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। তিনি বলেন, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গত সাড়ে ৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতি কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন এবং রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিসে। সংবিধানের ৪৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে?কোন দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত যতজনকে রাষ্ট্রপতি দণ্ড মওকুফ করে বা দণ্ড স্থগিত করে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছেন, তাদের নামের তালিকা এবং কোন প্রক্রিয়ায় তাদের ক্ষমা করা হয়েছে- তার বিশদ বর্ণনা নোটিস পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছেন নোটিসদাতা। এই সময়ের মধ্যে তালিকা না পেলে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করবেন বলে নোটিসে বলেছেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। নোটিসে বলা হয়, “অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে বহু ক্রিমিনাল, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের ক্ষমা বা তাদের দণ্ড মওকুফের আদেশ দিয়ে আসছেন। রাষ্ট্রপতির মার্জনায় বহু ফাঁসির আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে বেরিয়ে সমাজে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। “রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করে বা দণ্ড মওকুফ করে দায় মুক্তি দিচ্ছেন তা একজন নাগরিক হিসেবে আমার/আমাদের জানার অধিকার আছে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতার অপব্যবহার বা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বা রাজনৈতিক কোনোরূপ বল প্রয়োগ আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার।”

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স