ঢাকা , শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
করদাতার ওপর অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টির শঙ্কা নারায়ণগঞ্জে গুলি করে কুপিয়ে ছিনতাই ভিডিও ভাইরাল গণতন্ত্রের উত্তরণের জন্য নির্বাচন ছাড়া কোনো পথ নেই- দুদু কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু অর্থনীতিতে অশনি সংকেত শত শত কারখানা বন্ধ এপিবিএন অধিনায়কের প্রত্যাহারচাওয়া নিয়ে তোলপাড় নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি শাহজাহানপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২ গণপরিবহনে সংরক্ষিত হচ্ছে না যাত্রীদের অধিকার জাবি শিক্ষক জান্নাতুল ফেরদৌসের দাফন সম্পন্ন জাকসুর ফল প্রকাশে বিলম্ব ক্ষোভ বাড়ছে শিক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে-প্রেস সচিব বিচারপতি ড. আখতারুজ্জামানের পদত্যাগ গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি তিনজন কারাগারে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের প্রবেশ পদ ৯ম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি রোড বেল্ট ইনিশিয়েটিভ এক্সিবিশনে যৌথ সক্ষমতা তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে-বাণিজ্য উপদেষ্টা স্বস্তি নেই সবজির দামে নিত্যপণ্যের দাম চড়া রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ বিশ্বকাপের টিকেট না পাওয়ায় বরখাস্ত হলো ভেনেজুয়েলা ও পেরুর কোচ বিশ্বকাপের টিকিটের জন্য ২৪ ঘণ্টায় জমা পড়লো দেড় মিলিয়ন আবেদন

সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস

  • আপলোড সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৮-২০২৪ ১২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সাড়ে ৩৩ বছরে কতজনের দণ্ড মওকুফ তালিকা পেতে নোটিস
সংবিধানের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপ্রধান ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে গত জুলাই পর্যন্ত কতজনের দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করেছেন- তার তালিকা প্রকাশ করতে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবকে এ নোটিস পাঠান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। তিনি বলেন, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গত সাড়ে ৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতি কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন এবং রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিসে। সংবিধানের ৪৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, “কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে?কোন দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।” ১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত যতজনকে রাষ্ট্রপতি দণ্ড মওকুফ করে বা দণ্ড স্থগিত করে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়েছেন, তাদের নামের তালিকা এবং কোন প্রক্রিয়ায় তাদের ক্ষমা করা হয়েছে- তার বিশদ বর্ণনা নোটিস পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জানাতে বলেছেন নোটিসদাতা। এই সময়ের মধ্যে তালিকা না পেলে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করবেন বলে নোটিসে বলেছেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক। নোটিসে বলা হয়, “অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবৎ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে বহু ক্রিমিনাল, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের ক্ষমা বা তাদের দণ্ড মওকুফের আদেশ দিয়ে আসছেন। রাষ্ট্রপতির মার্জনায় বহু ফাঁসির আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে বেরিয়ে সমাজে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। “রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণিত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করে বা দণ্ড মওকুফ করে দায় মুক্তি দিচ্ছেন তা একজন নাগরিক হিসেবে আমার/আমাদের জানার অধিকার আছে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সংক্রান্ত সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতার অপব্যবহার বা কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বা রাজনৈতিক কোনোরূপ বল প্রয়োগ আছে কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার।”

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স