ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা নকলমুক্ত রাখতে একগুচ্ছ নির্দেশনা ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক-প্রেস সচিব ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রাণ গেল ৫ জনের পঞ্চগড়ের দুই সীমান্ত দিয়ে চার ভারতীয়সহ ১৬ জনকে পুশইন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ বাস কম যাত্রী বেশি, বাড়তি টাকা দিয়েও মিলছে না টিকিট বেনাপোলে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ
নোয়াখালী

বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা

  • আপলোড সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা
রাতভর বৃষ্টিতে নোয়াখালীর বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে আবারও বেড়েছে পানি। এতে ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে জলাবদ্ধতা। বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। জেলায় এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন জানান, গত কয়েকদিন রৌদ্রোজ্জ্বল পরিবেশ থাকার কারণে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে যায় বেশির ভাগ উঁচু এলাকা থেকে। তবে বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল ছিল জলাবদ্ধ। এরইমধ্যে গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে নিচু এলাকাগুলোতো বেড়েছে পানি। পানি নেমে যাওয়া কিছু সড়ক আবারও তলিয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে নিচু এলাকাগুলোতে তিন থেকে চার ইঞ্চি পানি বেড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বিভিন্ন স্থানে খাল দখল, ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, অপরিকল্পিত কালভার্ট তৈরি ও যেখানে সেখানে বাঁধ দিয়ে পানি নিষ্কাশনের বাধা দেওয়ায় পানি নামছে না। যার ফলে সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা রয়েছে। জেলার বন্যা আক্রান্ত ৮টি উপজেলার মধ্যে সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও জলমগ্ন কবিরহাট, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার অধিকাংশ এলাকা। কোথাও কোথাও এখনও হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি রয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন বন্যার পানিতে রান্নাঘরে চুলা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। ফলে খাদ্য সমস্যায় ভুগছেন। বন্যার শুরুর দিকে জেলার বাইরে ও জেলার বিভিন্ন সংগঠন থেকে খাবার ও ত্রাণসহায়তা দিলেও সেটি বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে। জেলা প্রশাসকের তথ্যমতে, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন ৭০ হাজার মানুষ। জেলায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। বন্যাকবলিত ৮টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছেন প্রায় ৪৪৮ জন রোগী।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স