ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫ , ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সবাই মিলে রাষ্ট্র বিনির্মাণের সুযোগ হয়েছে-আলী রীয়াজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলিতে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন রাস্তায় অভিনেতাকে সিদ্দিককে গণপিটুনি কারিগরি শিক্ষার্থীরা যা শিখছেন, চাকরির বাজারে তার চাহিদা নেই -সিপিডি আগামী নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটের প্রস্তুতি চলছে : সিইসি জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশকে উজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দিতে গড়িমসি অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে বিএনপিকেও জনগণ ছুড়ে মারবে -নেতাকর্মীদের ফখরুল সভ্য হতে হলে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান বইপ্রেমী এক ডিসির গল্প গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই বোন ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলেন ২৫ কর্মী পুলিশের জন্য ১৭২ কোটি টাকায় কেনা হবে ২০০ জিপ সামাজিক সুরক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাখ ২৪ হাজার উপকারভোগী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে লিপ্ত থাকার অভিযোগ গ্যাস খাতে বছরে আর্থিক ক্ষতি বিলিয়ন ডলার নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি
নোয়াখালী

বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা

  • আপলোড সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-০৯-২০২৪ ১২:২১:৫৮ পূর্বাহ্ন
বৃষ্টিতে নোয়াখালীতে আবারও বেড়েছে পানি, কমেছে ত্রাণসহায়তা
রাতভর বৃষ্টিতে নোয়াখালীর বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে আবারও বেড়েছে পানি। এতে ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে জলাবদ্ধতা। বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি। জেলায় এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত গতকাল মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন জানান, গত কয়েকদিন রৌদ্রোজ্জ্বল পরিবেশ থাকার কারণে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পানি নামতে শুরু করে। পানি নেমে যায় বেশির ভাগ উঁচু এলাকা থেকে। তবে বেশির ভাগ নিম্নাঞ্চল ছিল জলাবদ্ধ। এরইমধ্যে গত সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে নিচু এলাকাগুলোতো বেড়েছে পানি। পানি নেমে যাওয়া কিছু সড়ক আবারও তলিয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে নিচু এলাকাগুলোতে তিন থেকে চার ইঞ্চি পানি বেড়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বিভিন্ন স্থানে খাল দখল, ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ, অপরিকল্পিত কালভার্ট তৈরি ও যেখানে সেখানে বাঁধ দিয়ে পানি নিষ্কাশনের বাধা দেওয়ায় পানি নামছে না। যার ফলে সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় এখনও জলাবদ্ধতা রয়েছে। জেলার বন্যা আক্রান্ত ৮টি উপজেলার মধ্যে সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও সুবর্ণচর উপজেলার বেশির ভাগ এলাকা থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও জলমগ্ন কবিরহাট, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার অধিকাংশ এলাকা। কোথাও কোথাও এখনও হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি রয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন বন্যার পানিতে রান্নাঘরে চুলা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। ফলে খাদ্য সমস্যায় ভুগছেন। বন্যার শুরুর দিকে জেলার বাইরে ও জেলার বিভিন্ন সংগঠন থেকে খাবার ও ত্রাণসহায়তা দিলেও সেটি বর্তমানে অনেকটা কমে এসেছে। জেলা প্রশাসকের তথ্যমতে, বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে এখনও পানিবন্দি প্রায় ১৩ লাখ মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন ৭০ হাজার মানুষ। জেলায় বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। বন্যাকবলিত ৮টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ভর্তি আছেন প্রায় ৪৪৮ জন রোগী।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ