ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা নকলমুক্ত রাখতে একগুচ্ছ নির্দেশনা ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক-প্রেস সচিব ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রাণ গেল ৫ জনের পঞ্চগড়ের দুই সীমান্ত দিয়ে চার ভারতীয়সহ ১৬ জনকে পুশইন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ বাস কম যাত্রী বেশি, বাড়তি টাকা দিয়েও মিলছে না টিকিট বেনাপোলে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ

খাটে পড়ে ছিল নটরডেমের অফিস সহকারীর রক্তাক্ত দেহ

  • আপলোড সময় : ১৩-০৯-২০২৪ ০২:৫৪:৪২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৯-২০২৪ ০২:৫৪:৪২ অপরাহ্ন
খাটে পড়ে ছিল নটরডেমের অফিস সহকারীর রক্তাক্ত দেহ
পুরান ঢাকার সূত্রাপুর এলাকার একটি বাসা থেকে নটরডেম কলেজের অফিস সহকারী লিপিকা জুলিয়ানা গোমেজের (৫৫) রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত বুধবার বিকালে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের ভাষ্য- লিপিকার মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা তাদের।
সূত্রাপুরের ঋষিকেশ দাস লেনের ৭৫ নম্বর পাঁচতলা ভবনের চারতলার ভাড়া বাসায় একাই থাকতেন লিপিকা। তার গ্রামের বাড়ি নবাবগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায়।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মর্গে লিপিকার মরদেহের ময়না তদন্ত করা হয়, পরে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।
এদিন নিহতের মামাতো ভাই প্রিন্স গোমেজ বাদী হয়ে সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
সূত্রাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুব্রত সাহা বলেন, লিপিকার স্বামীর সঙ্গে ১৮-২০ বছর আগে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তিনি একাই ওই বাসায় বসবাস করতেন। গত মঙ্গলবার লিপিকা কর্মস্থলে যাননি, যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার ফোন নম্বর বন্ধ পায়। এর ফলে গত বুধবার কর্মস্থল থেকেই দুজনকে তার বাসায় পাঠানো হয় খোঁজ নেওয়ার জন্য।
তারা গিয়ে বাড়ির তত্ত্বাবধায়ককে সঙ্গে নিয়ে লিপিকার ফ্ল্যাটে গিয়ে দেখেন তালাবন্ধ। পরে তত্বাবধায়কের কাছে থাকা বিকল্প চাবি দিয়ে ফ্ল্যাটে ঢুকে তারা শোয়ার ঘরের খাটে লিপিকাকে পড়ে থাকতে দেখেন। তার মুখের ওপরে থাকা একটি বালিশ সরিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে ৯৯৯-এ ফোন করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাসায় গিয়ে লিপিকার মরদেহ উদ্ধার করে।
তার মাথার বাঁ পাশে ধারালো অস্ত্রের কোপের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে এসআই সুব্রত বলেন, বাসায় সকল জিনিসপত্র ঠিকই রয়েছে, শুধু লিপিকার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি পাওয়া যায়নি। বাড়িতে কোনো নিরাপত্তাকর্মী ছিলেন না। প্রত্যেক ভাড়াটের কাছে প্রধান ফটকের তালার চাবি আছে। ধারণা করা হচ্ছে, কে বা কারা তাকে হত্যা করে ফ্ল্যাটের মেইন দরজায় তালা দিয়ে চাবি নিয়ে চলে গেছে।
এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত কাজ শুরু করেছি। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করব।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স