ঢাকা , বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ , ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সবাই মিলে রাষ্ট্র বিনির্মাণের সুযোগ হয়েছে-আলী রীয়াজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলিতে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন রাস্তায় অভিনেতাকে সিদ্দিককে গণপিটুনি কারিগরি শিক্ষার্থীরা যা শিখছেন, চাকরির বাজারে তার চাহিদা নেই -সিপিডি আগামী নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটের প্রস্তুতি চলছে : সিইসি জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশকে উজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দিতে গড়িমসি অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে বিএনপিকেও জনগণ ছুড়ে মারবে -নেতাকর্মীদের ফখরুল সভ্য হতে হলে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান বইপ্রেমী এক ডিসির গল্প গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই বোন ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলেন ২৫ কর্মী পুলিশের জন্য ১৭২ কোটি টাকায় কেনা হবে ২০০ জিপ সামাজিক সুরক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাখ ২৪ হাজার উপকারভোগী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে লিপ্ত থাকার অভিযোগ গ্যাস খাতে বছরে আর্থিক ক্ষতি বিলিয়ন ডলার নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি

সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে বিদেশি ৭ প্রতিষ্ঠান

  • আপলোড সময় : ২০-০৯-২০২৪ ০৩:২৭:৫৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-০৯-২০২৪ ০৩:২৭:৫৯ অপরাহ্ন
সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে বিদেশি ৭ প্রতিষ্ঠান
বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে সাত বিদেশি প্রতিষ্ঠান এখন পর্যন্ত দরপত্র কিনেছে। নিলামকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করতে পেট্রোবাংলা দরপত্র জমা দেয়ার সময় বাড়িয়েছে তিন মাস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সমুদ্রে অনুসন্ধান শুরু জরুরি। দেশের স্বার্থ সুরক্ষায় উৎপাদন অংশীদারি চুক্তির (পিএসসি) বেশকিছু ধারায় সংস্কারের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে দেশে গ্যাসের মোট চাহিদা  ৪০০ কোটি ঘনফুট। বিপরীতে সরবরাহ ২৭০ কোটি ঘনফুট। এরমধ্যে স্থানীয় উত্তোলন ২১০ ঘনফুট এবং এলএনজি মিলছে ৬০ কোটি ঘনফুট।
জানা যায়, ২০৩০ সাল নাগাদ স্থলভাগের গ্যাস উত্তোলন নামতে পারে ১৮০ কোটি ঘনফুটের নিচে। অগভীর সমুদ্রে মিলতে পারে আরও ২০ কোটি ঘনফুট। তখন প্রায় ৫০০ কোটি ঘনফুট চাহিদার ৬০ ভাগ মেটাতে হবে এলএনজি আমদানির মাধ্যমে। এমন বাস্তবতায় গভীর-অগভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করে পেট্রোবাংলা। দরপত্রের নথি, তথ্য-উপাত্ত কেনা ও জমা দেয়ার সময় তিন মাস পিছিয়ে ৯ ডিসেম্বর করা হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অফশোর বিডিংয়ের যে প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এটার সময় এগিয়ে আনা উচিত। আমরা যত দ্রুত নিজেদের দেশে গ্যাস উত্তোলনের ব্যবস্থা করতে পারব ততই ভালো। আমদানি কমানো গেলে বৈদেশিক মুদ্রার ওপরও চাপ কম পড়বে। ৫৫ বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আহ্বান জানিয়েছে পেট্রোবাংলা। এখন পর্যন্ত সাত প্রতিষ্ঠান দরপত্রের নথি কিনেছে।
দরপত্রের শর্ত শিথিল করে আরও প্রতিষ্ঠানকে নিলামে টানার পারামর্শ দিয়েছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। সেই সঙ্গে বছরে বিনিয়োগের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ফেরত পাওয়ার সুযোগসহ উৎপাদন অংশীদারি চুক্তির বেশকিছু ধারা সংশোধনের কথাও বলছেন জ্বলানি বিশেষজ্ঞরা।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ শামসুল আলম বলেন, বলা হয়েছে যে, আমরা যে প্রফিটটা পাব সেটি হবে নগদ অর্থে, গ্যাসে নয়। এ জায়গায় আমাদের আপত্তি রয়েছে। তারা করপোরেট ট্যাক্স যদি কম দেয় বা না দেয়, সে ক্ষেত্রে তাদের ভাগের গ্যাসের দাম কমাতে হবে। কস্ট রিকভারির যে সমস্ত ক্লজ রয়েছে, সেগুলোকে সংশোধন করতে হবে। ২০১২ সালে ভারত ও ২০১৪ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি হয়। ইতোমধ্যে প্রতিবেশী দুই দেশই সমুদ্রে গ্যাস উত্তোলন শুরু করেছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ