ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫ , ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
টাঙ্গাইলে এনসিপির পদযাত্রা, নিরাপত্তায় ৯ শতাধিক পুলিশ সদস্য সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত মডেল মেঘনার জব্ধকৃত মালামাল ফরেনসিক রিপোর্ট তৈরির আদেশ সারাদেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী মেলিওডোসিস ওয়ারড্রব ম্যালফাংশনের শিকার হলেন জেনিফার লোপেজ এবার প্রাক্তন স্বামীর ৩০ হাজার কোটির সম্পত্তিতে ‘চোখ’ কারিশমার অক্ষয় কুমারের ফিটনেস রহস্য ফাঁস! বিপাকে রাজকুমার! জারি হলো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার নতুন সিনেমা সবাইকে কেন সতর্ক করলেন অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান? আবারও রায়হান রাফী ও তমা মির্জার প্রেমে ভাঙন বিএনপির ভরসার কেন্দ্রবিন্দুতে আপসহীন খালেদা জিয়া ডেঙ্গু আতঙ্কে নগরবাসী জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে জারি করতে হবে : নাহিদ ইসলাম বিয়ামে এসি বিস্ফোরণ নয়, নথি পোড়াতে গিয়ে আগুনে পুড়ে ২ জন নিহত ডিএসসিসির পরিবহন ব্যবস্থাপনায় ২ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ রানওয়েতে স্কুলের পারমিশন যারা দিয়েছে তাদের ধরতে হবে-স্বাস্থ্য উপদেষ্টা একই দিনে শহীদ মিনারে সমাবেশ করতে চায় এনসিপি ও ছাত্রদল দেশকে পুনরায় গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান-ফখরুল রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ প্রধান বিচারপতির
ফরিদপুর

৩২ কিলোমিটার মহাসড়ক ভাঙ্গাচোরা জনগণ ভোগান্তিতে

  • আপলোড সময় : ১১-১০-২০২৪ ০১:০৯:২২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১১-১০-২০২৪ ০১:০৯:২২ পূর্বাহ্ন
৩২ কিলোমিটার মহাসড়ক ভাঙ্গাচোরা জনগণ ভোগান্তিতে
ফরিদপুর  প্রতিনিধি
ফরিদপুরের দুই মহাসড়কের ৩২ কিলোমিটারের বিভিন্ন অংশ ভেঙ্গে খানা খন্দের সৃষ্টি হওয়ায় যান বাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এতে ওই সড়কে চলাচলকারী যানবাহন হরহামেশাই দুর্ঘটনায় পতিত হচ্ছে। আর ধীর গতির কারণে দুই থেকে তিনগুন সময় লাগছে। নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ওই সড়ক দুটি দিয়ে যাতায়াতকারীদের। আর সড়ক বিভাগ বলছে বেশ কিছুদিন ধরে ঘন বৃষ্টির কারণে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হলেও বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় সংস্কার করা সম্ভব হচ্ছে না।
এন-৭, ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুর থেকে ধুলদী রেলগেট পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার এবং এন-৮, ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের, ফরিদপুর জেলার মুন্সীবাজার খেকে পুখুরিয়া পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার, মোট ৩২ কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে খানা খন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ওই সড়ক দিয়ে চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যাতায়াতকারীদের।
এন-৭ মহাসড়ক দিয়ে মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্তত ১০টি জেলার হাজারো যানবাহন এন-৮ মহাসড়ক ধরে ভাঙ্গা গোলচত্বর হয়ে এক্সপ্রেসওয়ে ও পদ্মা সেতু ব্যবহার করে রাজধানীতে যাতায়াত করে।
সরেজমিনে গেলে স্থানীয় এবং মহাসড়কে চলাচলকারীরা জানান, দুই মাসের অধিক সময় ধরেই প্রতিনিয়ত ভাঙ্গছে সড়কটি। কিন্তু প্রয়োজনীয় সংস্কার না হওয়ায় দিনে দিনে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। এরই মধ্যে ধীর গতিতে যানবাহন চলায়, সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না, এতে ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীসহ ওই সড়ক ব্যবহারকারীরা। আর যানবাহন চালকরা বলছেন, সড়কের দুরাবস্থার কারণে প্রায়শ ঘটছে দূর্ঘটনা।
মহাসড়ক দুটি ব্যবহারকারীরা মনে করেন, অবিলম্বে সংস্কার না করা হলে এই সড়ক দুটির ওই অংশে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়বে। তাই দ্রুত মহাসড়ক দুটির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ সংস্কারের দাবি তাদের। 
যদিও ফরিদপুর  সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খালিদ সাইফুল্লাহ সরদার জানান, ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কটি কুয়াকাটা পর্যন্ত ফোর লেনে উন্নীত করার কাজ চলমান থাকায় এই মুহূর্তে বড় ধরনের কাজ করা সম্ভবব হচ্ছেনা। কিন্তু সাময়িকভাবে সংস্কার করার কাজ চলমান রয়েছে, যদিও অনবরত বৃষ্টি থাকায় বিলম্বিত হচ্ছে।
প্রতিদিন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের হাজার হাজার যানবাহনের পদ্মাসেতু এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে রাজধানীর সাথে যোগাযোগ নির্বিঘ্ন করতে অবিলম্বে সড়ক দুটি সংস্কার করার জোড়ালো  দাবি ব্যবহারকারীদের। দীর্ঘদিন ধরে প্রায় শতকোটি টাকার কাজ চলমান রয়েছে। কিন্তু মানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করার কারণে রাস্তার এ বেহাল দশা বলে ও মনে করেন তারা।
উল্লেখ্য, সড়ক বিভাগের  অন্যান্য প্রকৌশলীদের সাথে যোগাযোগ করলে প্রথম পর্যায়ে কথা-বার্তা বললে ও পরবর্তীতে রাস্তা নিয়ে কোন তথ্য চাওয়া হলে তাদের কোন সহযোগিতা পাওয়া যায় না বলে ও অভিযোগ রয়েছে একাধিক গণমাধ্যম কর্মীদের।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য