ঢাকা , শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ , ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে- রিজভী অবিলম্বে সাংবাদিক ছাঁটাই বন্ধসহ ১০ম ওয়েজবোর্ড গঠন করুন চাপ সামাল দিতে পরিবহন সক্ষমতা বাড়াচ্ছে বেবিচক রমনা বটমূলে বোমা হামলা হাইকোর্টের রায় ৮ মে ৩০০ শিক্ষক ও গবেষককে সম্মাননা দিবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিএসইসির ২১ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৪ লাখ টাকা করার পরামর্শ এফবিসিসিআইয়ের দাম কমিয়েও ক্রেতা মিলছে না সিমেন্টের চিন্ময় দাসের জামিন চেম্বারে স্থগিত সংখ্যালঘুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত-মির্জা ফখরুল যুদ্ধের দোরগোড়ায় পাকিস্তান-ভারত প্রস্তুতি থাকতে হবে যুদ্ধের রাজনৈতিক বিতর্ক ও আর্থিক সংশ্লেষ নেই এমন সংস্কার সুপারিশ ইসির রাজধানীতে পর পর তিনদিনে ৪ সমাবেশ আজ মহান মে দিবস রণতরী থেকে সমুদ্রে পড়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের ৮১০ কোটির বিমান পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে জল্পনা-কল্পনা দাম আড়াই হাজার কোটির বেশি ইয়েমেনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ হামলা সামরিক অভিযানের সবুজ সংকেত মোদির

চট্টগ্রাম ওয়াসায় প্রতিদিন ৯ কোটি লিটার পানি অপচয়

  • আপলোড সময় : ১৪-১০-২০২৪ ০৩:১১:০৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৪-১০-২০২৪ ০৩:১১:০৯ অপরাহ্ন
চট্টগ্রাম ওয়াসায় প্রতিদিন ৯ কোটি লিটার পানি অপচয়
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পরও প্রতিদিন গড়ে ৯ কোটি লিটার পানি অপচয় হচ্ছে চট্টগ্রাম ওয়াসায়। এ অপচয় হওয়া পানিকে সিস্টেম লস দেখিয়ে হিসাবভুক্ত করছে চট্টগ্রামে পানি ও পয়োব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানটি। তবে ওয়াসা বলছে, আগের চেয়ে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, পানি পরিশোধনের জন্য চট্টগ্রাম ওয়াসার রয়েছে তিনটি শোধনাগার। এই তিন প্রকল্প থেকে প্রতিদিন ৪৫ কোটি লিটার পানি পরিশোধন করা হয়। এরমধ্যে কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্প-১ থেকে ১৪ কোটি লিটার, কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্প-২ থেকে ২৪ কোটি লিটার, মদুনাঘাট পানি শোধনাগার প্রকল্প থেকে ৭ কোটি লিটার পানি সরবরাহ হয়। পাশাপাশি গ্রাউন্ড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে ওয়াসা গভীর নলকূপ থেকেও দৈনিক ৫ থেকে ৬ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করে চট্টগ্রাম ওয়াসা। তবে পানির চাহিদা কম হলে গভীর নলকূপ দিয়ে পানি উত্তোলন করা হয় না।
চট্টগ্রাম ওয়াসার গত জুন মাসের এমআইএস রিপোর্ট অনুযায়ী, সরবরাহ করা মোট পানির ২৫ থেকে ২৮ শতাংশ সিস্টেম লস হয়। সিস্টেস লস হওয়া পানিকে নন-রেভিনিউ ওয়াটার হিসেবে চিহ্নিত করে আসছে ওয়াসা। এ হিসাবে দৈনিক নন-রেভিনিউ পানির পরিমাণ কমবেশি ৯ কোটি লিটার। এক বছর আগেও নন-রেভিনিউ পানির পরিমাণ ছিল ২৯ শতাংশ।
চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মো. মাকসুদ আলম বলেন, নগরীর চান্দগাঁও ও আগ্রাবাদ এলাকায় ৩ হাজার স্মার্ট মিটার বসানোর কাজ চলছে। নগরীতে এখনো প্রায় ৩শ কিলোমিটার পুরোনো পাইপলাইন রয়েছে। নতুন পাইপলাইন বসানোর জন্য বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ৪ হাজার ৪০০ কোটি টাকার এক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। নতুন পাইপলাইন এবং স্মার্ট মিটার বসানোর কাজ শেষ হলে সিস্টেম লস একেবারেই সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য