ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছেন-জামায়াত ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক দেশে স্বস্তি এনেছে বললেন দুদু মামলার আগেই আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক, বড় পরিবর্তন আসছে আইনে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিটেন্সে ধস আয়রন ডোম চুরমার ইসরায়েলি সদর দফতর গুঁড়িয়ে দিল ইরান ইরানের কাছে ধরাশায়ী ইসরায়েল মেসিদের ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ মাঠে ফেরায় তোড়জোড় গগবার অনিশ্চয়তায় ক্যাবরেরার ভবিষ্যৎ ভারতের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আয়োজক হওয়ার প্রস্তাবকে আইসিসির ‘না’ বিগব্যাশে ডাক পেলেন বাবর আজম পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন ইউসুফ তারকাবিহীন দল নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসবে পাকিস্তান অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলি হামলায় নিন্দার ঝড় ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা সবকিছু শেষ হওয়ার আগেই চুক্তি করুন ইরানকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

কাদেরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন

  • আপলোড সময় : ১৫-১০-২০২৪ ০১:০৬:৫৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৫-১০-২০২৪ ০১:০৬:৫৮ অপরাহ্ন
কাদেরের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে দুদকে আবেদন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ তিনজনের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) আবেদন করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুলতান মাহমুদ এ আবেদন করেছেন। সুপ্রিম কোর্টে গতকাল সোমবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিজেই বিষয়টি জানিয়েছেন। আবেদনে ওবায়দুল কাদের ছাড়াও তার দুই ভাই আবদুল কাদের মির্জা ও মাহাদাত কাদের মির্জার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অনুসন্ধান করার কথা মামলার আরজি জানানো হয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে ভারতে যান শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরপরই দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সরকারদলীয় সাবেক এমপি-মন্ত্রী ও নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে চলে যান। বুধবার রাজধানীর ধানমন্ডি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ‘সড়ক ও মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সুশাসনের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। শেখ হাসিনা সরকারের শাসনামলে সড়ক-মহাসড়কের ব্যাপক উন্নয়ন দাবি করা হলেও সড়ক খাতে ২৯ হাজার ২৩০ থেকে ৫০ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে ১২ বছরই সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী হিসেবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) দায়িত্বে ছিলেন ওবায়দুল কাদের। দুর্নীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে নিয়মিত বচন দিলেও তাঁর সময়ে ঠিকাদারি কাজ ও বিল পেতে ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য হয়েছে। নেতা, ঠিকাদার ও কর্মকর্তাদের আঁতাতে প্রকল্প ব্যয়ের ১০ থেকে ২০ শতাংশ গেছে। লাইসেন্স ভাড়া, কার্যাদেশ কেনাবেচা, স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদাবাজিতে আরও ২ থেকে ৬ শতাংশ টাকার অনিয়ম হয়েছে। প্রকল্প ব্যয়ের ২৩ থেকে ৪০ শতাংশ দুর্নীতি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে এসেছে। প্রতিবেদনে ২০০৯-১০ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের বাস্তবায়ন প্রকল্পের ব্যয় বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ২০১৭-১৮ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরে সম্পন্ন ২৫টি প্রকল্প পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। গত ১৫ অর্থবছরে সওজে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৭ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে নির্মাণকাজে। ১৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মোট ব্যয়ের ৭২ শতাংশ কাজ পেয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স