ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছেন-জামায়াত ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক দেশে স্বস্তি এনেছে বললেন দুদু মামলার আগেই আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক, বড় পরিবর্তন আসছে আইনে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিটেন্সে ধস আয়রন ডোম চুরমার ইসরায়েলি সদর দফতর গুঁড়িয়ে দিল ইরান ইরানের কাছে ধরাশায়ী ইসরায়েল মেসিদের ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ মাঠে ফেরায় তোড়জোড় গগবার অনিশ্চয়তায় ক্যাবরেরার ভবিষ্যৎ ভারতের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আয়োজক হওয়ার প্রস্তাবকে আইসিসির ‘না’ বিগব্যাশে ডাক পেলেন বাবর আজম পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন ইউসুফ তারকাবিহীন দল নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসবে পাকিস্তান অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলি হামলায় নিন্দার ঝড় ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা সবকিছু শেষ হওয়ার আগেই চুক্তি করুন ইরানকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রেখে আন্দোলন

গ্রেফতার আতঙ্কে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

  • আপলোড সময় : ২০-১০-২০২৪ ১০:৫৭:৪২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-১০-২০২৪ ১০:৫৭:৪২ পূর্বাহ্ন
গ্রেফতার আতঙ্কে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
* কুমিল্লায় পল্লী বিদ্যুতের ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনী
* পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত


আন্দোলন প্রত্যাহার করার পরও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুতি ও গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গত শুক্রবার আন্দোলনের সমন্বয়ক এজিএম আব্দুল হাকিম ও এজিএম সালাউদ্দিন আহমেদের সই করা বিবৃতিতে এ শঙ্কা প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার পৃথক দুই রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ছয়জন কর্মকর্তাকে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রেখে আন্দোলনের নামে গ্রাহক ভোগান্তি, রাষ্ট্রবিরোধী আচরণ ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করার অভিযোগে কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ১৫৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনী।
কর্মকর্তাদের গ্রেফতার ও কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমম্বয়ক ও এজিএম (ওএন্ডএম) আব্দুল হাকিম ও মো. সালাহউদ্দিন বিবৃতিতে বলেন, অভিন্ন সার্ভিস কোড বাস্তবায়ন ও অনিয়মিতদের নিয়মিত করার দুই দফা দাবিতে দীর্ঘদিন গ্রাহক সেবা চালু রেখেই নিয়মতান্ত্রিক অহিংস আন্দোলন করে আসছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও আরইবি কর্তৃক বিনা কারণে ২০ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত ও ১০ জনের নামে মামলা করা হয়। আরইবির এমন কর্মকাণ্ড বন্ধ, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিচ্যুতির আদেশ বাতিলের দাবিতে শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন। তারা বিবৃতিতে আরও বলেন, কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, কর্মসূচি প্রত্যাহারের পরও রাতেই আরও ৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে গত শুক্রবার ও গতকালও সারাদিন ধরপাকড় চালিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। ধরপাকড় ও মামলা আতঙ্কে সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্টেশনে অবস্থান করতে পারছেন না। এ অবস্থায় গ্রাহককে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল রাখা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত রাখার স্বার্থে কর্মীদের কর্মস্থলে অবস্থান করা প্রয়োজন। চলমান সংকট নিরসনে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। অন্যথায়, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটলে এর দায়ভার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলো বহন করবে না বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার পৃথক দুই রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) ছয়জন কর্মকর্তাকে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গত বৃহস্পতিবার রাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে আটক করা হয়। গত শুক্রবার তাদের ছয়জনকে আদালতে তোলা হলে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। যাদের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে তারা হলেন, প্রকৌশলী রাজন কুমার দাস (এজিএম, মুন্সিগঞ্জ), দীপক কুমার সিংহ (ডিজিএম, কুমিল্লা), আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া (ডিজিএম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া), বেলাল হোসেন (ডিজিএম, সিরাজগঞ্জ), রাহাত (ডিজিএম, মাগুরা) এবং মনির হোসেন (এজিএম, নেত্রকোনা)। এছাড়া কুমিল্লা থেকে আটক ৬ কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
গত শুক্রবার তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক আশিকুর রহমান দেওয়ান তাদের দশদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। তাদের পক্ষে আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগে ১৭ অক্টোবর খিলক্ষেত থানায় পৃথক দুটি মামলা করেন পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড খিলক্ষেত থানার পরিচালক প্রশাসন (আইন শাখার) আরশাদ হোসেন। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ ও সাইবার নিরাপত্তা আইনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ২৮ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কতিপয় বিপথগামী কর্মকর্তা/ কর্মচারী একত্রিত হয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি পরিচয়ে পরস্পর যোগসাজশে জরুরিসেবা বিদ্যুৎ খাতকে অস্থিতিশীল করার জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রের সঙ্গে জড়িত হয়ে এবং বিগত সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, এমপি ও প্রভাবশালীদের মদদে নানান অযৌক্তিক দাবি দাওয়ায় ষড়যন্ত্র করে পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছেন। বিভিন্ন ধরনের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম কাজে লিপ্ত আছে।
বিভিন্ন ধরনের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম কাজে লিপ্ত আছেন তারা। তাদের এ ধরণের কার্যকলাপ ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চরমভাবে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টার শামিল। তাদের এ সকল কর্মকাণ্ড বাংলাদেশ পল্লীবিদ্যুতায়ন বোর্ডের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা, বোর্ডের কর্মকর্তাদদের সম্মানহানি এবং বিদ্যুৎ ব্যবস্থা অচল করে দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতা তথা জনমনে ঘৃণা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করার মাধ্যমে সরকারকে চরমভাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলা, যা দেশদ্রোহীতার শামিল।
অপরদিকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রেখে আন্দোলনের নামে গ্রাহক ভোগান্তি, রাষ্ট্রবিরোধী আচরণ ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম পরিচালনা করার অভিযোগে কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ১৫৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনী। গত শুক্রবার বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিল্টন ঘোষ বাদী হয়ে ওই মামলা করেন। মামলায় ছয় জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১৫০ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আসামি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লার চান্দিনা থানার ওসি নাজমুল হুদা।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে আন্দোলন করেন কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে লাখ লাখ গ্রাহক চরম ভোগান্তির শিকার হন। সন্ধ্যার পর দ্বিতীয় দফা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে আন্দোলন চলাকালে চান্দিনার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করেন স্থানীয় উত্তেজিত জনতা। এ সময় যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আটক করে। পরে মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। তারা হলেন-কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার বাইমানা গ্রামের নূরুল আনোয়ারের ছেলে সহিদুল ইসলাম (২৬), চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলার কামানকান্দি মাথাভাঙ্গা গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে নূর মোহাম্মদ (২৮), চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারি উপজেলার খন্দকিয়া গ্রামের সিকদার চৌধুরীর ছেলে ফয়সাল চৌধুরী (৩৭), নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার পবনপুর তারাবো গ্রামে ফরিদ উদ্দিনের ছেলে তানভীর আহমেদ (৩৩) ও ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলা সদরের খায়রুল কবিরের ছেলে মিজানুর রহমান সাগর (৩০)। তারা সবাই চান্দিনার কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বিভিন্ন পদে কর্মরত। চান্দিনা থানার ওসি নাজমুল হুদা বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনকালে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে টানা ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন আন্দোলনকারীরা। এতে সমিতির আওতাধীন চার উপজেলার লাখ লাখ গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) আমরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করি। তিনি আরও বলেন, সন্ধ্যার পর আবারও তারা দুই ঘণ্টারও বেশি সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ায় এলাকার লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর কার্যালয় ঘেরাও করেন। এ সময় যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে নাশকতা, রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম পরিচালিত করায় ঘটনাস্থল থেকে পাঁচ জনকে আটক করে। গত শুক্রবার তাদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমের অনুরোধে সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দাবি পূরণে আলোচনায় সম্মত হন। আটকদের ছেড়ে দেয়ার আশ্বাসে আলোচনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে একীভূতকরণসহ অভিন্ন চাকুরিবিধি বাস্তবায়ন এবং সব চুক্তিভিত্তিক/অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের দুই দফা দাবি আদায়ে চলতি বছরের শুরু থেকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলন চলছে। এই আন্দোলনের নতুন ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি স্থগিত করেছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারী কর্মকর্তারা। গত বৃহস্পতিবার রাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক ও এজিএম (ওঅ্যান্ডএম) আব্দুল হাকিম এবং এজিএম (ওঅ্যান্ডএম) মো. সাহাহউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স