ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছেন-জামায়াত ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক দেশে স্বস্তি এনেছে বললেন দুদু মামলার আগেই আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক, বড় পরিবর্তন আসছে আইনে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিটেন্সে ধস আয়রন ডোম চুরমার ইসরায়েলি সদর দফতর গুঁড়িয়ে দিল ইরান ইরানের কাছে ধরাশায়ী ইসরায়েল মেসিদের ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ মাঠে ফেরায় তোড়জোড় গগবার

ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত ছিলাম-জেড আই খান পান্না

  • আপলোড সময় : ২১-১০-২০২৪ ০৪:৫৭:২৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-১০-২০২৪ ০৪:৫৭:২৮ অপরাহ্ন
ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত ছিলাম-জেড আই খান পান্না
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও শালিস কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে মামলা


বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই গুলি করে ও পিটিয়ে একজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং মানবাধিকার সংস্থা আইন ও শালিস কেন্দ্রের চেয়ারপার্সন জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
ইতোমধ্যে জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে এমন মামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র।
মামলার বিষয়ে মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করা হলে জেড আই খান পান্না বলেন, ১৯ জুলাই না, আমি আগাগোড়াই কোটার বিরুদ্ধে ছিলাম। কোটাবিরোধী আন্দোলনের আগে থেকেই আমি কোটার বিরুদ্ধে ছিলাম।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ১৯ জুলাই আহাদুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ ও আহত হওয়ার প্রায় তিন মাস পর এ মামলা হলো।
টেলিফোনে কল করা হলে জেড আই খান পান্না বলেন, ১৯ জুলাই আমি আদালতেই সম্ভবত কাজ করছিলাম। শেষ পর্যন্ত আমি এই আন্দোলনের সঙ্গে কানেক্টেড ছিলাম।
‘আমি কীভাবে শেখ হাসিনার নির্দেশে চিনি না জানি না একজনকে হত্যার চেষ্টা করতে যাব?’ প্রশ্ন রাখেন তিনি।
এই আইনজীবী আরও বলেন, আমার বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া মানে যারা জড়িত ছিল, সেই আসল অপরাধীদের আড়াল করা হচ্ছে। একটা মিথ্যা মামলা নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। যারা মামলায় আমার নাম দিয়েছে, তাদের নিশ্চয়ই কোনো উদ্দেশ্য আছে।
তিনি বলেন, ‘শুধু আমার বিরুদ্ধে এই মামলা নয়, কোথাও যেন কোনো মিথ্যা মামলা না হয় এবং কাউকে যেন হয়রানি না করা হয় এটাই আমি চাই।’   
কোটা আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানো বন্ধ করার আদেশ চেয়ে গত ২৯ জুলাই আইনজীবীদের একটি দল গত ২৯ জুলাই হাইকোর্টে আবেদন করেন। তাদের একজন ছিলেন জেড আই খান পান্না। শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণের সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ২৯ জুলাই গঠিত জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি।
গত ১৯ জুলাই ছেলেকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে পান্নাসহ ১৮০ জনকে আসামি করে খিলগাঁও থানায় মামলাটি করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের (৫২)।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আহাদুলসহ অন্যরা মেরাদিয়া বাজারের কাছে বিক্ষোভ করছিলেন। তখন নাম না জানা বিজিবি, পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অন্য আসামিদের নির্দেশে গুলি চালায়। এ সময় আহাদুল গুলিবিদ্ধ হন। তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে থাকা আসামিরা তাকে মারধরও করে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স