ঢাকা , রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
এস এইচ কে এস সি শিক্ষার্থীদের ‘হ্যাপি ওরিয়েন্টেশন’ অনুষ্ঠিত করদাতার ওপর অস্বাভাবিক চাপ সৃষ্টির শঙ্কা নারায়ণগঞ্জে গুলি করে কুপিয়ে ছিনতাই ভিডিও ভাইরাল গণতন্ত্রের উত্তরণের জন্য নির্বাচন ছাড়া কোনো পথ নেই- দুদু কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু অর্থনীতিতে অশনি সংকেত শত শত কারখানা বন্ধ এপিবিএন অধিনায়কের প্রত্যাহারচাওয়া নিয়ে তোলপাড় নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি শাহজাহানপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২ গণপরিবহনে সংরক্ষিত হচ্ছে না যাত্রীদের অধিকার জাবি শিক্ষক জান্নাতুল ফেরদৌসের দাফন সম্পন্ন জাকসুর ফল প্রকাশে বিলম্ব ক্ষোভ বাড়ছে শিক্ষার্থীদের ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন হবে-প্রেস সচিব বিচারপতি ড. আখতারুজ্জামানের পদত্যাগ গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি তিনজন কারাগারে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের প্রবেশ পদ ৯ম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি রোড বেল্ট ইনিশিয়েটিভ এক্সিবিশনে যৌথ সক্ষমতা তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে-বাণিজ্য উপদেষ্টা স্বস্তি নেই সবজির দামে নিত্যপণ্যের দাম চড়া রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ বিশ্বকাপের টিকেট না পাওয়ায় বরখাস্ত হলো ভেনেজুয়েলা ও পেরুর কোচ

দিল্লি ফ্যাসিবাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়েছে -রিজভী

  • আপলোড সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৫:৩৪:৩৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০১-২০২৫ ০৫:৩৪:৩৪ অপরাহ্ন
দিল্লি ফ্যাসিবাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পরিণত হয়েছে -রিজভী
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভারত যেন ফ্যাসিবাদের সেফহোমে (নিরাপদ আশ্রয়স্থল) পরিণত হয়েছে। দিল্লি ফ্যাসিবাদের কার্যালয়ে পরিণত হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বরে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নিমগাছ রোপণ কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন। পরিবেশ রক্ষাকে সামাজিক আন্দোলন হিসেবে উল্লেখ করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে মানবজাতি এক বিপদের মুখোমুখি হচ্ছে। বৈশ্বিকভাবে সবাই শঙ্কার মধ্যে আছেন। বিভিন্ন দেশ আন্তর্জাতিক তহবিল গঠন করে দরিদ্র দেশগুলোকে সহায়তা করছে। এ বিষয়ে তৎপরতা না দেখালে আমরা ভালো ফল পাব না। এটি শুধু রাষ্ট্র বা সরকারের দায়িত্ব নয়। বরং এটি একটি সামাজিক আন্দোলন। তিনি বলেন, ৫ আগস্টের আগে যারা যারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন, তারা বিভিন্ন মেগাপ্রজেক্টের নামে নদী-খাল ভরাট করেছে। তারা বৃক্ষ উধাও করে দিয়েছে। স্বৈরাচারের সময় মানুষের মঙ্গলের জন্য ভালো কিছু হতে পারে না। তিনি আরও বলেন, আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে কথা বলছি। এটা যে কত উচ্ছ্বাসের, উল্লাসের, আনন্দের। কিন্তু (ফ্যাসিবাদের সময়) আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে যেতে সাহস করতাম না। কখনো যদি যেতাম, তখন গাড়ির জানালাটা তুলে দিতাম। কেউ যেন না দেখে। ফ্যাসিবাদের সময় শেখ হাসিনা এভাবে চারিদিক বিপদাপন্ন করে তুলেছিল। আমরা যখন ছাত্ররাজনীতি করেছি, তখন দেখেছি, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে একনায়কতান্ত্রিক শাসনের সময়ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এক ধরনের কর্পোরেট স্বায়ত্তশাসন ভোগ করেছে। কিন্তু শেখ হাসিনার সময় সে চিহ্ন টুকুও ছিল না। ন্যূনতম ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে সহাবস্থান থাকবে। গত ১৫ বছরে সে সুযোগ ছিল না। এ পরিবেশকে আমাদের চিরস্থায়ী রাখতে হবে। যারা মানুষের সম্পদ ও টাকা পাচার করেছে, তাদের যেন পুনরুত্থান না হয়। তাই গণতান্ত্রিক সব আলোচনা-সমালোচনার পরও ন্যূনতম ঐক্য থাকতে হবে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ, সাদা দলের আহ্বায়ক মোর্শেদ হাসান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য লুৎফর রহমান, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের অন্যতম পরিচালক ড. শাহ মোহাম্মদ আমানুল্লাহ প্রমুখ।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স