ঢাকা , শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ , ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে- রিজভী অবিলম্বে সাংবাদিক ছাঁটাই বন্ধসহ ১০ম ওয়েজবোর্ড গঠন করুন চাপ সামাল দিতে পরিবহন সক্ষমতা বাড়াচ্ছে বেবিচক রমনা বটমূলে বোমা হামলা হাইকোর্টের রায় ৮ মে ৩০০ শিক্ষক ও গবেষককে সম্মাননা দিবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিএসইসির ২১ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৪ লাখ টাকা করার পরামর্শ এফবিসিসিআইয়ের দাম কমিয়েও ক্রেতা মিলছে না সিমেন্টের চিন্ময় দাসের জামিন চেম্বারে স্থগিত সংখ্যালঘুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত-মির্জা ফখরুল যুদ্ধের দোরগোড়ায় পাকিস্তান-ভারত প্রস্তুতি থাকতে হবে যুদ্ধের রাজনৈতিক বিতর্ক ও আর্থিক সংশ্লেষ নেই এমন সংস্কার সুপারিশ ইসির রাজধানীতে পর পর তিনদিনে ৪ সমাবেশ আজ মহান মে দিবস রণতরী থেকে সমুদ্রে পড়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের ৮১০ কোটির বিমান পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে জল্পনা-কল্পনা দাম আড়াই হাজার কোটির বেশি ইয়েমেনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ হামলা সামরিক অভিযানের সবুজ সংকেত মোদির

চাঁদাবাজ ও মধ্যস্বত্বভোগীদের লোভে জীবন যাচ্ছে কৃষকের-জি এম কাদের

  • আপলোড সময় : ০৬-০২-২০২৫ ০২:৩৪:০৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০২-২০২৫ ০২:৩৪:০৬ অপরাহ্ন
চাঁদাবাজ ও মধ্যস্বত্বভোগীদের লোভে জীবন যাচ্ছে কৃষকের-জি এম কাদের
কৃষকরা কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। গতকাল বুধবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে কৃষকদের বাঁচাতে সরকারের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, গেলো বছর কয়েক দফা বন্যায় ফসলের বিপুল ক্ষতি মেটাতে এবার ব্যাপকভাবে শীতকালীন শাক-সব্জি আবাদ করেছে কৃষক। ভালো ফলন পেলেও ফসলের ন্যায্য মূল্য না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষক। বীজ, সার, কীটনাশক ও কৃষি শ্রমিকের মজুরি দিয়ে ফসল ফলাতে কৃষক যে ব্যায় করেছে তা তুলতে পারছে না ফসল বিক্রি করে। কৃষক দুই থেকে তিন টাকা মূল্যে যে লাউ বিক্রি করেছে তা রাজধানীতে ১৫ থেকে ২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। আবার, দুই থেকে তিন টাকা দামের টমেটো রাজধানীতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫ থেকে ১৭ টাকায়। তিন থেকে চার টাকা দামের বেগুন রাজধানীতে বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৮ টাকায়। কৃষক প্রতি পিচ ফুলকপির দাম দুই থেকে তিন টাকা পেলেও রাজধানীতে বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকায়। রাস্তায় রাস্তায় চাঁদাবাজী ও মধ্যস্বত্তভোগীদের মুনাফার লোভে জীবন যাচ্ছে কৃষকের। এ ব্যাপারে সরকারের কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। তাছাড়া, একটি দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার মাধ্যমে স্থানীয় পর্যায়ে কৃষিপণ্য সংরক্ষণ ও শুধুমাত্র বাজারের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক হিমাগারসহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে বীজ, সার ও কীটনাশকের দাম কমাতে দাবিও জানিয়েছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স