ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছেন-জামায়াত ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক দেশে স্বস্তি এনেছে বললেন দুদু মামলার আগেই আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক, বড় পরিবর্তন আসছে আইনে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিটেন্সে ধস আয়রন ডোম চুরমার ইসরায়েলি সদর দফতর গুঁড়িয়ে দিল ইরান ইরানের কাছে ধরাশায়ী ইসরায়েল মেসিদের ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ মাঠে ফেরায় তোড়জোড় গগবার অনিশ্চয়তায় ক্যাবরেরার ভবিষ্যৎ ভারতের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের আয়োজক হওয়ার প্রস্তাবকে আইসিসির ‘না’ বিগব্যাশে ডাক পেলেন বাবর আজম পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন ইউসুফ তারকাবিহীন দল নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসবে পাকিস্তান অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলি হামলায় নিন্দার ঝড় ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা সবকিছু শেষ হওয়ার আগেই চুক্তি করুন ইরানকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক

  • আপলোড সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:০১:০৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-০২-২০২৫ ০৪:১৩:২৩ অপরাহ্ন
জনগণ চায় ভোটের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও রাষ্ট্রদূত প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেছেন, আমরা এখন গণতন্ত্র চাই, ভোটের অধিকার এবং আমাদের কথা বলার স্বাধীনতা চাই। তাছাড়া নির্বাচনে যেনও দিনের ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। ভোটের মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র যেন ফিরে আসে সেটাই চায় জনগণ। গতকাল শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার আয়োজনে ‘জনগণের প্রত্যাশায় আগামীর বাংলাদেশ ও মানবাধিকার বিষয়ক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. আনোয়ার উল্লাহ্ চৌধুরী বলেন, ২০০৮ সালে ১/১১-এর মাধ্যম ও হাসিনা সরকারের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করে দিলো। এরপর থেকে গণতন্ত্র আর মানুষের ভোটের অধিকার থাকলো না। ২০১৪ সালে বিনাভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে গেলো। ১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়ে গেলো। ২৪ সালে ডামি নির্বাচন হলো। অর্থাৎ মানুষ আর ভোট দিতে পারলো না।
ভোটের অধিকার কেড়ে নিলো। সাবেক এই রাষ্ট্রদূত বলেন, যে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার থাকবে না, কথা বলার অধিকার থাকবে না, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা থাকবে না, তো সে দেশ স্বাধীন কীভাবে হয়! গত ১৬ বছরে আমাদের যেভাবে রাখা হয়েছিলো সেই জায়গা থেকে মানুষ বিদ্রোহ করার চেষ্টা করে, আন্দোলন করার চেষ্টা করে। আর এর প্রতিফলন ঘটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে। এই অভ্যুত্থান শুধু ছাত্ররা করেনি। দেশের জনগণও করেছে। তারা আহত হয়েছে, জীবন দিয়েছে। কারণ জনগণ তাদের অধিকার চায়, মানবাধিকার চায়। এশিয়া মানবাধিকার সংস্থার উপদেষ্টা মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর জসিম উদ্দিন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন হুমায়ুন কবির ব্যাপারি, এসএম রহমতুল্লাহ, ইমান সিদ্দিকি প্রমুখ।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স