ঢাকা , বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ , ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সবাই মিলে রাষ্ট্র বিনির্মাণের সুযোগ হয়েছে-আলী রীয়াজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলিতে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন রাস্তায় অভিনেতাকে সিদ্দিককে গণপিটুনি কারিগরি শিক্ষার্থীরা যা শিখছেন, চাকরির বাজারে তার চাহিদা নেই -সিপিডি আগামী নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটের প্রস্তুতি চলছে : সিইসি জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশকে উজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দিতে গড়িমসি অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে বিএনপিকেও জনগণ ছুড়ে মারবে -নেতাকর্মীদের ফখরুল সভ্য হতে হলে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান বইপ্রেমী এক ডিসির গল্প গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই বোন ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলেন ২৫ কর্মী পুলিশের জন্য ১৭২ কোটি টাকায় কেনা হবে ২০০ জিপ সামাজিক সুরক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাখ ২৪ হাজার উপকারভোগী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে লিপ্ত থাকার অভিযোগ গ্যাস খাতে বছরে আর্থিক ক্ষতি বিলিয়ন ডলার নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি
দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযান

২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক

  • আপলোড সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০২-২০২৫ ০৪:০৪:১৫ অপরাহ্ন
২৫ কর্মকর্তার নামে লকার খুঁজে পায়নি দুদক
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান। কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক। ২৫ জনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের অনেকেই এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মরত; অনেকে এখন চাকরিতে নেই। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর আগে আজ বেলা সাড়ে ১২টায় দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকারে তল্লাশি চালাতে আসে। আদালতের অনুমতির সাপেক্ষে অনুসন্ধান চালানে হয়। গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে তল্লাশি করে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পায়। সেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার খুঁজে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত চলছে, তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওই সব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দেওয়া হয়। কেউ যেন ওই সব লকার খুলতে না পারে, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, দুদক তালিকা নিয়ে এসেছিল। তারা লকারের তালিকা খুঁজে দেখেছে, কিন্তু তালিকাভুক্ত কারও লকার খুঁজে পায়নি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ