ঢাকা , বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ , ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সবাই মিলে রাষ্ট্র বিনির্মাণের সুযোগ হয়েছে-আলী রীয়াজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট বদলিতে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন রাস্তায় অভিনেতাকে সিদ্দিককে গণপিটুনি কারিগরি শিক্ষার্থীরা যা শিখছেন, চাকরির বাজারে তার চাহিদা নেই -সিপিডি আগামী নির্বাচনে সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটের প্রস্তুতি চলছে : সিইসি জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশকে উজ্জীবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দিতে গড়িমসি অপকর্ম বন্ধ করুন, নইলে বিএনপিকেও জনগণ ছুড়ে মারবে -নেতাকর্মীদের ফখরুল সভ্য হতে হলে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে : এনবিআর চেয়ারম্যান বইপ্রেমী এক ডিসির গল্প গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দুই বোন ই-৮ ভিসায় দক্ষিণ কোরিয়ায় গেলেন ২৫ কর্মী পুলিশের জন্য ১৭২ কোটি টাকায় কেনা হবে ২০০ জিপ সামাজিক সুরক্ষায় যুক্ত হচ্ছে আরও ৬ লাখ ২৪ হাজার উপকারভোগী ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনে লিপ্ত থাকার অভিযোগ গ্যাস খাতে বছরে আর্থিক ক্ষতি বিলিয়ন ডলার নতুন লুকে নজর কাড়লেন ব্লেক লাইভলি

চিলমারীর চরে স্বপ্ন বুনছেন হাজারও ভূমিহীন কৃষক

  • আপলোড সময় : ১৭-০৩-২০২৫ ১২:১৬:২০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৭-০৩-২০২৫ ১২:১৬:২০ পূর্বাহ্ন
চিলমারীর চরে স্বপ্ন বুনছেন হাজারও ভূমিহীন কৃষক
চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
চিলমারী ব্রহ্মপুত্র নদে জেগে উঠা চরে স্বপ্ন বুনছেন ভূমিহীন হাজারও কৃষক। নদী ভাঙনের শিকার হয়ে আবাদ করা মতো নিজের জমি বলতে কিছুই নেই। এরপরও আবাদ করে অন্তত নিজের খাওয়ার জন্য শাক-সবজি ও অন্য কিছু ফলানো ইচ্ছা করে।
আমাদের সেই ইচ্ছাটা পূরণ করেছে বাড়ীর পাশে জেগে উঠা ব্রহ্মপুত্র নদের চর। প্রতি বছর নদের সেই চরে আমরা আলু, পিয়াজ, রসুন, ভুট্টা, ডাল, শাক-সবজি ও মিষ্টি কুমড়াসহ এমনকি ইরি-বোরো ধানও চাষ করে আসছি। আর সেই ফসলেই কিছুটা হলেও নিজের চাহিদা পূরণ হয়। অনেক সময় বিক্রি করে থাকি। এ কথাগুলো বলছিলেন উপজেলার রাজার ভিটা এলাকার অধিবাসী মো. কেরামত আলী। একই এলাকার আবুল হোসেন ও ফুল মিয়া জানান, গত বছরও নদের চরে আলু আবাদ করে নিজেদের চাহিদা পূরণ করে পরে বিক্রি করেছি।
বেশ কিছু টাকাও পেয়েছি। কিন্তু এবার বীজের দাম বেশি ছিল। সেই তুলনায় আলুর দাম নেই। তাই আলুতেই উৎপাদন খরচই উঠছে না। তারপরও নিজের চাহিদা পূরণ হওয়ায় খুশি এই দুই কৃষক। কারণ অন্যান্য ফসলে লাভ হয়েছে তাদের। চিলমারীর রাজার ভিটা ছাড়াও পাত্রখাতা, গুড়াতি পাড়া, পুটিমারী কাজলডাঙ্গা এলাকায় জেগে উঠা চরে কুষকরা অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ইরি-বোরো চাষ করে ভাগ্য ফেরানোর স্বপ্ন দেখছেন। এক সময়ে যাদের অনেক জমি-জমা ছিল কিন্তু নদী গর্ভে বিলিন হয়ে এখন তারা ভূমিহীন। তাই নদের বুকে জেগে উঠা চরই তাদের একমাত্র অবলম্বন। শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে জেগে উঠা চরে কৃষকরা কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন, কেউ জমিতে জৈব সার দিচ্ছেন আবার কেউ মাটি সমান করছেন। নারী শ্রমিকরাও দল বেঁধে বেরো ধান ক্ষেতে নিরানীর কাজ করছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কুমার প্রণয় বিষান দাস জানান, নদী চরে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইরি-বোরো ধানের চারা রোপন করায় বাম্পার ফলনের সম্ভবনা দেখা দিয়েছে এবং লক্ষমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য

সর্বশেষ সংবাদ