ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫ , ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ইশরাক-কায়কোবাদের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর অভিযোগ করেছে আসিফ প্রতীকী মূল্যে সরকারি সম্পত্তি কাউকে দেওয়া হবে না-অর্থ উপদেষ্টা আমরা সংস্কারকে ভয় পাই না স্বাগত জানাই-মির্জা ফখরুল মবতন্ত্র দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে-গণসংহতি প্রেস কাউন্সিলে নতুন কমিটি, ১২ জনকে অন্তর্ভুক্ত বাস-ট্রাক চালকদের ভালো স্বাস্থ্য আমাদের সবার জন্য জরুরি ডানপন্থী রাজনীতিতে বেড়েছে দৃশ্যমানতা জুলাই শুধু স্বৈরাচার মুক্তির মাস নয়, এটা পুনর্জন্মের মাস : প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজারে কোটি টাকা হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তন-খাদ্য সংকটে হুমকিতে সুন্দরবনের বাঘ জুলাই সনদের খসড়ায় আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি-জামায়াত বিচার নিয়ে আমাদের আন্তরিকতায় সন্দেহ রাখবেন না -আইন উপদেষ্টা নৈরাজ্যের শঙ্কা দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি ১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু বাড়ছে কাপ্তাই হ্রদের পানি, ডুবছে ঝুলন্ত সেতু ৯ জন উদ্ধার হলেও এখনও নিখোঁজ ৬ ‘খোলা জানালা’ সেবা চালু করেছে ‘ডিআরইউ’ বগুড়ায় কার্গো সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের অফিসে ডাকাতি সাড়ে ১৭ লাখ টাকা লুট ৩৯৩ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি মৃত্যু একজনের ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু

  • আপলোড সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ০৯:৪৬:৪১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ০৯:৪৬:৪১ অপরাহ্ন
কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, অষ্টগ্রাম, মিঠাইমন, ইটনাসহ আশে-পাশের উপজেলাগুলোর হাওরে ইরি, বোরো, হাইব্রিট ধানের পাকা জমি কাটা শুরু হয়েগেছে বলে কৃষি সম্প্রাসারণ সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে কয়েক লাখ ইরি বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে কৃষকরা জানান, এ বছর বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে। গত ছয় মাস ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বৃষ্টি না থাকার কারণে হাওরে জমিতে ষ্কীমের এন্ট্রি ফিস অন্যান্য বছরের তুলনায় একর প্রতি কিছুটা বেশি। জমিতে ধানের ফলন প্রতি একরে ৬০-৭০ মন ধর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষি বিভাগের মতে গত বছরের তুলনায় এবছর বাম্পার ফলন হবে বলে ধারনা করছেন। কৃষকরা জানায়, জমি থেকে কাঁচা ধান বর্তমানের ৮০০-৯০০ টাকা মন ধরে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে তাদের এন্ট্রি ফিস, সার দিয়ে লোকসান গোনার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বলেন, মধ্য সত্বভোগীদের নিকট থেকে সুদে টাকা এনে ধানের জমি রোপন করতে হয়। মধ্য সত্বভোগীদের টাকা অথবা ধান দিতে গিয়ে অর্ধেক গুলা খালি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা আরো বলেন, এবার যদি ঝড় বৃষ্টি হয় তা হলে অনেক কৃষকের ভাগ্য একেরবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে কৃষকদের একমাত্র ফসল ইরি বোরো ধান। নিকলী উপজেলা কৃষি কর্মকতা মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, তার ছয়টি ইউনিয়নের প্রত্যেকটি হাওরে প্রতি একরে ৭০-৮০ মন ধর থেকে শুরু করে ১০০ মন পর্যন্ত ইরি বোরো ধানের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য