ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ প্রধান উপদেষ্টা নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন করেছেন-জামায়াত ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক দেশে স্বস্তি এনেছে বললেন দুদু মামলার আগেই আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক, বড় পরিবর্তন আসছে আইনে মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিটেন্সে ধস আয়রন ডোম চুরমার ইসরায়েলি সদর দফতর গুঁড়িয়ে দিল ইরান ইরানের কাছে ধরাশায়ী ইসরায়েল মেসিদের ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াচ্ছে ক্লাব বিশ্বকাপ মাঠে ফেরায় তোড়জোড় গগবার

কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু

  • আপলোড সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ০৯:৪৬:৪১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ০৯:৪৬:৪১ অপরাহ্ন
কিশোরগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, অষ্টগ্রাম, মিঠাইমন, ইটনাসহ আশে-পাশের উপজেলাগুলোর হাওরে ইরি, বোরো, হাইব্রিট ধানের পাকা জমি কাটা শুরু হয়েগেছে বলে কৃষি সম্প্রাসারণ সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, এ বছর কিশোরগঞ্জের হাওরে কয়েক লাখ ইরি বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে কৃষকরা জানান, এ বছর বৃষ্টি না হওয়ার কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে। গত ছয় মাস ধরে কোনো বৃষ্টি নেই। বৃষ্টি না থাকার কারণে হাওরে জমিতে ষ্কীমের এন্ট্রি ফিস অন্যান্য বছরের তুলনায় একর প্রতি কিছুটা বেশি। জমিতে ধানের ফলন প্রতি একরে ৬০-৭০ মন ধর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কৃষি বিভাগের মতে গত বছরের তুলনায় এবছর বাম্পার ফলন হবে বলে ধারনা করছেন। কৃষকরা জানায়, জমি থেকে কাঁচা ধান বর্তমানের ৮০০-৯০০ টাকা মন ধরে বিক্রি হচ্ছে। এতে করে তাদের এন্ট্রি ফিস, সার দিয়ে লোকসান গোনার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা বলেন, মধ্য সত্বভোগীদের নিকট থেকে সুদে টাকা এনে ধানের জমি রোপন করতে হয়। মধ্য সত্বভোগীদের টাকা অথবা ধান দিতে গিয়ে অর্ধেক গুলা খালি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা আরো বলেন, এবার যদি ঝড় বৃষ্টি হয় তা হলে অনেক কৃষকের ভাগ্য একেরবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে কৃষকদের একমাত্র ফসল ইরি বোরো ধান। নিকলী উপজেলা কৃষি কর্মকতা মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, তার ছয়টি ইউনিয়নের প্রত্যেকটি হাওরে প্রতি একরে ৭০-৮০ মন ধর থেকে শুরু করে ১০০ মন পর্যন্ত ইরি বোরো ধানের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য