ঢাকা , রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫ , ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
করোনা-ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা নকলমুক্ত রাখতে একগুচ্ছ নির্দেশনা ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক-প্রেস সচিব ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রাণ গেল ৫ জনের পঞ্চগড়ের দুই সীমান্ত দিয়ে চার ভারতীয়সহ ১৬ জনকে পুশইন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ বাস কম যাত্রী বেশি, বাড়তি টাকা দিয়েও মিলছে না টিকিট বেনাপোলে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা সিলেটের কোনো পাথর কোয়ারি আর লিজ দেয়া হবে না পরিবেশ উপদেষ্টা যৌথ বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধÑ খেলাফত মজলিস ‘ট্যুর এক্সপার্ট’ অ্যাডমিন বর্ষা গ্রেফতার মৌসুমি ফলে ভরপুর বাজার দাম নিয়ে অসন্তোষ ক্রেতাদের সিলেটে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু রোগী ও স্বজনদের মারধর করলেন ওয়ার্ড বয় উত্তরায় র‌্যাবের পোশাক পরে ‘নগদ’ এজেন্টের কোটি টাকা ছিনতাই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ মানা হচ্ছে না নির্দেশনা নতুন করে সংকটের মুখে দেশের পোশাক খাত নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নগরে ফিরছে মানুষ পথে পথে ভোগান্তি এবারের বাজেট ট্রাম্প ও আইএমএফএ’র দুই পায়ে দাঁড়ানো-আনু মুহাম্মদ

ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ

  • আপলোড সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের গার্মেন্ট শিল্প এলাকার বেশিরভাগ কারখানা বন্ধ রয়েছে। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত সারা দেশে ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় কারখানার মধ্যে ৮৭৩টি খোলা রয়েছে, যা মোট কারখানার ৪১.৪৯ শতাংশ। বাকি ১ হাজার ২৩১টি কারখানা (৫৮.৫১ শতাংশ) বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।
গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চল : এই অঞ্চলে ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে মাত্র ৩২৮টি খোলা রয়েছে এবং ৫২৬টি বন্ধ। অর্থাৎ, মাত্র ৩৮.৪১ শতাংশ কারখানা খোলা রয়েছে। সাভার, আশুলিয়া ও জিরানী অঞ্চল : মোট ৪০৩টি কারখানার মধ্যে ২১৫টি চালু রয়েছে, যা ৫৩.৩৫ শতাংশ। বাকি ১৮৮টি বন্ধ রয়েছে। নারায়ণগঞ্জ : ১৮৮টি কারখানার মধ্যে ৯৮টি চালু (৫২.১৩ শতাংশ) এবং ৯০টি বন্ধ।
ডিএমপি এলাকা (ঢাকা মহানগর) : এখানে ৩২১টি কারখানার মধ্যে ১০৭টি চালু, বাকিগুলো ছুটিতে রয়েছে। খোলা কারখানার হার ৩৩.৩৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম অঞ্চল : ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে ১২৫টি খোলা (৩৬.৯৮ শতাংশ) এবং ২১৩টি বন্ধ। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন : ২ হাজার ৯৯টি কারখানা ফেব্রুয়ারি মাসের পূর্ণ বেতন পরিশোধ করেছে, যা মোট কারখানার ৯৯.৭৬ শতাংশ। বাকি ৫টি (০.২৪ শতাংশ) এখনও বেতন পরিশোধ করেনি। মার্চ মাসের আংশিক বেতন (১৫ বা ৩০ দিন) : ২ হাজার ৭৬টি কারখানা মার্চ মাসের আংশিক বেতন পরিশোধ করেছে, যা ৯৮.৬৭ শতাংশ। বাকি ২৮টি (১.৩৩ শতাংশ) এখনও বেতন দেয়নি।
উল্লেখ্য, ফেব্রুয়ারির বেতন যারা এখনও দেয়নি, তাদের মধ্যে ঢাকায় রয়েছে ৮টি এবং চট্টগ্রামে ৫টি। ঈদ উপলক্ষে বেশিরভাগ কারখানা বেতন পরিশোধ করেছে, যা শ্রমিক-কর্মীদের জন্য একটি আশ্বস্তকর বার্তা। তবে এখনও কিছু কারখানায় বেতন বকেয়া থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছেন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। বিজিএমইএ’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ছুটির সময়সীমা পেরিয়ে আবার ধাপে ধাপে কারখানা খুলে দেয়া হবে এবং সব কারখানাকে বেতন প্রদানে শতভাগ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স