ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫ , ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
পরিবর্তন আসছে সরকারি কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনায় সবাইকে ছাতার নিচে আনতে ভিত গড়ছে ঐকমত্য কমিশন জুনে ৩২৪টি রাজনৈতিক মিথ্যা তথ্য শনাক্ত : সিজিএস অন্তর্বর্তী সরকারের বিদায়ের সময় এসেছে-দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গাজীপুরে আসন বাড়ছে কমছে বাগেরহাটে : ইসি ৩৯টি সংসদীয় আসনে আসছে পরিবর্তন : ইসি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে ১৫ সদস্যের কমিটি শান্তি মিশনে মানের দিক থেকে শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী-মার্কিন রাষ্ট্রদূত রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর আঘাত হেনেছে সুনামি কুড়িগ্রামের উলিপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার সিলেটে স্কুলছাত্র সুমেল হত্যায় ৮ আসামির মৃত্যুদণ্ড জুলাইয়ের আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে-মুক্তিযোদ্ধা উপদেষ্টা সবুজায়ন স্বপ্নে খরা ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬ সড়কে আলু ফেলে নওগাঁর কৃষকদের মানববন্ধন রাজধানীতে মাসে ২০টিরও বেশি হত্যা ও ৫টি ডাকাতি হচ্ছে রিয়াদের বাসা থেকে আড়াই কোটির চেক-এফডিআর নথি উদ্ধার এনসিপির সমাবেশে হামলায় আরেক মামলা আসামি সাড়ে ৫ হাজার তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে হচ্ছে কমিটি : ধর্ম উপদেষ্টা ভয়াবহতার মূলে এডিস মশার অস্বাভাবিক প্রজনন

ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ

  • আপলোড সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৬-০৪-২০২৫ ১১:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
ঈদ উপলক্ষে অর্ধেকের বেশি গার্মেন্ট কারখানা এখনও বন্ধ
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের গার্মেন্ট শিল্প এলাকার বেশিরভাগ কারখানা বন্ধ রয়েছে। তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার পর্যন্ত সারা দেশে ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় কারখানার মধ্যে ৮৭৩টি খোলা রয়েছে, যা মোট কারখানার ৪১.৪৯ শতাংশ। বাকি ১ হাজার ২৩১টি কারখানা (৫৮.৫১ শতাংশ) বর্তমানে বন্ধ রয়েছে।
গাজীপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চল : এই অঞ্চলে ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে মাত্র ৩২৮টি খোলা রয়েছে এবং ৫২৬টি বন্ধ। অর্থাৎ, মাত্র ৩৮.৪১ শতাংশ কারখানা খোলা রয়েছে। সাভার, আশুলিয়া ও জিরানী অঞ্চল : মোট ৪০৩টি কারখানার মধ্যে ২১৫টি চালু রয়েছে, যা ৫৩.৩৫ শতাংশ। বাকি ১৮৮টি বন্ধ রয়েছে। নারায়ণগঞ্জ : ১৮৮টি কারখানার মধ্যে ৯৮টি চালু (৫২.১৩ শতাংশ) এবং ৯০টি বন্ধ।
ডিএমপি এলাকা (ঢাকা মহানগর) : এখানে ৩২১টি কারখানার মধ্যে ১০৭টি চালু, বাকিগুলো ছুটিতে রয়েছে। খোলা কারখানার হার ৩৩.৩৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম অঞ্চল : ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে ১২৫টি খোলা (৩৬.৯৮ শতাংশ) এবং ২১৩টি বন্ধ। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন : ২ হাজার ৯৯টি কারখানা ফেব্রুয়ারি মাসের পূর্ণ বেতন পরিশোধ করেছে, যা মোট কারখানার ৯৯.৭৬ শতাংশ। বাকি ৫টি (০.২৪ শতাংশ) এখনও বেতন পরিশোধ করেনি। মার্চ মাসের আংশিক বেতন (১৫ বা ৩০ দিন) : ২ হাজার ৭৬টি কারখানা মার্চ মাসের আংশিক বেতন পরিশোধ করেছে, যা ৯৮.৬৭ শতাংশ। বাকি ২৮টি (১.৩৩ শতাংশ) এখনও বেতন দেয়নি।
উল্লেখ্য, ফেব্রুয়ারির বেতন যারা এখনও দেয়নি, তাদের মধ্যে ঢাকায় রয়েছে ৮টি এবং চট্টগ্রামে ৫টি। ঈদ উপলক্ষে বেশিরভাগ কারখানা বেতন পরিশোধ করেছে, যা শ্রমিক-কর্মীদের জন্য একটি আশ্বস্তকর বার্তা। তবে এখনও কিছু কারখানায় বেতন বকেয়া থাকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছেন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। বিজিএমইএ’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ছুটির সময়সীমা পেরিয়ে আবার ধাপে ধাপে কারখানা খুলে দেয়া হবে এবং সব কারখানাকে বেতন প্রদানে শতভাগ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স