ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫ , ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
পোরশায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রেস্ট ও সম্মানানা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আমতলীতে মাসিক আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আমতলীতে খোলা বাজারে পেট্রোল ও ডিজেল বিক্রি করার মহোৎসব ইশরাক-কায়কোবাদের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানোর অভিযোগ করেছে আসিফ প্রতীকী মূল্যে সরকারি সম্পত্তি কাউকে দেওয়া হবে না-অর্থ উপদেষ্টা আমরা সংস্কারকে ভয় পাই না স্বাগত জানাই-মির্জা ফখরুল মবতন্ত্র দেশকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে-গণসংহতি প্রেস কাউন্সিলে নতুন কমিটি, ১২ জনকে অন্তর্ভুক্ত বাস-ট্রাক চালকদের ভালো স্বাস্থ্য আমাদের সবার জন্য জরুরি ডানপন্থী রাজনীতিতে বেড়েছে দৃশ্যমানতা জুলাই শুধু স্বৈরাচার মুক্তির মাস নয়, এটা পুনর্জন্মের মাস : প্রধান উপদেষ্টা পুঁজিবাজারে কোটি টাকা হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তন-খাদ্য সংকটে হুমকিতে সুন্দরবনের বাঘ জুলাই সনদের খসড়ায় আপত্তি জানিয়েছে এনসিপি-জামায়াত বিচার নিয়ে আমাদের আন্তরিকতায় সন্দেহ রাখবেন না -আইন উপদেষ্টা নৈরাজ্যের শঙ্কা দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি ১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু বাড়ছে কাপ্তাই হ্রদের পানি, ডুবছে ঝুলন্ত সেতু ৯ জন উদ্ধার হলেও এখনও নিখোঁজ ৬ ‘খোলা জানালা’ সেবা চালু করেছে ‘ডিআরইউ’

প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের

  • আপলোড সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০৭:২১:৫১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৮-০৪-২০২৫ ০৭:২১:৫১ অপরাহ্ন
প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের
ডিম ও মুরগির উৎপাদন ও দামে করপোরেট কারসাজির অভিযোগ এনে আগামী ১ মে থেকে দেশের সকল প্রান্তিক খামার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনটির সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার এ সিদ্ধান্ত জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, গত দুই মাসে প্রান্তিক খামারিরা ডিম ও মুরগি খাতে প্রায় ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকার লোকসানে পড়েছেন। শুধু রমজান ও ঈদ মৌসুমে প্রতিদিন ২০ লাখ কেজি মুরগি উৎপাদন করে প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা করে লোকসান হয়েছে ৯০০ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া প্রতিদিন উৎপাদিত ৪ কোটি ডিমের মধ্যে ৩ কোটি ডিম প্রান্তিক খামারিরা সরবরাহ করেন, যেখানে প্রতি ডিমে ২ টাকা করে লোকসান দিয়ে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে আরও ৩৬০ কোটি টাকায়। তিনি অভিযোগ করেন, করপোরেট কোম্পানিগুলো কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। শুধু খাবার, বাচ্চা ও ওষুধই নয়, ডিম ও মুরগির বাজারের দামও তারা ঠিক করে দিচ্ছে। এতে খামারিরা বাধ্য হচ্ছেন লোকসানে উৎপাদন চালিয়ে যেতে বা ‘কন্ট্রাক্ট ফার্মিং’-এর শর্ত মেনে নিতে। সুমন হাওলাদার বলেন, আমরা করপোরেট দাসত্ব মানবো না। যতদিন না সরকার সিন্ডিকেট ভাঙতে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়, ততদিন এই কর্মসূচি চলবে। তিনি আরও জানান, ঈদের আগে ২৮-৩০ টাকায় উৎপাদিত বাচ্চা করপোরেট কোম্পানিগুলো ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি করেছে। এখন সেই বাচ্চার দাম নেমে এসেছে ৩০-৩৫ টাকায়। অথচ প্রতি কেজি ব্রয়লারের উৎপাদন খরচ ১৬০-১৭০ টাকা হলেও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকায়। একইভাবে, ১০-১০.৫০ টাকায় উৎপাদিত ডিম বিক্রি হচ্ছে ৮-৮.৫০ টাকায়, যা প্রান্তিক খামারিদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ