ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫ , ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আদমদীঘিতে পুকুরে বিষ প্রয়োগ ৭০ হাজার টাকার মাছ বিনষ্ট ঈশ্বরগঞ্জে মামলা দায়েরের ৪৮ দিন পর ধর্ষক গ্রেফতার কলাপাড়ায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা সুসংগঠিত হচ্ছে লোহাগড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জালিয়াতি বিএনপি সভাপতিসহ তিন নেতার পরীক্ষা বাতিল কুমিল্লা গোমতী নদীর সকল অবৈধ স্থাপনা ৬ মাসের মধ্যে উচ্ছেদের নির্দেশ হাইকোর্টের মীরসরাইয়ে খানাখন্দে ভরা জোরারগঞ্জ মুহুরী প্রজেক্ট সড়ক যেন মৃত্যুফাঁদ কুষ্টিয়ায় স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ আটক ৫ ছাতক থানার ওসিকে প্রাণনাশের হুমকি মেহেরপুরে সেচযন্ত্রে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু সিরাজদিখানে আ’লীগ নেতা সুমন গ্রেফতার বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৮ তহশিলদার রাশেদুল এর সীমাহীন দুর্নীতিতে হয়রান সেবা গ্রহীতারা ফরিদপুরে মাদক কে সয়লাব গাজায় প্রবেশ করা ৩৬ ত্রাণবাহী ট্রাকের বেশিরভাগই লুট বাড়ছে পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা বর্ষণ-বন্যা-ভূমিধসে বিপর্যস্ত হিমাচল ট্রাম্পের শুল্কে হুমকির মুখে ভারতের রপ্তানি তালতলীতে বিএনপি অফিস ভাঙচুর মামলায় আ.লীগের সভাপতিসহ ১৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ওভালে রুদ্ধশ্বাস নাটকীয়তা, সিরিজে সমতা আনল ভারত মুকিমের আঁটসাঁট বোলিংয়েই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ফের হটিয়ে সিরিজ পাকিস্তানের

অভিষেকে নাঈমের ফাইফার

  • আপলোড সময় : ২০-০৬-২০২৫ ০৭:১৮:২২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২০-০৬-২০২৫ ০৭:১৮:২২ অপরাহ্ন
অভিষেকে নাঈমের ফাইফার
২০১৮ সালে নাঈম হাসানের টেস্ট অভিষেক। ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাদা পোশাকে পথচলা শুরু। সাত বছর পর নাঈমের দীর্ঘ এক অপেক্ষা ফুরাল। দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট ম্যাচে বোলিংয়ের সুযোগ পেলেন তিনি। একটু ঘুরিয়ে হলেও বলা যায় অ্যাওয়ে ‘অভিষেক’। যেখানে ৫ উইকেট নিয়ে নাঈম নিজেকে প্রমাণ করেছেন। একটু ঘুরিয়ে কেন সেটা খোলাসার প্রয়োজন। ২০১৯ সালে ইডেনে নাঈমের খেলার সুযোগ হয়েছিল। একাদশে থেকে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করে ১৯ রান করেছিলেন। কিন্তু ২২ গজে হাত ঘোরানো হয়নি। ফিল্ডিংয়ে চোট পাওয়ায় নাঈম ছিটকে যান। ফলে তার অ্যাওয়ে ম্যাচে বোলিংয়ের অভিষেকের অপেক্ষা দীর্ঘ হয়। টেস্ট ক্যাপ পাওয়ার সাত বছর পর দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট খেলেই বাজিমাত করলেন। ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফাইফারের স্বাদ পেলেন। ৪৩.২ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১২১ রানে ৫ উইকেট নেন এই অফস্পিনার। এর আগে তিনবার ফাইফার পেয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রামে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন যা তার ক্যারিয়ার সেরা। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আছে ৫ উইকেট পাওয়ার কীর্তি। সাত বছরের লম্বা ক্যারিয়ারে নাঈম ঘরের মাঠেও খুব বেশি ম্যাচ খেলেননি। এই ম্যাচের আগে তার টেস্টের সংখ্যা ছিল ১২টি। সব মিলিয়ে ১৩ টেস্টে তার উইকেট ৪৪টি। এই ম্যাচেও তার খেলা হতো কিনা সেটাও বিরাট প্রশ্নের। দেশের মাটিতে বাংলাদেশ দুই ডান হাতি অফস্পিনার খেলানোর চিন্তা করতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ ও নাঈম একই সঙ্গে খেলতে পারেন। দেশের বাইরে সেই পরিকল্পনা থেকে সরে আসে। ব্যাটিংয়ে এগিয়ে থাকায় মিরাজ হয়ে যান অটোমেটিক চয়েজ। ফলে নাঈমকে থাকতে হয় ডাগআউটে। থাকতে হয় সুযোগের অপেক্ষায়। এই টেস্টের আগে হঠাৎ মিরাজের জ্বর আসায় নাঈমের ভাগ্য খুলে যায়। অফস্পিনারের সুযোগ হয় হাত ঘুরানোর। সুযোগটি দারুণভাবে কাজে লাগিয়ে ফাইফারের স্বাদ পেয়ে গেলেন অ্যাওয়ে অভিষেকেই। উইকেট ফ্ল্যাট। বল বিরতি দিয়ে ঘুরছে। সমান বাউন্সের উইকেট থেকে বাড়তি টার্ন ও বাউন্স পাওয়ায় নাঈমের বোলিং ছিল ধ্রুপদী। তার সঙ্গে তাইজুল ও মুমিনুল ১টি করে উইকেট পেয়েছেন। হাসান মাহমুদের পকেটে গেছে ৩ উইকেট।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ