ঢাকা , সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫ , ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
আমতলীতে পৌরসভায় ৯টি ওয়ার্ডে বিএনপির কমিটি গঠনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে ১,২,৩ নং ওয়ার্ডের কমিটি গঠন সম্পন্ন আমতলীতে গোজখালী মাজার শরিফের পীরজাদা মরহুম মাওলানা শাহ্ ছলিমউদ্দীন আহম্মদ কাদরী এর ছোট ছেলে পীরজাদা জলিল কাদরী ইন্তেকাল করেছেন মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনায় দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় ভিডিও অপসারণসহ নারীকে নিরাপত্তা ও চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের মজুত থাকার পরও দিনভর পাম্পে অকটেন সংকট ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে খেলাফত মজলিস-মামুনুল হক গাইবান্ধায় ৬ বছরের শিশু ধর্ষণ, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত নিহত যত বাধাই আসুক ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে-দুদু আশানুরূপ অগ্রগতি নেই দ্বিতীয় দফার সংলাপেও আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সচিবালয়ে নেতাদের মধ্যে মারামারি বিক্ষোভ ইভিএম ক্রয়ে অনিয়ম, ইসির ছয় কর্মকর্তাকে দুদকে তলব এইচএসসি পরীক্ষার দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ২২ হাজার, বহিষ্কার ৪২ শিক্ষার্থী-শিক্ষক জাতীয় গ্রিডে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যুক্ত হওয়ার পথে এনবিআরে কমপ্লিট শাটডাউন সওজে দুর্নীতিবাজরা বেপরোয়া অনিয়মে সড়কের বেহালদশা যশোরে ক্লাইমেট স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন রাবি সংস্কারে প্রশাসন ভবন ঘেরাও শিক্ষার্থীদের কানাডার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী বিএনপি- আমীর খসরু সেবার সমন্বয় ও প্রযুক্তিনির্ভর বন্দর চান ব্যবসায়ীরা
* জুলাই সনদ কবে পরিষ্কার নয় :আলী রীয়াজ * সব বিষয়ে ঐকমত্যে বাধ্য করা ঠিক হবে না সালাহউদ্দিন আহমদ * ঐকমত্যের পথে অগ্রগতি হলেও আপত্তি রয়েছে বিএনপির জামায়াত * উচ্চকক্ষ অপ্রয়োজনীয়, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চায় সিপিবি ও বাসদ

আশানুরূপ অগ্রগতি নেই দ্বিতীয় দফার সংলাপেও

  • আপলোড সময় : ৩০-০৬-২০২৫ ০৪:০৩:৪৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩০-০৬-২০২৫ ০৪:০৩:৪৪ অপরাহ্ন
আশানুরূপ অগ্রগতি নেই দ্বিতীয় দফার সংলাপেও
আশানুরূপ অগ্রগতি নেই দ্বিতীয় দফার সংলাপে, জুলাই সনদ কবে পরিষ্কার নয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় দফার সংলাপের সপ্তম দিনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গতকাল রোববার সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে । এদিন সভায় সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি; দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ; উচ্চকক্ষের নির্বাচন পক্রিয়া এবং উচ্চকক্ষের দায়িত্ব ও ভূমিকা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, গত সাতদিন ধরে আমরা আলোচনা করেছি। বিভিন্ন বিষয়ে অগ্রগতি হলেও সত্যি কথা হচ্ছে, আশাব্যঞ্জক অগ্রগতির ক্ষেত্রে আমরা খানিকটা পিছিয়ে আছি। জুলাই সনদ কবে স্বাক্ষর করা যাবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তিনি। গতকাল সকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় দফার বৈঠকের শুরুতে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আলী রীয়াজ আরও বলেন, এই অগ্রগতির জায়গাটা অর্জন করা দরকার এই কারণে যে, আমরা কেউই চাই না আগের জায়গাটায় ফিরে যেতে। এটা আগামীকাল, আগামী দিনের বিষয় নয়, এটা দীর্ঘদিনের বিষয়। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ছিল ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে মুক্ত হবো। যে ব্যবস্থা ফ্যাসিবাদী শাসনকে তৈরি করেছে, তার কাঠামোগত পরিবর্তনগুলো আমাদের করতে হবে। এই সংকল্প থেকে সমস্ত কিছু পাশে রেখে আমরা সমবেত হয়েছিলাম। আপনাদের কর্মীরা প্রাণ দিয়েছেন, নিপীড়ন সহ্য করেছেন। সেই রক্তের ওপর পা রেখে আমরা এখানে এসেছি। কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, কমিশন আপনাদের প্রতিপক্ষ নয়। কমিশন আপনাদেরই অংশ, আমরা একটা দায়িত্ব পালন করছি মাত্র। আপনাদের অবস্থানের কারণে কমিশনের নমনীয়তা প্রকাশিত হয়েছে। তার অন্যতম কারণ হচ্ছে এই, আপনারাই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন। আপনাদের মধ্য দিয়েই একসময় দেশ শাসিত হবে। তিনি বলেন, ৭০ অনুচ্ছেদের ক্ষেত্রে কমিশনের যে প্রস্তাব ছিল সেখান থেকে কমিশন আলোচনার মাধ্যমে সরে এসেছে। স্থায়ী কমিটিগুলোর বিষয়ে কমিশনের প্রস্তাব ছিল এক রকম, কিন্তু আমরা আলোচনার মধ্য দিয়ে অনেক দূর পর্যন্ত এক জায়গায় এসেছি, সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছি। উচ্চকক্ষের বিষয়ে দুটি প্রস্তাব ছিল। এর মধ্যে একটি, ১০৫ জন সদস্যকে রাষ্ট্রপতি মনোনয়ন দেবেন। আপনারা এই বিষয়ে আপত্তি তুলেছেন। সঙ্গতভাবে কমিশন এই জায়গা থেকে সরে এসে ১০০ জন সদস্যের উচ্চকক্ষ তৈরির বিষয়ে একমত হতে পেরেছি। মূলনীতির ক্ষেত্রে কমিশনের কিছু প্রস্তাব ছিল সংবিধান সংস্কার কমিশনে। সেখানে আমরা আলোচনা করেছি, অনেকটা অগ্রসর হয়েছি। আরও আলোচনা করব। তিনি বলেন, আর এক দিন পর জুলাই মাস। কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা আন্তরিক থাকতে চাই জুলাই মাসের মধ্যেই যেন আমরা একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে পারি। সেই প্রচেষ্টায় আমাদের একটা স্বপ্ন ছিল। আমরা আশা করেছিলাম আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই সবাই মিলে সনদে স্বাক্ষর করতে পারব। সেটা কতটা সম্ভব হবে তা আপনাদের ওপর নির্ভর করে। আমরা খানিকটা শঙ্কিত যে, সে জায়গায় যাব না। তবে এটা আমরা বলতে পারি জুলাই মাসের মধ্যে এই প্রক্রিয়ার একটা পরিণতির দিকে যেতে হবে। তিনি বলেন, জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে যেন কোনো ধরনের সংবিধান সংশোধন না হয়, সেটা সাংবিধানিকভাবে নিশ্চিত করা দরকার। ব্যক্তির ক্ষমতা সীমিত করা প্রয়োজন হচ্ছে এই কারণে যে, শেষ পর্যন্ত শাসনের ক্ষেত্রে এক ধরনের ব্যক্তিতান্ত্রিকতা তৈরি হয়েছিল এবং তার আশঙ্কাকে আমরা উড়িয়ে দিতে পারছি না। সাংবিধানিকভাবে এ রক্ষাকবচগুলো আমাদের তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। আজকের সভায় আলোচনার বিষয়গুলো হচ্ছে, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি; দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট; উচ্চকক্ষের নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং উচ্চকক্ষের দায়িত্ব ও ভূমিকা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি গঠন এবং সংসদের উচ্চকক্ষের সদস্য নির্বাচনের প্রক্রিয়ার প্রস্তাবে বিএনপি ঐকমত্যে পৌঁছায়নি বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, সব বিষয়ে ঐকমত্যে বাধ্য করা ঠিক হবে না। তিনি বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে এ পর্যন্ত বিএনপিই সবচেয়ে বেশি আন্তরিকতা দেখিয়েছে। সংবিধানের মূলনীতি, ৭০ অনুচ্ছেদ, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর সময়সীমা ও সংসদের স্থায়ী কমিটি নিয়ে বিএনপি ঐক্যমতে পৌঁছেছে। এখন কমিশনের সব প্রস্তাবে একমত হতে হলে তো আর আলোচনার দরকার নেই। তিনি আরও বলেন, যদি কমিশনের সব প্রস্তাবে একমত হতে বাধ্য করা হয়, সেটা ঠিক হবে না। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেগুলো নিয়েই জুলাই সনদ হবে। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থাগুলোতে নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কমিটির গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তবে এই প্রস্তাবিত ‘সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার নিয়োগ কমিটি’ (পূর্বে ন্যাশনাল কনস্টিটিউশনাল কাউন্সিল নামে পরিচিত) গঠনে এখনো বিএনপির আপত্তি রয়েছে। ডা. তাহের বলেন, শতভাগ একমত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটা প্রায় অসম্ভব। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে এই জটিলতা কমানো যায়। তিনি জানান, প্রস্তাবিত নিয়োগ কমিটি নিয়ে আলোচনা চলছে এবং এর লক্ষ্য হলো নিরপেক্ষ, যোগ্য ও মেধাবী ব্যক্তিদের এসব গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা। তিনি বলেন, এই কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার কোনো সংকোচন বা পরিবর্তন হবে না। এসব কমিটি কখনোই প্রধানমন্ত্রীর অধীন ছিল না এবং এক্সিকিউটিভের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। এটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাজ। ডা. তাহের বলেন, আগে প্রতিটি কমিটির নিয়োগের জন্য আলাদা সার্চ কমিটি গঠন করা হতো, যেখানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের সুযোগ বেশি ছিল। নতুন প্রস্তাবিত স্থায়ী কমিটি এ সুযোগ কমাবে। তিনি বলেন, কেউ কেউ এটাকে ভুল বুঝে বলতে চাইছিলেন যে এরকম একটা কমিটি থাকলে প্রধানমন্ত্রীর হাত পা বেঁধে দেওয়া হবে। আসলে এর সাথে প্রধানমন্ত্রীর হাতও জড়িত নাই, পাও জড়িত নাই। কমিটির প্রস্তাবিত কাঠামো তুলে ধরে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেতা, স্পিকার (উচ্চ ও নিম্ন উভয়কক্ষের থাকলে), সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি (প্রধান বিচারপতির প্রতিনিধি হিসেবে) এবং রাষ্ট্রপতির একজন প্রতিনিধি এই কমিটির সদস্য থাকবেন। ডা. তাহের বলেন, এখানে গভর্নমেন্টও আছে। গভর্নমেন্টের বিরোধী যারা তারাও আছে এবং দেশের আরও রেসপেক্টেড পার্সোনালিটিজ এখানে কম্বিনেশন আছে। তিনি বলেন, বিএনপির আপত্তি আছে। বিএনপি কনস কমিটি এরকম গঠন করুক, এটা তারা এগ্রি করছে না। তিনি বলেন, অধিকাংশ দল অর্থাৎ দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এই প্রস্তাবে একমত হয়েছে। অধিকতর সংস্কার ও আলোচনার মাধ্যমে সব পক্ষকে ঐকমত্যে আনা সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে জানিয়ে ডা. তাহের বলেন, আমরা ইন প্রিন্সিপাল বাই ক্যামেরাল পার্লামেন্টের ব্যাপারে আমরা একমত আছি। তিনি বলেন, উচ্চকক্ষের সদস্যরা শুধু এমপিদের ভোটে নির্বাচিত না হয়ে জনগণের ভোটের প্রতিফলন থাকতে হবে। জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, এখানে জনগণের ভোটের রিফ্লেকশন থাকতে হবে, সে হিসাবে প্রপোরশন যেটা হবে পিআর, যেটা আমরা বলেছিলাম এখানেও মোর দেন ২৩০ ইতোমধ্যে মতপ্রকাশ করেছেন পজিটিভলি। ডা. তাহের মনে করেন, জাতির স্বার্থে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি এবং এর মাধ্যমে একটি ‘সুষ্ঠু নির্বাচন’ সম্ভব হবে, যা দেশকে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন থেকে মুক্ত করে পরিবর্তন আনবে। এদিন বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় সংসদে উচ্চকক্ষের প্রয়োজন নেই বলে মত দিয়েছে বামজোট। একই সঙ্গে তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালুর দাবি জানিয়েছে। বামজোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, সংলাপে উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সিপিবি ও বাসদ তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান জানিয়েছে। আমাদের মতে, উচ্চকক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই। আগে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় সংসদ গঠন করতে হবে। তিনি বলেন, নব্বইয়ের দশক থেকে যে সংসদ চলে আসছে, সেটিই আমাদের কাছে প্রাধান্য পায়। সেই সংসদে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে পারলে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যেত এবং অর্থের প্রভাব কমানো সম্ভব হতো। রুহিন হোসেন দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সংলাপে উচ্চকক্ষ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি। তিনি বলেন, প্রাথমিক আলোচনায় যে উচ্চকক্ষের কথা বলা হচ্ছে, তা অনেকাংশেই অপ্রয়োজনীয়। নানা পেশার মানুষদের মনোনয়ন দিয়ে সেখানে বসানোর যে ধারণা দেওয়া হচ্ছে, কেউ কেউ এটিকে ‘রাজনৈতিক ঘুষ’ বলেও অভিহিত করতে পারেন। সিপিবি নেতার মতে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় এখন সবচেয়ে জরুরি একটি কার্যকর, প্রতিনিধিত্বশীল ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় সংসদ গঠন। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনেই সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির সম্ভাবনা বিবেচনায় আনা উচিত। আমরা মনে করি, এটি বাংলাদেশের জন্য অধিক উপযোগী।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ