
ভারতের রাজস্থানের ঝালাওয়ার জেলায় গতকাল শুক্রবার একটি সরকারি স্কুলের ভবন ধসে সাত শিশু নিহত এবং দু’জন গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মনোহর থানার পিপলোদি সরকারি বিদ্যালয়ে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, একতলা ভবনের ছাদ ধসের সময় শিক্ষক ও কর্মচারী ছাড়াও বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অন্তত ৬০ শিশু উপস্থিত ছিল। সূত্রমতে, ভবনটি জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল এবং এর আগেও এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়। স্কুলটিতে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাদান করা হয়। এদিকে রাজস্থানের শিক্ষা সচিব কৃষ্ণ কুণাল জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে এবং এই ঘটনায় ছয় শিশু নিহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী এবং স্থানীয় গ্রামবাসীদের মতে, গত কয়েকদিন ধরে টানা ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে হঠাৎ স্কুল ভবনের ছাদটি ভেঙে পড়ে। ধসের শব্দের সাথে সাথে ভেসে আসে চিৎকার, এলাকাটিকে গ্রাস করে ধ্বংসাবশেষ। ঘটনাস্থল থেকে প্রাপ্ত ভিডিওতে দেখা গেছে, স্থানীয় বাসিন্দারা আটকে পড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মীদের উদ্ধারের জন্য ছুটে আসছেন। ধ্বংসস্তূপ সরাতে কমপক্ষে চারটি জেসিবি মেশিনও ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। কালেক্টর এবং দুর্যোগ ত্রাণ দলসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উদ্ধারকাজে সহায়তা করেছেন। ভবন ধসের খবর পেয়ে স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। নিজ কার্যালয়ের সামাজিক মাধ্যম পেজে পোস্ট করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘ঘটনাটি মর্মান্তিক এবং গভীরভাবে দুঃখজনক। এই কঠিন সময়ে আমার সমবেদনা ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের সাথে রয়েছে। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব সহায়তা দিচ্ছে।’
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, একতলা ভবনের ছাদ ধসের সময় শিক্ষক ও কর্মচারী ছাড়াও বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অন্তত ৬০ শিশু উপস্থিত ছিল। সূত্রমতে, ভবনটি জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল এবং এর আগেও এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়। স্কুলটিতে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাদান করা হয়। এদিকে রাজস্থানের শিক্ষা সচিব কৃষ্ণ কুণাল জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে এবং এই ঘটনায় ছয় শিশু নিহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী এবং স্থানীয় গ্রামবাসীদের মতে, গত কয়েকদিন ধরে টানা ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে হঠাৎ স্কুল ভবনের ছাদটি ভেঙে পড়ে। ধসের শব্দের সাথে সাথে ভেসে আসে চিৎকার, এলাকাটিকে গ্রাস করে ধ্বংসাবশেষ। ঘটনাস্থল থেকে প্রাপ্ত ভিডিওতে দেখা গেছে, স্থানীয় বাসিন্দারা আটকে পড়া শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মীদের উদ্ধারের জন্য ছুটে আসছেন। ধ্বংসস্তূপ সরাতে কমপক্ষে চারটি জেসিবি মেশিনও ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। কালেক্টর এবং দুর্যোগ ত্রাণ দলসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উদ্ধারকাজে সহায়তা করেছেন। ভবন ধসের খবর পেয়ে স্কুলের শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। নিজ কার্যালয়ের সামাজিক মাধ্যম পেজে পোস্ট করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘ঘটনাটি মর্মান্তিক এবং গভীরভাবে দুঃখজনক। এই কঠিন সময়ে আমার সমবেদনা ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের সাথে রয়েছে। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। কর্তৃপক্ষ ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব সহায়তা দিচ্ছে।’