
মাঠের ফুটবলদর্শনে আর কৌশলগত বুদ্ধিমত্তায় কোল পালমার এখনই নজর কেড়েছেন কিংবদন্তি ফুটবলারদের। সাবেক চেলসি উইঙ্গার প্যাট নেভিন মনে করেন, এই তরুণ মিডফিল্ডার ভবিষ্যতে জিনেদিন জিদানের মতো হতে পারেন-যদিও তিনি সতর্ক করে দেন যে, লিওনেল মেসি বা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে তাঁর তুলনা টানাটা সঠিক হবে না।
২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে চেলসিতে যোগ দিয়েই আলোড়ন তুলেছিলেন কোল পালমার। প্রথম মৌসুমেই দলটির হয়ে করেছিলেন ২৫টি গোল এবং করিয়েছিলেন আরও ১৫টি। অসাধারণ এই পারফরম্যান্সের জন্য তিনি পেয়েছিলেন পেশাদার ফুটবলারদের সংগঠন ‘পিএফএ’র বর্ষসেরা তরুণ ফুটবলারের পুরস্কার।
তবে ২০২৪-২৫ মৌসুমে গোলসংখ্যা কিছুটা কম হলেও দলে তাঁর অবদান ছিল অসামান্য। ৫২ ম্যাচে ১৮ গোলের পাশাপাশি ১৪টি গোলে সহায়তা করে চেলসিকে এনে দিয়েছেন দুটি আন্তর্জাতিক শিরোপা-উয়েফা কনফারেন্স লিগ ও ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। চেলসির এই সাফল্যের পেছনে অন্যতম বড় নাম হয়ে ওঠেন পালমার, যে কারণে ক্লাব সম্প্রতি তাঁকে দিয়েছে ঐতিহ্যবাহী ১০ নম্বর জার্সি।
এই প্রসঙ্গে প্যাট নেভিন বলেন, "কোনো সন্দেহ নেই, সে এখন বিশ্বমানের একজন ফুটবলার। ওর বয়সও এখনো খুব কম। (২০২৪) ইউরোয় যখন অন্যদের নিয়ে মাতামাতি হচ্ছিল, তখন পালমার বেঞ্চে বসে ছিল। আমি ভাবছিলাম, কেন খেলানো হচ্ছে না ওকে?"
চেলসিতে ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত খেলা এই স্কটিশ উইঙ্গার আরও বলেন, "কে বেশি আকর্ষণীয় ফুটবলার, সেটা মুখ্য নয়। মূল কথা হলো মাঠে কে নিজের দায়িত্ব কতটা ভালোভাবে পালন করছে। আমার বিশ্বাস, বিশ্বের যেকোনো ক্লাব কোল পালমারকে পেলে খুশিই হবে। যদিও সে এখনো মেসি বা রোনালদোর স্তরে পৌঁছায়নি, তবে তাদের পরের স্তরে যে খেলোয়াড়রা আছে, সেখানে ওর জায়গা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গেছে। কিন্তু ওকে সেটা প্রমাণ করে যেতে হবে প্রতিবছর।"
পালমারের পাশে আগামী মৌসুমে আরও দুজন তরুণ উইঙ্গার-এস্তেভাও এবং জেমি গিটেনস-দলের দায়িত্ব ভাগ করে নিলে তাঁর কাজ কিছুটা সহজ হবে বলেও মনে করছেন নেভিন।
যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাব বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ায় এবারের প্রাক্-মৌসুমে বিদেশ সফর করেনি চেলসি। ২০২৫-২৬ মৌসুম শুরুর আগে স্টামফোর্ড ব্রিজে তারা খেলবে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ আগামী শুক্রবার (৮ আগস্ট) বায়ার লেভারকুসেন এবং রোববার (১০ আগস্ট) এসি মিলানের বিপক্ষে। এরপর একই মাঠে ১৭ আগস্ট প্রিমিয়ার লিগের নতুন মৌসুম শুরু করবে চেলসি, প্রতিপক্ষ নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টাল প্যালেস।
২০২৩ সালে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে চেলসিতে যোগ দিয়েই আলোড়ন তুলেছিলেন কোল পালমার। প্রথম মৌসুমেই দলটির হয়ে করেছিলেন ২৫টি গোল এবং করিয়েছিলেন আরও ১৫টি। অসাধারণ এই পারফরম্যান্সের জন্য তিনি পেয়েছিলেন পেশাদার ফুটবলারদের সংগঠন ‘পিএফএ’র বর্ষসেরা তরুণ ফুটবলারের পুরস্কার।
তবে ২০২৪-২৫ মৌসুমে গোলসংখ্যা কিছুটা কম হলেও দলে তাঁর অবদান ছিল অসামান্য। ৫২ ম্যাচে ১৮ গোলের পাশাপাশি ১৪টি গোলে সহায়তা করে চেলসিকে এনে দিয়েছেন দুটি আন্তর্জাতিক শিরোপা-উয়েফা কনফারেন্স লিগ ও ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ। চেলসির এই সাফল্যের পেছনে অন্যতম বড় নাম হয়ে ওঠেন পালমার, যে কারণে ক্লাব সম্প্রতি তাঁকে দিয়েছে ঐতিহ্যবাহী ১০ নম্বর জার্সি।
এই প্রসঙ্গে প্যাট নেভিন বলেন, "কোনো সন্দেহ নেই, সে এখন বিশ্বমানের একজন ফুটবলার। ওর বয়সও এখনো খুব কম। (২০২৪) ইউরোয় যখন অন্যদের নিয়ে মাতামাতি হচ্ছিল, তখন পালমার বেঞ্চে বসে ছিল। আমি ভাবছিলাম, কেন খেলানো হচ্ছে না ওকে?"
চেলসিতে ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত খেলা এই স্কটিশ উইঙ্গার আরও বলেন, "কে বেশি আকর্ষণীয় ফুটবলার, সেটা মুখ্য নয়। মূল কথা হলো মাঠে কে নিজের দায়িত্ব কতটা ভালোভাবে পালন করছে। আমার বিশ্বাস, বিশ্বের যেকোনো ক্লাব কোল পালমারকে পেলে খুশিই হবে। যদিও সে এখনো মেসি বা রোনালদোর স্তরে পৌঁছায়নি, তবে তাদের পরের স্তরে যে খেলোয়াড়রা আছে, সেখানে ওর জায়গা ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে গেছে। কিন্তু ওকে সেটা প্রমাণ করে যেতে হবে প্রতিবছর।"
পালমারের পাশে আগামী মৌসুমে আরও দুজন তরুণ উইঙ্গার-এস্তেভাও এবং জেমি গিটেনস-দলের দায়িত্ব ভাগ করে নিলে তাঁর কাজ কিছুটা সহজ হবে বলেও মনে করছেন নেভিন।
যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাব বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ায় এবারের প্রাক্-মৌসুমে বিদেশ সফর করেনি চেলসি। ২০২৫-২৬ মৌসুম শুরুর আগে স্টামফোর্ড ব্রিজে তারা খেলবে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ আগামী শুক্রবার (৮ আগস্ট) বায়ার লেভারকুসেন এবং রোববার (১০ আগস্ট) এসি মিলানের বিপক্ষে। এরপর একই মাঠে ১৭ আগস্ট প্রিমিয়ার লিগের নতুন মৌসুম শুরু করবে চেলসি, প্রতিপক্ষ নগরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টাল প্যালেস।