
নগরকান্দা (ফরিদপুর) থেকে মিজানুর রহমান
নগরকান্দা উপজেলার ৩৩নং ভবুকদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা বন্ধসহ নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। উপজেলা ডাঙ্গী ইউনিয়নের ৩৩ নং ভবুকদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৫২ সালে স্থাপিত হয়। ১৯৭৩ সালে সরকারি করন হয়। বিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৭৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।
বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিতে পানি জমে মাঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় মাঠ পানিতেই ডুবে থাকে। যে কারণে স্কুলের শিক্ষার্থীরা মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। এছাড়া বৃষ্টির কারনে জলাবদ্ধতায় পানির মধ্য দিয়ে টয়লেটে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের। স্কুলের মাঠে পানি জমে থাকায় অ্যাসেম্বলি করছে স্কুলের বারান্দায়।
স্কুলের সহকারী শিক্ষক নূরে জালাল বলেন, মাঠে পানি জমে থাকায় শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারছে না। অ্যাসেম্বলি করাতে পারছি না। পানির মধ্যে দিয়েই টয়লেটে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। অনেক সময় পা পিছলে পড়ে তাদের কাপড়-চোপড় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুরাতন একটি একতলা ভবন রয়েছে। সেই ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় সেখানে ক্লাস নিতে পারছিনা। মাঠটি জরুরিভাবে মাটি বা বালু দিয়ে ভরাট করা প্রয়োজন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সোনিয়া আক্তার বললেন, আমি এই স্কুলে নতুন যোগদান করেছি। ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য কিছু টাকা পেয়েছি তা দিয়ে স্কুলে কিছু কাজ করছি। মাঠের একপাশে উঁচু আর এক পাশে নিচু।নিচু জায়গায় পানি জমে থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। মাঠ জরুরিভাবে সংস্কারের দরকার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার দবির উদ্দিন বলেন, বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্কুল মাঠ ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যবস্থা করা হবে।
নগরকান্দা উপজেলার ৩৩নং ভবুকদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা বন্ধসহ নানাবিধ সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। উপজেলা ডাঙ্গী ইউনিয়নের ৩৩ নং ভবুকদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৫২ সালে স্থাপিত হয়। ১৯৭৩ সালে সরকারি করন হয়। বিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৭৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়ে ৮ জন শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।
বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিতে পানি জমে মাঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকায় মাঠ পানিতেই ডুবে থাকে। যে কারণে স্কুলের শিক্ষার্থীরা মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। এছাড়া বৃষ্টির কারনে জলাবদ্ধতায় পানির মধ্য দিয়ে টয়লেটে যেতে হয় শিক্ষার্থীদের। স্কুলের মাঠে পানি জমে থাকায় অ্যাসেম্বলি করছে স্কুলের বারান্দায়।
স্কুলের সহকারী শিক্ষক নূরে জালাল বলেন, মাঠে পানি জমে থাকায় শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারছে না। অ্যাসেম্বলি করাতে পারছি না। পানির মধ্যে দিয়েই টয়লেটে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। অনেক সময় পা পিছলে পড়ে তাদের কাপড়-চোপড় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুরাতন একটি একতলা ভবন রয়েছে। সেই ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় সেখানে ক্লাস নিতে পারছিনা। মাঠটি জরুরিভাবে মাটি বা বালু দিয়ে ভরাট করা প্রয়োজন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সোনিয়া আক্তার বললেন, আমি এই স্কুলে নতুন যোগদান করেছি। ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য কিছু টাকা পেয়েছি তা দিয়ে স্কুলে কিছু কাজ করছি। মাঠের একপাশে উঁচু আর এক পাশে নিচু।নিচু জায়গায় পানি জমে থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। মাঠ জরুরিভাবে সংস্কারের দরকার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার দবির উদ্দিন বলেন, বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্কুল মাঠ ব্যবহারের উপযোগী করার ব্যবস্থা করা হবে।