
রামগতি (লক্ষ্মীপুর) থেকে রেজাউল হক
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে প্রতিপক্ষের এক একর ৪১ শতক জমি আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে। রামগতি পৌর সভার চর হাসান হোসেন গ্রামের মৃত আবদুল খালেক দিশারীর ছেলে মো. ইব্রাহিম খলিলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রেজাউল হক বাদী হয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলা দায়ের করেন। কাগজপত্র ও মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, চর হাসান হোসেন মৌজার এস এ ৩৬৪, ৪৩৯, ৬৪১, ২৪৭ খতিয়ানের মালিক মজিবল হক। মো. ইব্রাহিম খলিল প্রতারনা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে উক্ত খতিয়ানের এক একর ৪১ শতক জমি অবৈধভাবে তার মৌরশদের আর এস খতিয়ানের ১০৪৬ দাগে .৮১ শতক, ৮৩৮ দাগে .২৪ শতক, ৮৩২ দাগে .২০ শতক, ৮২২ দাগে .১৬ শতক জমি রেকর্ড করে নেন। কিন্তু মজিবল হক উক্ত দাগ-খতিয়ানে তাদের কাউকে কোন দলিল দেননি।
এর আগে ইব্রাহিম খলিলের পিতা আবদুল খালেক গংরা বাদী হয়ে ২০১৭ সালে নোয়াখালী জোনাল সেটেলম্যান্ট অফিসে রেজাউল হকের বিরুদ্ধে রেকর্ড সংশোধনের অভিযোগ করেন এবং হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক ৮২১৪/২০১৭ নং রিট পিটিশনের আদেশের প্রেক্ষিতে মিসকেস নং ৭০/২২ মামলা রুজু করা হয়। উক্ত মিসকেস মামলাটি একাধিকবার শুনানী শেষে গত ৩১-০৫-২০২২ ইং তারিখের শুনানিতে বাদীর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাদীর দাবি না মন্জুর করে রেজাউল হকের পক্ষে রায় দেন। ইব্রাহিম খলিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের একজন দোসর, সে দলীয় দাপট দেখিয়ে উক্ত রায়য়ের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক আপিল না করে বিচারক জেডএসও ড.সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে দুর্নিীতির অভিযোগ দিয়ে নানাভাবে হয়রানি করে এবং তৎকালীন ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মরত অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাসকে দিয়ে বিচারক ড. সাইফুল আলমের উপর চাপ সৃষ্টি করে নিষ্পত্তি হওয়া ৭০/২২ নং মামলার জমির উপর অবৈধভাবে পুনরায় মিসকেস নং ৩১৫/২২ মামলা রুজু করে।
ওই মামলার শুনানির দিন দলীয় প্রভাব খাটিয়ে রেজাউল হককে জিম্মি করে তার মাঠ রেকর্ড ও নকশা কর্তন করে.১৬ শতক জমি ইব্রাহিম খলিলের মৌরশদের আর এস খতিয়ানের ৮২২ দাগে অন্তর্ভুক্ত করে নেন।
উক্ত অবৈধ রেকর্ডের বিরুদ্ধে রেজাউল হক বাদী হয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলা দায়ের করেন এবং ভুয়া দলিল বাতিলের জন্য দে. মামলা নং ০৬/২০২৩ দায়ের করেন। দুর্নীতিবাজ, প্রতারক ইব্রাহিম খলিল এস এ রেকর্ডের মালিক মজিবল হক থেকে এক একর ৪১ শতক জমি কোন সূত্রে মালিক ও কীভাবে আর এস রেকর্ড করেন তা উল্লেখ না করে হাইকোর্ট ডিভিশন রিট পিটিশনের আদেশ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন চিঠির বরাত দিয়ে আদালতে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলাটি খারিজের আবেদন করেন।
অপরদিকে উক্ত মামলার অন্তর্ভুক্ত জমি নামজারি জমা-খারিজ করে অন্যত্র হস্তান্তর করার চেষ্টা করেন এবং রেজাউল হককে নানাভাবে হয়রানি করছেন। তিনি এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন। অভিযুক্ত ইব্রাহিম খলিল তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, রেজাউল হক জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তাদেরকে হয়রানির করছেন। তার জালিয়াতির সহায়তাকারী নোয়াখালী সেটেলম্যান্ট অফিসের দুইজন কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। তার জমি হলে সে আদালতের প্রমাণ করে নিবে এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে প্রতিপক্ষের এক একর ৪১ শতক জমি আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে। রামগতি পৌর সভার চর হাসান হোসেন গ্রামের মৃত আবদুল খালেক দিশারীর ছেলে মো. ইব্রাহিম খলিলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রেজাউল হক বাদী হয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলা দায়ের করেন। কাগজপত্র ও মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, চর হাসান হোসেন মৌজার এস এ ৩৬৪, ৪৩৯, ৬৪১, ২৪৭ খতিয়ানের মালিক মজিবল হক। মো. ইব্রাহিম খলিল প্রতারনা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে উক্ত খতিয়ানের এক একর ৪১ শতক জমি অবৈধভাবে তার মৌরশদের আর এস খতিয়ানের ১০৪৬ দাগে .৮১ শতক, ৮৩৮ দাগে .২৪ শতক, ৮৩২ দাগে .২০ শতক, ৮২২ দাগে .১৬ শতক জমি রেকর্ড করে নেন। কিন্তু মজিবল হক উক্ত দাগ-খতিয়ানে তাদের কাউকে কোন দলিল দেননি।
এর আগে ইব্রাহিম খলিলের পিতা আবদুল খালেক গংরা বাদী হয়ে ২০১৭ সালে নোয়াখালী জোনাল সেটেলম্যান্ট অফিসে রেজাউল হকের বিরুদ্ধে রেকর্ড সংশোধনের অভিযোগ করেন এবং হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক ৮২১৪/২০১৭ নং রিট পিটিশনের আদেশের প্রেক্ষিতে মিসকেস নং ৭০/২২ মামলা রুজু করা হয়। উক্ত মিসকেস মামলাটি একাধিকবার শুনানী শেষে গত ৩১-০৫-২০২২ ইং তারিখের শুনানিতে বাদীর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাদীর দাবি না মন্জুর করে রেজাউল হকের পক্ষে রায় দেন। ইব্রাহিম খলিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের একজন দোসর, সে দলীয় দাপট দেখিয়ে উক্ত রায়য়ের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক আপিল না করে বিচারক জেডএসও ড.সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে দুর্নিীতির অভিযোগ দিয়ে নানাভাবে হয়রানি করে এবং তৎকালীন ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মরত অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাসকে দিয়ে বিচারক ড. সাইফুল আলমের উপর চাপ সৃষ্টি করে নিষ্পত্তি হওয়া ৭০/২২ নং মামলার জমির উপর অবৈধভাবে পুনরায় মিসকেস নং ৩১৫/২২ মামলা রুজু করে।
ওই মামলার শুনানির দিন দলীয় প্রভাব খাটিয়ে রেজাউল হককে জিম্মি করে তার মাঠ রেকর্ড ও নকশা কর্তন করে.১৬ শতক জমি ইব্রাহিম খলিলের মৌরশদের আর এস খতিয়ানের ৮২২ দাগে অন্তর্ভুক্ত করে নেন।
উক্ত অবৈধ রেকর্ডের বিরুদ্ধে রেজাউল হক বাদী হয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলা দায়ের করেন এবং ভুয়া দলিল বাতিলের জন্য দে. মামলা নং ০৬/২০২৩ দায়ের করেন। দুর্নীতিবাজ, প্রতারক ইব্রাহিম খলিল এস এ রেকর্ডের মালিক মজিবল হক থেকে এক একর ৪১ শতক জমি কোন সূত্রে মালিক ও কীভাবে আর এস রেকর্ড করেন তা উল্লেখ না করে হাইকোর্ট ডিভিশন রিট পিটিশনের আদেশ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন চিঠির বরাত দিয়ে আদালতে এল.এস.টি নং ১৩১১/২৩ মামলাটি খারিজের আবেদন করেন।
অপরদিকে উক্ত মামলার অন্তর্ভুক্ত জমি নামজারি জমা-খারিজ করে অন্যত্র হস্তান্তর করার চেষ্টা করেন এবং রেজাউল হককে নানাভাবে হয়রানি করছেন। তিনি এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন। অভিযুক্ত ইব্রাহিম খলিল তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, রেজাউল হক জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে তাদেরকে হয়রানির করছেন। তার জালিয়াতির সহায়তাকারী নোয়াখালী সেটেলম্যান্ট অফিসের দুইজন কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। তার জমি হলে সে আদালতের প্রমাণ করে নিবে এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।