
আদমদীঘি (বগুড়া) থেকে বেনজীর রহমান
আদমদীঘি কয়াকুঞ্চি উচ্চবিদ্যালয়ে শিক্ষক কর্মচারীর জটিলতা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ধর্মীয় শিক্ষকের সাত বছর যাবত এমপিও স্থগিত করা হলেও কোন সুরাহা নেই। অপদিকে নানা কারণে বিদ্যালয়ের পিওনকে বরখাস্ত করেছে ম্যানেজিং কমিটি। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ও অন্যান্য সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে স্থানীয় অভিভাবকরা দাবি করছেন।
জানাযায়, আদমদীঘির প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত কয়াকুঞ্চি উচ্চবিদ্যালয়। ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পিওন আব্দুর রহিম আকন্দকে দীর্ঘদিন প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকা, নির্ধারিত দায়িত্ব পালন না করা, শিক্ষকদের সাথে অসৎ আচরণ করাসহ নানাবিধ কারণে গত ২৭ মার্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
এ ছাড়া তার নিয়োগের সময় দাখিলকৃত শিক্ষা সনদপত্র সঠিক ছিলনা বলে অভিযোগ রয়েছে। অপরদিকে একই বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক আবু বক্কর ছিদ্দিককে ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়মবহির্ভুত কর্মকাণ্ডের অভিযোগে শিক্ষা বিভাগ থেকে তার এমপিও স্থগিত করা হয়। দীর্ঘ ৭ বছর অতিবাহিত হলেও তার কোনো সুরাহা করা হয়নি। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ও অন্যান্য সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে স্থানীয় অভিভাবকরা দাবি করছেন। ধর্মীয় শিক্ষক আবু বক্কর ছিদ্দিক বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিভিন্ন দফতরে আবেদন করি এবং ধরনা দিয়েও ৭ বছর যাবৎ পুনরায় এমপিও চালু করা হচ্ছে না। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কহিনুর বেগম সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এসব বিষয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
আদমদীঘি কয়াকুঞ্চি উচ্চবিদ্যালয়ে শিক্ষক কর্মচারীর জটিলতা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ধর্মীয় শিক্ষকের সাত বছর যাবত এমপিও স্থগিত করা হলেও কোন সুরাহা নেই। অপদিকে নানা কারণে বিদ্যালয়ের পিওনকে বরখাস্ত করেছে ম্যানেজিং কমিটি। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ও অন্যান্য সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে স্থানীয় অভিভাবকরা দাবি করছেন।
জানাযায়, আদমদীঘির প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত কয়াকুঞ্চি উচ্চবিদ্যালয়। ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পিওন আব্দুর রহিম আকন্দকে দীর্ঘদিন প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকা, নির্ধারিত দায়িত্ব পালন না করা, শিক্ষকদের সাথে অসৎ আচরণ করাসহ নানাবিধ কারণে গত ২৭ মার্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
এ ছাড়া তার নিয়োগের সময় দাখিলকৃত শিক্ষা সনদপত্র সঠিক ছিলনা বলে অভিযোগ রয়েছে। অপরদিকে একই বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক আবু বক্কর ছিদ্দিককে ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়মবহির্ভুত কর্মকাণ্ডের অভিযোগে শিক্ষা বিভাগ থেকে তার এমপিও স্থগিত করা হয়। দীর্ঘ ৭ বছর অতিবাহিত হলেও তার কোনো সুরাহা করা হয়নি। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান ও অন্যান্য সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে স্থানীয় অভিভাবকরা দাবি করছেন। ধর্মীয় শিক্ষক আবু বক্কর ছিদ্দিক বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিভিন্ন দফতরে আবেদন করি এবং ধরনা দিয়েও ৭ বছর যাবৎ পুনরায় এমপিও চালু করা হচ্ছে না। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কহিনুর বেগম সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এসব বিষয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।