
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার তিন ইউনিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে যুক্ত করে খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এর প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ হয়। সর্বদলীয় আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির ডাকে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা হাজারো মানুষ ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে অবস্থান নেন। এতে করে মহাসড়কের দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভকারীরা বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে তিতাস পূর্বাঞ্চলের ১০টি ইউনিয়নকে নিয়ে বিভিন্নভাবে অবহেলিত করে রাখা হয়। এখনো বিজয়নগর উপজেলাকে দ্বিখণ্ডিত করার এই চক্রান্তের মাধ্যমে আমাদের এলাকার উন্নতি ব্যাহত করার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। তারা আরও বলেন, এমন জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিজয়নগর উপজেলাবাসী ঐক্যবদ্ধ। বিজয়নগর উপজেলাকে দ্বিখণ্ডিত করার ক্ষোভ প্রকাশ করে দ্রুত আগের সংসদীয় আসন ব্রাহ্মণবাড়িযা-৩ (সদর-বিজয়নগর) ফিরিয়ে আনার দাবি করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তী, চান্দুরা ও হরষপুর ইউনিয়ন পরিষদকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসন থেকে কেটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এর সঙ্গে যুক্ত করার খবরে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে বিজয়নগর উপজেলাবাসী। ভৌগোলিকভাবে ইউনিয়নগুলো উপজেলা সদরের নিকটবর্তী ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন। এসময় বক্তব্য রাখেন, দ্বিখণ্ডিত বিজয়নগর প্রতিরোধ সর্বদলীয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেন, উপজেলা বিএনপির নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. মোখলেছুর রহমান লিটন মুন্সি, হেফাজতে ইসলাম নেতা মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা আফজাল হোসেন, জামায়াতে ইসলামী নেতা মোজ্জামেল হক, মো. শিহাব উদ্দিনসহ দ্বিখণ্ডিত বিজয়নগর প্রতিরোধ সর্বদলীয় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিসহ উপজেলার সর্বস্তরের কয়েক হাজার সাধারণ মানুষ। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় সংসদের ৪০টি আসনের সীমানায় রদবদল এনে খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ৩০ আগস্ট গত বুধবার এ খসড়া তালিকার গেজেট প্রকাশ করল ইসি। সীমানায় রদবদল এনে খসড়া এ তালিকার ওপর ১০ আগস্ট পর্যন্ত অভিযোগ, দাবি ও আপত্তি জানানো যাবে। ওইসব দাবি-আপত্তি শুনানি করে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার তিন ইউনিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন থেকে নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে যুক্ত করে খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এর প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ হয়। সর্বদলীয় আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির ডাকে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এসময় উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা হাজারো মানুষ ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে অবস্থান নেন। এতে করে মহাসড়কের দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। বিক্ষোভকারীরা বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে তিতাস পূর্বাঞ্চলের ১০টি ইউনিয়নকে নিয়ে বিভিন্নভাবে অবহেলিত করে রাখা হয়। এখনো বিজয়নগর উপজেলাকে দ্বিখণ্ডিত করার এই চক্রান্তের মাধ্যমে আমাদের এলাকার উন্নতি ব্যাহত করার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। তারা আরও বলেন, এমন জনস্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বিজয়নগর উপজেলাবাসী ঐক্যবদ্ধ। বিজয়নগর উপজেলাকে দ্বিখণ্ডিত করার ক্ষোভ প্রকাশ করে দ্রুত আগের সংসদীয় আসন ব্রাহ্মণবাড়িযা-৩ (সদর-বিজয়নগর) ফিরিয়ে আনার দাবি করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তী, চান্দুরা ও হরষপুর ইউনিয়ন পরিষদকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসন থেকে কেটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) এর সঙ্গে যুক্ত করার খবরে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে বিজয়নগর উপজেলাবাসী। ভৌগোলিকভাবে ইউনিয়নগুলো উপজেলা সদরের নিকটবর্তী ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন। এসময় বক্তব্য রাখেন, দ্বিখণ্ডিত বিজয়নগর প্রতিরোধ সর্বদলীয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেন, উপজেলা বিএনপির নেতা ডা. রফিকুল ইসলাম, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. মোখলেছুর রহমান লিটন মুন্সি, হেফাজতে ইসলাম নেতা মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা আফজাল হোসেন, জামায়াতে ইসলামী নেতা মোজ্জামেল হক, মো. শিহাব উদ্দিনসহ দ্বিখণ্ডিত বিজয়নগর প্রতিরোধ সর্বদলীয় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিসহ উপজেলার সর্বস্তরের কয়েক হাজার সাধারণ মানুষ। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় সংসদের ৪০টি আসনের সীমানায় রদবদল এনে খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ৩০ আগস্ট গত বুধবার এ খসড়া তালিকার গেজেট প্রকাশ করল ইসি। সীমানায় রদবদল এনে খসড়া এ তালিকার ওপর ১০ আগস্ট পর্যন্ত অভিযোগ, দাবি ও আপত্তি জানানো যাবে। ওইসব দাবি-আপত্তি শুনানি করে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।