
এম এ মান্নান, পোরশা নওগাঁ প্রতিনিধি
দেশের বিভিন্ন জেলায় সবজির বাজারে লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাজারে গেলে ক্রেতাদের মুখে একটাই অভিযোগ সবজির বাজারে আগুন। সাধারণ মানুষের ভাষায় বলা যায়, বাজারে ঢুকলেই যেন আগুন লেগে যাচ্ছে পকেটে।
একদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়তি, অন্যদিকে সবজি কেনার ক্ষেত্রে আর্থিক চাপ হয়ে উঠছে অসহনীয়। ফলে বাজারে গিয়ে নিত্যপণ্যের ঝুড়ি ভরতে হিমশিম খাচ্ছেন ক্রেতারা।
আজ নওগাঁর, পোরশা উপজেলার মুর্শিদপুর হাটে, বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায় ,
বেগুন কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়,
যা এক মাস আগেও ছিল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা।
পটল ৭০ টাকা,
শসা ৮০ থেকে ১০০ টাকা,
করলা ৯০ থেকে ১০০ টাকা,
কাঁকরোল ৮০ টাকা, বিক্রি হতে দেখা যায়।
এদিকে আলুর দামও বাড়তি,
কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
যা কয়ক দিন আগে ও ২০ টাকায় পাওয়া যেত।
কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
পেঁয়াজের কেজি ৭৫ থেকে ৮৫ টাকার মধ্যে স্থিতিশীল থাকলেও তা ভোক্তাদের জন্য বাড়তি চাপ তৈরি করছে।
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন,
আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়া, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য এবং সংরক্ষণ সুবিধার অভাব সব মিলিয়ে সবজির দাম বেড়ে যাচ্ছে।
ক্রেতারা বলেনবলেন,
এক কেজি বেগুন কিনতে গেলেই এখন ৮০ টাকা লাগে। প্রতিদিনের রান্নার জন্য যা লাগে, তা কিনতে গিয়েই বাজেটের অর্ধেক শেষ হয়ে যায়।
অন্যদিকে অটো রিকশাচালকের অভিযোগ,
আগে ২০০ টাকায় ৩ থেকে ৪ রকম সবজি আনা যেত। এখন ১/২রকম কিনতেই টাকা শেষ।
পাইকারি ব্যবসায়ীদের বলেন,
আমাদের হাতে ও সবজির সরবরাহ কম। যেসব জেলা গুলো থেকে সবজি আসতো সেসব জেলাগুলো থেকে সবজি কম আসছে। আবার ট্রান্সপোর্ট খরচও বেড়ে গেছে। লোকসান দিয়ে আমরা তো কম দামে বিক্রি করতে পারব না।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন,
কৃষকদের সরাসরি বাজারে বিক্রির সুযোগ দেওয়া, কোল্ড স্টোরেজ বাড়ানো, পরিবহন খরচ নিয়ন্ত্রণ এবং বাজার মনিটরিং জোরদার না করলে সবজির বাজারে অস্থিরতা আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
দেশের বিভিন্ন জেলায় সবজির বাজারে লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাজারে গেলে ক্রেতাদের মুখে একটাই অভিযোগ সবজির বাজারে আগুন। সাধারণ মানুষের ভাষায় বলা যায়, বাজারে ঢুকলেই যেন আগুন লেগে যাচ্ছে পকেটে।
একদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়তি, অন্যদিকে সবজি কেনার ক্ষেত্রে আর্থিক চাপ হয়ে উঠছে অসহনীয়। ফলে বাজারে গিয়ে নিত্যপণ্যের ঝুড়ি ভরতে হিমশিম খাচ্ছেন ক্রেতারা।
আজ নওগাঁর, পোরশা উপজেলার মুর্শিদপুর হাটে, বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায় ,
বেগুন কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়,
যা এক মাস আগেও ছিল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা।
পটল ৭০ টাকা,
শসা ৮০ থেকে ১০০ টাকা,
করলা ৯০ থেকে ১০০ টাকা,
কাঁকরোল ৮০ টাকা, বিক্রি হতে দেখা যায়।
এদিকে আলুর দামও বাড়তি,
কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
যা কয়ক দিন আগে ও ২০ টাকায় পাওয়া যেত।
কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি ২০০ টাকায় পৌঁছেছে।
পেঁয়াজের কেজি ৭৫ থেকে ৮৫ টাকার মধ্যে স্থিতিশীল থাকলেও তা ভোক্তাদের জন্য বাড়তি চাপ তৈরি করছে।
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন,
আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়া, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য এবং সংরক্ষণ সুবিধার অভাব সব মিলিয়ে সবজির দাম বেড়ে যাচ্ছে।
ক্রেতারা বলেনবলেন,
এক কেজি বেগুন কিনতে গেলেই এখন ৮০ টাকা লাগে। প্রতিদিনের রান্নার জন্য যা লাগে, তা কিনতে গিয়েই বাজেটের অর্ধেক শেষ হয়ে যায়।
অন্যদিকে অটো রিকশাচালকের অভিযোগ,
আগে ২০০ টাকায় ৩ থেকে ৪ রকম সবজি আনা যেত। এখন ১/২রকম কিনতেই টাকা শেষ।
পাইকারি ব্যবসায়ীদের বলেন,
আমাদের হাতে ও সবজির সরবরাহ কম। যেসব জেলা গুলো থেকে সবজি আসতো সেসব জেলাগুলো থেকে সবজি কম আসছে। আবার ট্রান্সপোর্ট খরচও বেড়ে গেছে। লোকসান দিয়ে আমরা তো কম দামে বিক্রি করতে পারব না।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন,
কৃষকদের সরাসরি বাজারে বিক্রির সুযোগ দেওয়া, কোল্ড স্টোরেজ বাড়ানো, পরিবহন খরচ নিয়ন্ত্রণ এবং বাজার মনিটরিং জোরদার না করলে সবজির বাজারে অস্থিরতা আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে।