
জয়পুরহাট প্রতিনিধি
ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের পাওয়ার কারের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। গতকাল সোমবার ভোররাত পৌনে ৪টার দিকে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে ভদ্রকালী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। লাইনচ্যুত হওয়ার পর থেকে উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে লাইনচ্যুত বগি ও পেছনের কয়েকটি বগি ফেলে রেখে মাত্র পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি জয়পুরহাট স্টেশনে পৌঁছায়। পরে সকাল ৮টার দিকে পার্বতীপুর থেকে একটি রিলিফ ট্রেন ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করে। যাত্রীরা প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অবর্ণনীয় ভোগান্তিতে ছিলেন। এ সময় আক্কেলপুর, জয়পুরহাট ও সান্তাহার রেলওয়ে স্টেশনে কয়েকটি ট্রেন আটকা পড়ে। পরে ৫ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। আক্কেলপুর রেলস্টেশন সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শী যাত্রীদের ভাষ্য, লাইনচ্যুত পাওয়ার কারটি ইঞ্জিন থেকে মাঝামাঝি স্থানে ছিল। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে হলহলিয়া রেলসেতুর আগে হঠাৎ বগিটি লাইনচ্যুত হয়। এ সময় বগি থেকে ধোঁয়া ও পোড়া গন্ধ বের হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা পাওয়ার কারের দায়িত্বে থাকা লোকজনদের ঘটনাটি জানান। এরপর আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে ট্রেনটি লাইনচ্যুত স্থান থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে ভদ্রকালী এলাকায় এসে থামানো হয়। ঘটনার পর পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি সামনের স্টেশনে চলে যায়। এ সময় প্রায় ১৭৬৫টি রেলওয়ের স্লিপার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনার পর উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে ৫ ঘণ্টার চেষ্টায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। সান্তাহার জংশনের মাস্টার মোছা. খাদিজা খাতুন বলেন, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে প্রায় দুই কিলোমিটার লাইনচ্যুত হয়েছে। ঘটনার পর পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি জয়পুরহাট স্টেশনে অবস্থান করছে। সান্তাহার জংশনে সীমান্ত এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন দাঁড়িয়ে রাখা হয়। উদ্ধারকারী ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধারকাজ সম্পূর্ণ করেছে। সান্তাহার রেলওয়ে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর হাবিবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছি। পরে পার্বতীপুর থেকে রিলিফ ট্রেন এসে লাইনচ্যুত বগি উদ্ধারকাজ শেষ করতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লাগে। একটি বগির দুটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ সময় রেললাইনের ১৭৬৫টি স্লিপার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রামগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের পাওয়ার কারের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। গতকাল সোমবার ভোররাত পৌনে ৪টার দিকে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে ভদ্রকালী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। লাইনচ্যুত হওয়ার পর থেকে উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে লাইনচ্যুত বগি ও পেছনের কয়েকটি বগি ফেলে রেখে মাত্র পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি জয়পুরহাট স্টেশনে পৌঁছায়। পরে সকাল ৮টার দিকে পার্বতীপুর থেকে একটি রিলিফ ট্রেন ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারকাজ শুরু করে। যাত্রীরা প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অবর্ণনীয় ভোগান্তিতে ছিলেন। এ সময় আক্কেলপুর, জয়পুরহাট ও সান্তাহার রেলওয়ে স্টেশনে কয়েকটি ট্রেন আটকা পড়ে। পরে ৫ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। আক্কেলপুর রেলস্টেশন সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শী যাত্রীদের ভাষ্য, লাইনচ্যুত পাওয়ার কারটি ইঞ্জিন থেকে মাঝামাঝি স্থানে ছিল। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে হলহলিয়া রেলসেতুর আগে হঠাৎ বগিটি লাইনচ্যুত হয়। এ সময় বগি থেকে ধোঁয়া ও পোড়া গন্ধ বের হলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা পাওয়ার কারের দায়িত্বে থাকা লোকজনদের ঘটনাটি জানান। এরপর আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে ট্রেনটি লাইনচ্যুত স্থান থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে ভদ্রকালী এলাকায় এসে থামানো হয়। ঘটনার পর পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি সামনের স্টেশনে চলে যায়। এ সময় প্রায় ১৭৬৫টি রেলওয়ের স্লিপার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনার পর উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে ৫ ঘণ্টার চেষ্টায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। সান্তাহার জংশনের মাস্টার মোছা. খাদিজা খাতুন বলেন, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের পাওয়ার কারের একটি বগি আক্কেলপুর রেলস্টেশনের দক্ষিণে প্রায় দুই কিলোমিটার লাইনচ্যুত হয়েছে। ঘটনার পর পাঁচটি বগি নিয়ে ট্রেনটি জয়পুরহাট স্টেশনে অবস্থান করছে। সান্তাহার জংশনে সীমান্ত এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন দাঁড়িয়ে রাখা হয়। উদ্ধারকারী ট্রেন এসে লাইনচ্যুত ট্রেনটি উদ্ধারকাজ সম্পূর্ণ করেছে। সান্তাহার রেলওয়ে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর হাবিবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছি। পরে পার্বতীপুর থেকে রিলিফ ট্রেন এসে লাইনচ্যুত বগি উদ্ধারকাজ শেষ করতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লাগে। একটি বগির দুটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ সময় রেললাইনের ১৭৬৫টি স্লিপার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।