
মৃত্যুর ভয়ে বসতবাড়ি ছেড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার একটি হিন্দু পরিবার বিচারের আশায় ধারে ধারে ঘুরছে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো: আসিক মিয়া ও তার বড় ভাই জহির সন্ত্রাসীদের নিয়ে সতবর্গ গ্রামের প্রদীব চক্রবর্তী (৭৫) এবং তার একমাত্র ছেলেকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। তাদের ভয়ে হিন্দু পরিবারটি এখন এলাকা ছেড়ে পাশ্ববর্তী এক আত্মীয়ের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে।
জানা গেছে, সতবর্গ গ্রামের প্রদীব চক্রবর্তী (৭৫) এর কাছ থেকে মৃত্যুর ভয় ভীতি ও তার একমাত্র ছেলেকে হত্যার হুমকি দিয়ে এবং দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জোরপূর্বক প্রদীপ সাহার বসত ভিঠার তিন শতক ৩৩ পয়েন্ট জমি নাম মাত্র মূল্যে রেজিষ্ট্রি করে নেয়। পরবর্তীতে জমির নাম মাত্র মূল্যের টাকা ও ভুক্তভোগী হিন্দু পরিবারটি চাইলে গেলে নানা ধরনের তালবাহানা শুরু করে ইউপি সদস্য মো: আসিক মিয়া ও তার বড় ভাই জহির। শুধু তাই নয়, জমির নাম মাত্র মূল্য না দিয়ে উল্টো হিন্দু পরিবারটিকে স্বপরিবারে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এতে জীবন বাঁচাতে রাতের আধাঁরে নিজের বসতভিটা ছেড়ে পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেয় অসহায় প্রদীপ চক্রবর্তী ও তার পরিবার। বিজয়নগর থানার আশপাশে ইউপি সদস্য মো: আসিক মিয়া ও তার বড় ভাই জহিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর সাঙ্গ-পাঙ্গরা চলা-ফেরা করায় এবং কিছু পুলিশের সাথে সুসম্পর্ক থাকায় থানায় অভিযোগ করতেও ভয় পাচ্ছে পরিবারটি। ফলে বসতভিটার পাওনা টাকা উদ্ধার এবং পরিবারে সদস্যদের জীবন বাঁচাতে স্থনীয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন প্রদীপ সাহা ও তার পরিবার। এর মধ্যেই প্রদীপ চক্রবর্তীর একমাত্র জামাতা অরূপ চক্রবর্তীকে কৌশলে ডেকে নিয়ে জিম্মি করে এবং শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে অরূপ চক্রবর্তীর বাবার কাছ থেকে আড়াই লক্ষ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। তাদের অভিযোগ, অরূপ চক্রবর্তীকে নির্যাতন করে টাকা নেওয়ার পর জোরপূর্বক একটি স্ট্যাম্পে মুচলিকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
এ বিষয়ে বিজয়নগর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, এ বিষয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। তবে এ বিষয়ে অভিযোগ করলে ঘটনাটি তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, সতবর্গ গ্রামের প্রদীব চক্রবর্তী (৭৫) এর কাছ থেকে মৃত্যুর ভয় ভীতি ও তার একমাত্র ছেলেকে হত্যার হুমকি দিয়ে এবং দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে জোরপূর্বক প্রদীপ সাহার বসত ভিঠার তিন শতক ৩৩ পয়েন্ট জমি নাম মাত্র মূল্যে রেজিষ্ট্রি করে নেয়। পরবর্তীতে জমির নাম মাত্র মূল্যের টাকা ও ভুক্তভোগী হিন্দু পরিবারটি চাইলে গেলে নানা ধরনের তালবাহানা শুরু করে ইউপি সদস্য মো: আসিক মিয়া ও তার বড় ভাই জহির। শুধু তাই নয়, জমির নাম মাত্র মূল্য না দিয়ে উল্টো হিন্দু পরিবারটিকে স্বপরিবারে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এতে জীবন বাঁচাতে রাতের আধাঁরে নিজের বসতভিটা ছেড়ে পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেয় অসহায় প্রদীপ চক্রবর্তী ও তার পরিবার। বিজয়নগর থানার আশপাশে ইউপি সদস্য মো: আসিক মিয়া ও তার বড় ভাই জহিরের সন্ত্রাসী বাহিনীর সাঙ্গ-পাঙ্গরা চলা-ফেরা করায় এবং কিছু পুলিশের সাথে সুসম্পর্ক থাকায় থানায় অভিযোগ করতেও ভয় পাচ্ছে পরিবারটি। ফলে বসতভিটার পাওনা টাকা উদ্ধার এবং পরিবারে সদস্যদের জীবন বাঁচাতে স্থনীয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন প্রদীপ সাহা ও তার পরিবার। এর মধ্যেই প্রদীপ চক্রবর্তীর একমাত্র জামাতা অরূপ চক্রবর্তীকে কৌশলে ডেকে নিয়ে জিম্মি করে এবং শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে অরূপ চক্রবর্তীর বাবার কাছ থেকে আড়াই লক্ষ টাকা মুক্তিপণ আদায় করেছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। তাদের অভিযোগ, অরূপ চক্রবর্তীকে নির্যাতন করে টাকা নেওয়ার পর জোরপূর্বক একটি স্ট্যাম্পে মুচলিকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
এ বিষয়ে বিজয়নগর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, এ বিষয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। তবে এ বিষয়ে অভিযোগ করলে ঘটনাটি তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।