
শ্রীপুর (গাজীপুর) থেকে মো. উজ্জল মিয়া
শ্রীপুরে কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় ওষুধ (ফার্মেসি) ব্যবসায়ী হাসিবুল ইসলাম বাদশা (৪০) হত্যা মামলার প্রধান আসামী কিশোর গ্যাং লিডার পিস্তল রুবেল (৩০)সহ তার দুই সহযাগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, হত্যা, দ্রত বিচার এবং মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হত্যার আট মাস পর তাকে গ্রেফতার করলো পুলিশ। গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে আসামিদেরকে রিমান্ডের আবেদন করে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার কেওয়া পশ্চিম খন্ড এলাকার নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করে। হত্যার ঘটনার ৮ মাস পর পুলিশ প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন কেওয়া পশ্চিমখন্ড এলাকার আলী আকবরের ছেলে কিশোর গ্যাং লিডার পিস্তল রুবেল (৩০), তার দুই সহযোগী একই এলাকার শামীমের ছেলে সাব্বির হোসেন (২০) এবং জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে সজীব হোসেন (২২)। এসময় তাদের কাছ থেকে সিলভার কালারের একটি এলিয়ন প্রাইভেটকার (ঢাকা/অ ৬২২) জব্দ করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পল্লী চিকিৎসক বাদশাকে হত্যার পর প্রধান আসামী রুবেল দীর্ঘদিন বিভিন্ন সময় স্থান পরিবর্তন করে পলাতক ছিল। গোপন সূত্রে জানতে পারি সোমবার রাতে সে তার নিজ বাড়ীতে অবস্থান করছে। পরে পুলিশের একাধিক টিম তার বাড়ী ঘেরাও করে। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুর্ব থেকে তৈরি করা তার ঘরে থাকা সুরঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশ ওই সুরঙ্গের সামনে গিয়ে দাঁড়ালে বের হওয়ার সময় রুবেলসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করে।
শ্রীপুরে কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় ওষুধ (ফার্মেসি) ব্যবসায়ী হাসিবুল ইসলাম বাদশা (৪০) হত্যা মামলার প্রধান আসামী কিশোর গ্যাং লিডার পিস্তল রুবেল (৩০)সহ তার দুই সহযাগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, হত্যা, দ্রত বিচার এবং মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হত্যার আট মাস পর তাকে গ্রেফতার করলো পুলিশ। গত ৯ সেপ্টেম্বর দুপুরে আসামিদেরকে রিমান্ডের আবেদন করে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে ৮ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার কেওয়া পশ্চিম খন্ড এলাকার নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করে। হত্যার ঘটনার ৮ মাস পর পুলিশ প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন কেওয়া পশ্চিমখন্ড এলাকার আলী আকবরের ছেলে কিশোর গ্যাং লিডার পিস্তল রুবেল (৩০), তার দুই সহযোগী একই এলাকার শামীমের ছেলে সাব্বির হোসেন (২০) এবং জাহাঙ্গীর হোসেনের ছেলে সজীব হোসেন (২২)। এসময় তাদের কাছ থেকে সিলভার কালারের একটি এলিয়ন প্রাইভেটকার (ঢাকা/অ ৬২২) জব্দ করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পল্লী চিকিৎসক বাদশাকে হত্যার পর প্রধান আসামী রুবেল দীর্ঘদিন বিভিন্ন সময় স্থান পরিবর্তন করে পলাতক ছিল। গোপন সূত্রে জানতে পারি সোমবার রাতে সে তার নিজ বাড়ীতে অবস্থান করছে। পরে পুলিশের একাধিক টিম তার বাড়ী ঘেরাও করে। এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুর্ব থেকে তৈরি করা তার ঘরে থাকা সুরঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশ ওই সুরঙ্গের সামনে গিয়ে দাঁড়ালে বের হওয়ার সময় রুবেলসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করে।