
আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন ৩০টি রাজনৈতিক দল
‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও সংলাপে বসবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
কমিশন সূত্র জানা গেছে, ইতোমধ্যে কমিশনের পক্ষ থেকে সংলাপে অংশগ্রহণের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দলের কাছে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এটাই কমিশনের শেষ সংলাপ। এই সংলাপে পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত সুপারিশ চূড়ান্ত করা হবে। এরপর তা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনুসের কাছে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, দলগুলোর সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আলোচনা শেষ করছি। বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়া আর প্রয়োজন কিনা ভেবে দেখা হবে। প্রয়োজন না হলে সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠানো হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত দুই দফায় ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে। সেসব আলোচনা থেকে প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে ১৬ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর খসড়া উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ভূমিকা, ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবের তালিকা এবং একটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে। অঙ্গীকারনামায় জুলাই সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়া, সনদের বৈধতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না এবং সনদের ব্যাখ্যার ভার সুপ্রিম কোর্টের ওপর দেওয়াসহ মোট আটটি বিষয়ে অঙ্গীকার করার কথা উল্লেখ ছিল। তবে এই তিনটি বিষয়ে বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের জোরালো আপত্তি ছিল। যে কারণে রাজনৈতিক দল মতামত ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এ বেশকিছু পরিবর্তন এনেছে কমিশন। সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী প্রস্তাবিত সাংবিধানিক আদেশের বিষয়ে অধিকাংশ আইন বিশেষজ্ঞ একমত হয়েছেন।
কমিশন জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ও বিতর্ক এড়াতে সনদে অঙ্গীকারে পরিবর্তন আনা হয়েছে। জুলাই সনদকে সংবিধানের তফসিল হিসেবে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর বাস্তবায়ন পদ্ধতি মূল সনদে না রেখে আলাদাভাবে সরকারকে জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ প্রণয়নে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ছয় মাস মেয়াদ শেষে কমিশনের মেয়াদ আরো এক মাস বাড়ানো হয়।
‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও সংলাপে বসবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
কমিশন সূত্র জানা গেছে, ইতোমধ্যে কমিশনের পক্ষ থেকে সংলাপে অংশগ্রহণের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দলের কাছে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এটাই কমিশনের শেষ সংলাপ। এই সংলাপে পাওয়া মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত সুপারিশ চূড়ান্ত করা হবে। এরপর তা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনুসের কাছে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, দলগুলোর সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আলোচনা শেষ করছি। বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়া আর প্রয়োজন কিনা ভেবে দেখা হবে। প্রয়োজন না হলে সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠানো হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ২০ মার্চ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত দুই দফায় ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে। সেসব আলোচনা থেকে প্রাপ্ত মতামতের ভিত্তিতে ১৬ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫-এর খসড়া উপস্থাপন করা হয়। সেখানে ভূমিকা, ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবের তালিকা এবং একটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে। অঙ্গীকারনামায় জুলাই সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়া, সনদের বৈধতা নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না এবং সনদের ব্যাখ্যার ভার সুপ্রিম কোর্টের ওপর দেওয়াসহ মোট আটটি বিষয়ে অঙ্গীকার করার কথা উল্লেখ ছিল। তবে এই তিনটি বিষয়ে বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের জোরালো আপত্তি ছিল। যে কারণে রাজনৈতিক দল মতামত ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এ বেশকিছু পরিবর্তন এনেছে কমিশন। সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় জামায়াতে ইসলামী প্রস্তাবিত সাংবিধানিক আদেশের বিষয়ে অধিকাংশ আইন বিশেষজ্ঞ একমত হয়েছেন।
কমিশন জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ও বিতর্ক এড়াতে সনদে অঙ্গীকারে পরিবর্তন আনা হয়েছে। জুলাই সনদকে সংবিধানের তফসিল হিসেবে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর বাস্তবায়ন পদ্ধতি মূল সনদে না রেখে আলাদাভাবে সরকারকে জানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ প্রণয়নে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ছয় মাস মেয়াদ শেষে কমিশনের মেয়াদ আরো এক মাস বাড়ানো হয়।