
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তফাজ্জল হোসেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্রার্থীদের শুভ কামনা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত বুধবার ১০ সেপ্টেম্বর সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম. এম. রকিব উর রেজা। তিনি জানান, সদর মডেল থানার ওসি মোজাফফর হোসেনকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন নাসিরনগর থানার ওসি আজহারুল ইসলাম। এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে ওসি মোজাফফর হোসেনের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেখানে লেখা ছিল, “মেধাবীদের জন্য শুভকামনা রইল। ২১, ১৭, ০৮।” উল্লেখিত সংখ্যাগুলো ছিল ছাত্রদল মনোনীত ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর। সরকারি কর্মকর্তা হয়েও রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের প্রকাশ্যে সমর্থন জানানোর অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সরকারি চাকরির আচরণবিধি অনুযায়ী এমন কর্মকান্ড নিষিদ্ধ হওয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। পরে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তিনি পোস্টটি মুছে ফেললেও বিতর্ক থামেনি। পরবর্তীতে ওসি মোজাফফর হোসেন তার ব্যক্তিগত ও থানার অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি থেকে দাবি করেন, তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে উক্ত পোস্ট দেয়া হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্রার্থীদের শুভ কামনা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। গত বুধবার ১০ সেপ্টেম্বর সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এম. এম. রকিব উর রেজা। তিনি জানান, সদর মডেল থানার ওসি মোজাফফর হোসেনকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন নাসিরনগর থানার ওসি আজহারুল ইসলাম। এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে ওসি মোজাফফর হোসেনের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেখানে লেখা ছিল, “মেধাবীদের জন্য শুভকামনা রইল। ২১, ১৭, ০৮।” উল্লেখিত সংখ্যাগুলো ছিল ছাত্রদল মনোনীত ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর। সরকারি কর্মকর্তা হয়েও রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের প্রকাশ্যে সমর্থন জানানোর অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সরকারি চাকরির আচরণবিধি অনুযায়ী এমন কর্মকান্ড নিষিদ্ধ হওয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। পরে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তিনি পোস্টটি মুছে ফেললেও বিতর্ক থামেনি। পরবর্তীতে ওসি মোজাফফর হোসেন তার ব্যক্তিগত ও থানার অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি থেকে দাবি করেন, তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে উক্ত পোস্ট দেয়া হয়েছে।