
দিনাজপুর থেকে মো. আফজাল হোসেন
দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলায় অনুমোদন ছাড়াই ইয়ামিন ভাণ্ডারের গুঁড়া ঝাল ও হলুদের ছড়াছড়ি। এতে নেই কোন উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ এছাড়াও নেই কোন বিএসটিআই’র অনুমোদন। ফুলবাড়ী উপজেলার উত্তর সুজাপুর গ্রামে অবস্থিত ইয়ামিন ভান্ডার এর কারখানা। ইয়ামিন ভাণ্ডারের স্বত্বাধিকারী দীর্ঘদিন ধরে এই অনুমোদনহীন ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে অনুমোদন ছাড়াই স্থানীয় বাজারে খোলা অবস্থায় বিক্রি হচ্ছে ইয়ামিন ভাণ্ডারের তৈরি গুঁড়া ঝাল ও হলুদ। এসব পণ্য কোনো প্রকার সরকারি সংস্থা বা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)-এর অনুমোদন ছাড়াই শুধু ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই উৎপাদন ও বাজারজাত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফুলবাড়ী পৌর এলাকাসহ বিভিন্ন বাজারে ইয়ামিন ভাণ্ডারের নামে খোলা গুঁড়া ঝাল ও হলুদ বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, প্রস্তুতকারকের ঠিকানা বা মান নিয়ন্ত্রণের সিলমোহর না থাকায় ভোক্তারা ঝুঁকিতে পড়ছেন।
ভোক্তাদের অভিযোগ, অনুমোদনবিহীন এসব মসলা স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জন্য নিম্নমানের গুঁড়া মশলার ব্যবহার মারাত্মক ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
এ বিষয়ে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অপরিষ্কারভাবে তৈরি ও অনুমোদন ছাড়া বাজারজাতকৃত মশলায় ভেজাল বা ক্ষতিকর রাসায়নিক মেশানোর আশঙ্কা থাকে। এগুলো শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
এদিকে সাধারণ ভোক্তারা দ্রুত বাজার তদারকি ও ভেজালবিরোধী অভিযান জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলায় অনুমোদন ছাড়াই ইয়ামিন ভাণ্ডারের গুঁড়া ঝাল ও হলুদের ছড়াছড়ি। এতে নেই কোন উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ এছাড়াও নেই কোন বিএসটিআই’র অনুমোদন। ফুলবাড়ী উপজেলার উত্তর সুজাপুর গ্রামে অবস্থিত ইয়ামিন ভান্ডার এর কারখানা। ইয়ামিন ভাণ্ডারের স্বত্বাধিকারী দীর্ঘদিন ধরে এই অনুমোদনহীন ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে অনুমোদন ছাড়াই স্থানীয় বাজারে খোলা অবস্থায় বিক্রি হচ্ছে ইয়ামিন ভাণ্ডারের তৈরি গুঁড়া ঝাল ও হলুদ। এসব পণ্য কোনো প্রকার সরকারি সংস্থা বা বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)-এর অনুমোদন ছাড়াই শুধু ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই উৎপাদন ও বাজারজাত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফুলবাড়ী পৌর এলাকাসহ বিভিন্ন বাজারে ইয়ামিন ভাণ্ডারের নামে খোলা গুঁড়া ঝাল ও হলুদ বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ, প্রস্তুতকারকের ঠিকানা বা মান নিয়ন্ত্রণের সিলমোহর না থাকায় ভোক্তারা ঝুঁকিতে পড়ছেন।
ভোক্তাদের অভিযোগ, অনুমোদনবিহীন এসব মসলা স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জন্য নিম্নমানের গুঁড়া মশলার ব্যবহার মারাত্মক ক্ষতির ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
এ বিষয়ে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অপরিষ্কারভাবে তৈরি ও অনুমোদন ছাড়া বাজারজাতকৃত মশলায় ভেজাল বা ক্ষতিকর রাসায়নিক মেশানোর আশঙ্কা থাকে। এগুলো শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
এদিকে সাধারণ ভোক্তারা দ্রুত বাজার তদারকি ও ভেজালবিরোধী অভিযান জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।