
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ভিন্নমত থাকলেও নির্বাচন ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। গতকাল শুক্রবার সকালে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলায় মুসলিম রেনেসাঁর কবি ফররুক আহমেদের গ্রামের বাড়ি পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, দল থাকলে মতপার্থক্য থাকবেই। না হলে ভিন্নদল কেন হয়? আপনি যদি আমার মতোই হবেন তাহলে তো আপনি আমার দলই করবেন। সে জন্য রাজনৈতিক দলের মধ্যে ভিন্নমত থাকবেই। কিন্তু আমরা আবারও বলছি, নির্বাচন ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই হবে।
প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচনের সময় পেছানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে। এটা আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কমিটমেন্ট। কেউ যদি মনে করেন যে এটা বানচালের চেষ্টা করবেন, তাহলে সেটা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশে এই নির্বাচনটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন। বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এটা একটি ফাউন্ডেশনাল ইলেকশন। এটি সামনের নির্বাচনগুলোকে দিকনির্দেশনা দেবে এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকেও সামনে এগিয়ে নেয়ার দিকনির্দেশনা দেবে। তাই এ নির্বাচন ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে হবেই।
উল্লেখ্য, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের এ সময় ঘোষণা করেছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার, নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতি এরইমধ্যে জনসমক্ষে এসেছে।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যেন কোনো ধরনের সহিংসতা বা অনিয়মের ঘটনা না ঘটে।
শফিকুল আলম বলেন, দল থাকলে মতপার্থক্য থাকবেই। না হলে ভিন্নদল কেন হয়? আপনি যদি আমার মতোই হবেন তাহলে তো আপনি আমার দলই করবেন। সে জন্য রাজনৈতিক দলের মধ্যে ভিন্নমত থাকবেই। কিন্তু আমরা আবারও বলছি, নির্বাচন ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই হবে।
প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচনের সময় পেছানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে। এটা আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কমিটমেন্ট। কেউ যদি মনে করেন যে এটা বানচালের চেষ্টা করবেন, তাহলে সেটা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশে এই নির্বাচনটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন। বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এটা একটি ফাউন্ডেশনাল ইলেকশন। এটি সামনের নির্বাচনগুলোকে দিকনির্দেশনা দেবে এবং বাংলাদেশের রাজনীতিকেও সামনে এগিয়ে নেয়ার দিকনির্দেশনা দেবে। তাই এ নির্বাচন ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে হবেই।
উল্লেখ্য, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের এ সময় ঘোষণা করেছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার, নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতি এরইমধ্যে জনসমক্ষে এসেছে।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যেন কোনো ধরনের সহিংসতা বা অনিয়মের ঘটনা না ঘটে।