
ঢাকার কদমতলীতে প্রেমিকাকে বাদ দিয়ে অন্য নারীকে বিয়ে করতে চাওয়ায় চাপ দেওয়ার জেরে রোকসানা (৩০) নামে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যার রহস্য উদঘাটন ও তিন জনকে গ্রেফতার করেছে কদমতলী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা হলেন এলাহিন ওরফে এলাহি ওরফে ইব্রাহিম (৪২), সুমি আক্তার (৩২) ও সাইফুল ইসলাম (২৪)। গত শনিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে কদমতলীর জুরাইন বৌবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গতকাল রোববার ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত শনিবার সকাল ৯টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ হাজী লাল মিয়া সড়কের পাশে একটি বস্তা থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পরে সিআইডির ফিঙ্গারপ্রিন্ট শাখার মাধ্যমে আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে ভিকটিমের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে নিহতের বোন সুমি আক্তার ও তার স্বামী এলাহি ইব্রাহিম থানায় এসে জানান, রোকসানা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। মৃতদেহের ছবি দেখিয়ে শনাক্ত করার পর নিহতের ভগ্নিপতি মো. গোফরান হাওলাদার বাদী হয়ে কদমতলী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর কদমতলী থানার চারটি টিম তদন্ত শুরু করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করা হয়। গত শনিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে জুরাইন বৌবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যে হত্যায় ব্যবহৃত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, পলিথিন ও ভিকটিমের স্যান্ডেল জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এলাহি ইব্রাহিম জানান, নিহত রোকসানার সঙ্গে সাইফুল ইসলামের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পরে সাইফুল অন্য এক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুললে রোকসানা বাধা দেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে সাইফুল, তার বোন সুমি আক্তার ও দুলাভাই এলাহি ইব্রাহিম পরিকল্পনা করে রোকসানাকে হত্যা করেন। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গতকাল রোববার ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত শনিবার সকাল ৯টার দিকে জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’-এর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ হাজী লাল মিয়া সড়কের পাশে একটি বস্তা থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পরে সিআইডির ফিঙ্গারপ্রিন্ট শাখার মাধ্যমে আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে ভিকটিমের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে নিহতের বোন সুমি আক্তার ও তার স্বামী এলাহি ইব্রাহিম থানায় এসে জানান, রোকসানা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। মৃতদেহের ছবি দেখিয়ে শনাক্ত করার পর নিহতের ভগ্নিপতি মো. গোফরান হাওলাদার বাদী হয়ে কদমতলী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর কদমতলী থানার চারটি টিম তদন্ত শুরু করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করা হয়। গত শনিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে জুরাইন বৌবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যে হত্যায় ব্যবহৃত ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, পলিথিন ও ভিকটিমের স্যান্ডেল জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এলাহি ইব্রাহিম জানান, নিহত রোকসানার সঙ্গে সাইফুল ইসলামের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পরে সাইফুল অন্য এক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুললে রোকসানা বাধা দেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে সাইফুল, তার বোন সুমি আক্তার ও দুলাভাই এলাহি ইব্রাহিম পরিকল্পনা করে রোকসানাকে হত্যা করেন। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।