
রাজধানীর খিলগাঁও থানায় শামীমা তানজীন-এর দায়ের করা মামলাটি তুলে নেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করছে আসামিরা। গত ১০ জুন ২৫ আদালতে শামীমা তানজীন বাদী হয়ে ৫ জন আসামির নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন। খিলগাঁও থানার মামলা নং-২২। মামলার বাদী শামীমা তানজীন জানান, মামুন, হারুন অর রশিদ, ইসাহাক, জাকিয়া ও রাবেয়া বেগমকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করা হয়।
মমলা হওয়ার পর আসামি মামলার খবর জানতে পেরে আদালত থেকে সবাই জামিন নেন। বাদী আরো জানান, প্রতি নিয়ত মামলা তুলে নেয়ার জন্য নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। গত ১ মে রাত ৯টার দিকে আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। তাকে মারধর করে এবং মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়। উল্লেখিত আসামিরা ছাড়া ও আদালত আরো ৮/১০ জন এ ঘটনার সাথে জড়িত ছিলেন। ঘটনাটি ঘটে ১ মে/২৫ খিলগাঁও থানাধীন ৬১/১ পূর্ব গোড়ান নুরবাগস্থ বাদীর বাসায়। ঘটনার সাথে জড়িত আসামিরা ভয়ঙ্কর প্রকৃতির। তারা যেকোন সময় তার ও পরিবারের বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে। তিনি সব সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শামীমা তানজীন আরো জানান, আসামি ইতিমধ্যে বার বার মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে তিনি প্রশাসনের সহযোগিতা চাইতেছেন।
মমলা হওয়ার পর আসামি মামলার খবর জানতে পেরে আদালত থেকে সবাই জামিন নেন। বাদী আরো জানান, প্রতি নিয়ত মামলা তুলে নেয়ার জন্য নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন। গত ১ মে রাত ৯টার দিকে আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। তাকে মারধর করে এবং মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়। উল্লেখিত আসামিরা ছাড়া ও আদালত আরো ৮/১০ জন এ ঘটনার সাথে জড়িত ছিলেন। ঘটনাটি ঘটে ১ মে/২৫ খিলগাঁও থানাধীন ৬১/১ পূর্ব গোড়ান নুরবাগস্থ বাদীর বাসায়। ঘটনার সাথে জড়িত আসামিরা ভয়ঙ্কর প্রকৃতির। তারা যেকোন সময় তার ও পরিবারের বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারে। তিনি সব সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। শামীমা তানজীন আরো জানান, আসামি ইতিমধ্যে বার বার মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে তিনি প্রশাসনের সহযোগিতা চাইতেছেন।