আদিবাসী পাড়ায় থমকে গেছে প্রকল্পের কাজ ॥ বিপাকে বাসিন্দারা 

আপলোড সময় : ০৬-০৩-২০২৪ ১০:৩৫:৩৯ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ০৬-০৩-২০২৪ ১০:৩৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহের গোয়ালহুদা আদিবাসী পল্লির বাসিন্দা রেনুকা বালা বলেছেন, সরকারিভাবে গৃহনির্মাণ করার জন্য ঘর-দুয়ার ভাঙ্গার পর প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বসবাসকারীরা এখন মানবতার জীবন-যাপন করছে। গত সোমবার মহেশপুর প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন। রেনুকা বালা ও তার ছেলে শ্যামল সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা সরকারের ১/১ খতিয়ানের গোয়াহুদার ১৭ শতাংশ জমিতে তারা বসবাস করে আসছিল। সরকারের ভূমি অফিসের লোকজন যোগাযোগ করে জানায় এখানে তাদের গৃহনির্মাণ করে দেয়া হবে। সে হিসেবে স্থানীয় ভূমি অফিস ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস তাদের বসতঘর সরিয়ে নেয়ার জন্য বলে। এবং তারা ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নেয়। সেখানে গৃহনির্মার্ণের জন্য ইট বালি ফেললোও গত দুই মাসেও গৃহনির্মাণের কাজ শুরু হয়নি। তারা আরও বলেন, খালিশপুরের সুমার আলী নামের একজন নিজে জমি দাবি করলে প্রকল্পে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এখন তারা মানবতার জীবনযাপন করছে। মহেশপুরে প্রকল্প বাস্তবায়নের কর্মকর্তা মফিজুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, গৃহনির্মাণের করার জন্য সকল প্রস্ততি সস্পূর্ণ করেছিলাম। 
কিন্তু জমি নিয়ে মামলা থাকার কারণে কাজ শুরু করা যাচ্ছে না।  খালিশপুরের সুমার আলী জানায়, আমি হিরা বালা ও সবেদা বালার কাজ থেকে জমি খরিদ করেছি। মহেশপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) শরীফ শাওন জানায়, ওই জমি নিয়ে মামলা থাকায় কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। গোয়ালহুদা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পক্ষে রেনুকা বালা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, তাদের দ্রুত গৃহনির্মাণ না করা হলে তারা চরম ভোগান্তিতে পড়বে।
 

সম্পাদকীয় :

সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : সৈয়দ এম. আলতাফ হোসাইন।

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক : সৈয়দ মোঃ আতিকুল হাসান।

নির্বাহী সম্পাদক আশীষ কুমার সেন।

ফোন : ৪৯৩৫৭৭৩০ (বার্তা), ৮৩১৫৬৪৯ (বাণিজ্যিক), ফ্যাক্স; ৮৮-০২-৮৩১৪১৭৪

অফিস :

প্রকাশক কর্তৃক রোমাক্স লিমিটেড, তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে মুদ্রিত।

সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : খলিল ম্যানশন (৩য়, ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা), ১৪৯/এ, ডিআইটি এক্সটেনশন এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত।

ই-মেইল : [email protected], ওয়েবসাইট : www.dainikjanata.net