
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অবৈধ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গতকাল শনিবার দুপুর সোয়া দুইটা থেকে ঢামেক হাসপাতালের নতুন ভবনের সামনে, জরুরি বিভাগের পাশে ও পুলিশ ক্যাম্পের পাশে অবৈধভাবে দখল করে রাখা জায়গা অ্যাম্বুলেন্স গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহারকারীদের উচ্ছেদ করা হয়।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান জানান, আমরা ডেকে নিয়ে একাধিকবার অবৈধ অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের সতর্ক করেছি, যাতে তারা ঢাকা মেডিকেলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গ্যারেজ হিসেবে দখল না করে। কিন্তু আমাদের কথায় তারা কোনো কর্ণপাত করেনি। তাই আজ আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছি। আমরা সময় বেঁধে দেই। দুপুর তিনটা থেকে সাড়ে তিনটার মধ্যে তারা যাতে অবৈধ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের গ্যারেজ দখলমুক্ত করে দেয়। সময়ের মধ্যে না সরে গেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও জানান, ঢামেক হাসপাতালের দখল করা জায়গাগুলোতে রোগীর স্বজনদের জন্য বিশ্রামাগার, প্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণ করা হবে। যাতে ভুক্তভোগী রোগী ও তার স্বজনরা ঢাকা মেডিকেলের প্রতি পূর্ণাঙ্গ আস্থা জ্ঞাপন করতে পারেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক অর্থ, সহকারী পরিচালক প্রশাসনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা ।
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান জানান, আমরা ডেকে নিয়ে একাধিকবার অবৈধ অ্যাম্বুলেন্স মালিকদের সতর্ক করেছি, যাতে তারা ঢাকা মেডিকেলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গ্যারেজ হিসেবে দখল না করে। কিন্তু আমাদের কথায় তারা কোনো কর্ণপাত করেনি। তাই আজ আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছি। আমরা সময় বেঁধে দেই। দুপুর তিনটা থেকে সাড়ে তিনটার মধ্যে তারা যাতে অবৈধ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসের গ্যারেজ দখলমুক্ত করে দেয়। সময়ের মধ্যে না সরে গেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও জানান, ঢামেক হাসপাতালের দখল করা জায়গাগুলোতে রোগীর স্বজনদের জন্য বিশ্রামাগার, প্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণ করা হবে। যাতে ভুক্তভোগী রোগী ও তার স্বজনরা ঢাকা মেডিকেলের প্রতি পূর্ণাঙ্গ আস্থা জ্ঞাপন করতে পারেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক অর্থ, সহকারী পরিচালক প্রশাসনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা ।