
যাত্রী চাহিদা মেটাতে বিমানের জন্য লিজে আনা হচ্ছে উড়োজাহাজ।এর মধ্যেই দুটি পুরনো উড়োজাহাজ লিজ নেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বিমান। ইতোমধ্যে বোয়িং ৭৩৭-৮ মডেলের দুটি উড়োজাহাজ লিজ নিতে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। নতুন করে দুটি উড়োজাহাজ ছয় বছরের জন্য লিজ নেয়া হবে। এর মধ্যে প্রথম উড়োজাহাজটি ২০২৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ও দ্বিতীয় উড়োজাহাজটি ২০২৫ সালের ১ এপ্রিলের মধ্যে সংস্থাটির বহরে যুক্ত হবে। আহ্বান করা দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী উড়োজাহাজগুলোর বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ১৫ বছর (২০২৫ সালের ৩০ জুনের মধ্যে)। লিজ নেয়ার ক্ষেত্রে একই কোম্পানির দুই উড়োজাহাজকে প্রাধান্য দেবে বিমান। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সাধারণত মাঝারি পাল্লার রুটে বোয়িংয়ের তৈরি ৭৩৭-৮ মডেলের বাণিজ্যিক উড়োজাহাজগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়। এগুলোর সর্বোচ্চ আসনসংখ্যা ১৮৬। তবে বিমানের আহ্বান করা দরপত্রে ১৫০টি ইকোনমি ও ১২টি বিজনেস ক্লাস আসন নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। আসন্ন হজ মৌসুমে যাত্রী পরিবহনের জন্য উড়োজাহাজ দুটি ব্যবহার করা হবে। সেজন্য আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যেই সেগুলো বিমানের বহরে যুক্ত করার পরিকল্পনা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার, দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার, ছয়টি বোয়িং ৭৩৭ ও পাঁচটি ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজ। ৭৭৭-৩০০ ইআর মডেলের উড়োজাহাজগুলো বিমানের বহরে ২০১১ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে যুক্ত হয়। ২০১৫ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে যুক্ত হয় দুটি ৭৩৭-৮ মডেলের উড়োজাহাজ। ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজগুলো ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিমানের বহরে যুক্ত হয়। অন্যদিকে ২০২০ ও ২০২১ সালে পর্যায়ক্রমে ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজগুলো বহরে যুক্ত করে বিমান। বর্তমানে ২৩টি আন্তর্জাতিক ও সাতটি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান। ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রুটে ৩১ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছে। ওই অর্থবছর বাংলাদেশে বিমানের আন্তর্জাতিক মার্কেট শেয়ার ছিল ২২ শতাংশ।
এদিকে ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদা এবং নতুন নতুন গন্তব্য তৈরির উদ্দেশ্যে বিমান বিগত সরকারের আমলে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার উদ্যোগ নিয়েছিল। ওই সময় বিমানের কাছে উড়োজাহাজ বিক্রির জন্য পৃথকভাবে প্রস্তাব করেছিল এয়ারবাস ও বোয়িং। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন কূটনীতিকরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠকেও আলোচনা করেন। ওই সময় সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এয়ারবাস ও বোয়িং দুই প্রতিষ্ঠানই বেশ ভালো প্রস্তাব দিয়েছে। বিমান কর্তৃপক্ষ প্রস্তাবগুলো মূল্যায়ন করছে। যে প্রস্তাব দেশের স্বার্থে ভালো হবে, সেটিই বিবেচনা করা হবে।
অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আপাতত নতুন উড়োজাহাজ কেনার পক্ষে নয়। এমন পরিপ্রেক্ষিতেই ক্রমবর্ধমান যাত্রীর চাপ সামাল দিতে লিজে দুটি উড়োজাহাজ আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিমানের বহরে থাকা উড়োজাহাজের দুটি লিজে নেয়া। সেগুলোর লিজের মেয়াদ শেষের পথে। এ কারণেও বহরে নতুন করে উড়োজাহাজ যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে ক্রমবর্ধমান যাত্রীর চাপ সামাল দিতেই উড়োজাহাজ দুটি লিজ নেয়া হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সাধারণত মাঝারি পাল্লার রুটে বোয়িংয়ের তৈরি ৭৩৭-৮ মডেলের বাণিজ্যিক উড়োজাহাজগুলো বেশি ব্যবহৃত হয়। এগুলোর সর্বোচ্চ আসনসংখ্যা ১৮৬। তবে বিমানের আহ্বান করা দরপত্রে ১৫০টি ইকোনমি ও ১২টি বিজনেস ক্লাস আসন নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। আসন্ন হজ মৌসুমে যাত্রী পরিবহনের জন্য উড়োজাহাজ দুটি ব্যবহার করা হবে। সেজন্য আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যেই সেগুলো বিমানের বহরে যুক্ত করার পরিকল্পনা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার, দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার, ছয়টি বোয়িং ৭৩৭ ও পাঁচটি ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজ। ৭৭৭-৩০০ ইআর মডেলের উড়োজাহাজগুলো বিমানের বহরে ২০১১ সালের অক্টোবর-নভেম্বরে যুক্ত হয়। ২০১৫ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে যুক্ত হয় দুটি ৭৩৭-৮ মডেলের উড়োজাহাজ। ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজগুলো ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিমানের বহরে যুক্ত হয়। অন্যদিকে ২০২০ ও ২০২১ সালে পর্যায়ক্রমে ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজগুলো বহরে যুক্ত করে বিমান। বর্তমানে ২৩টি আন্তর্জাতিক ও সাতটি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান। ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রুটে ৩১ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছে। ওই অর্থবছর বাংলাদেশে বিমানের আন্তর্জাতিক মার্কেট শেয়ার ছিল ২২ শতাংশ।
এদিকে ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদা এবং নতুন নতুন গন্তব্য তৈরির উদ্দেশ্যে বিমান বিগত সরকারের আমলে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার উদ্যোগ নিয়েছিল। ওই সময় বিমানের কাছে উড়োজাহাজ বিক্রির জন্য পৃথকভাবে প্রস্তাব করেছিল এয়ারবাস ও বোয়িং। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন কূটনীতিকরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে একাধিক বৈঠকেও আলোচনা করেন। ওই সময় সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এয়ারবাস ও বোয়িং দুই প্রতিষ্ঠানই বেশ ভালো প্রস্তাব দিয়েছে। বিমান কর্তৃপক্ষ প্রস্তাবগুলো মূল্যায়ন করছে। যে প্রস্তাব দেশের স্বার্থে ভালো হবে, সেটিই বিবেচনা করা হবে।
অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আপাতত নতুন উড়োজাহাজ কেনার পক্ষে নয়। এমন পরিপ্রেক্ষিতেই ক্রমবর্ধমান যাত্রীর চাপ সামাল দিতে লিজে দুটি উড়োজাহাজ আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিমানের বহরে থাকা উড়োজাহাজের দুটি লিজে নেয়া। সেগুলোর লিজের মেয়াদ শেষের পথে। এ কারণেও বহরে নতুন করে উড়োজাহাজ যুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে ক্রমবর্ধমান যাত্রীর চাপ সামাল দিতেই উড়োজাহাজ দুটি লিজ নেয়া হচ্ছে।