দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার পল্লীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বাঁধন (১৪) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় তার দুই সহপাঠী আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে নাবিল (১৫)কে ঢাকায় নেয়া হলে গত বুধবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার প্রাগপুর ইউনিয়নের মহিষকুন্ডি-ময়রামপুর সড়কের মহিষকুন্ডি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাঁধন উপজেলার মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া গ্রামের সিলন হোসেনের ছেলে। তার সাথে থাকা আহত অপর দুই সহপাঠী বন্ধু উপজেলার মহিষকুন্ডি পূর্বপাড়া গ্রামের কামরুল ইসলাম সোহেলের ছেলে সামিউল (১৪) ও মুসলিমনগর গ্রামের নিয়ামুল ইসলামের ছেলে নাবিল (১৫)। তারা তিনজনই স্থানীয় মহিষকুন্ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বাঁধন তার দুই বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া থেকে ময়রামপুরগামী সড়কে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে বাঁধন নিহত হয় এবং তার দুই সহপাঠী আহত হলে স্থানীয়রা তাদের চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর আহত নাবিলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। গত বুধবার ভোরে রাজধানীর নিউরোসাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। দৌলতপুর থানার ওসি মে. নাজমুল হুদা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তারা তিন বন্ধু একই মোটরসাইকেলে মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া থেকে ময়রামপুরগামী সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে বাঁধন নামে একজন নিহত হয় এবং পরে আহত নাবিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার পল্লীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বাঁধন (১৪) নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় তার দুই সহপাঠী আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে নাবিল (১৫)কে ঢাকায় নেয়া হলে গত বুধবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার প্রাগপুর ইউনিয়নের মহিষকুন্ডি-ময়রামপুর সড়কের মহিষকুন্ডি কলেজ সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাঁধন উপজেলার মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া গ্রামের সিলন হোসেনের ছেলে। তার সাথে থাকা আহত অপর দুই সহপাঠী বন্ধু উপজেলার মহিষকুন্ডি পূর্বপাড়া গ্রামের কামরুল ইসলাম সোহেলের ছেলে সামিউল (১৪) ও মুসলিমনগর গ্রামের নিয়ামুল ইসলামের ছেলে নাবিল (১৫)। তারা তিনজনই স্থানীয় মহিষকুন্ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বাঁধন তার দুই বন্ধুকে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া থেকে ময়রামপুরগামী সড়কে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে বাঁধন নিহত হয় এবং তার দুই সহপাঠী আহত হলে স্থানীয়রা তাদের চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। এরপর আহত নাবিলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। গত বুধবার ভোরে রাজধানীর নিউরোসাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। দৌলতপুর থানার ওসি মে. নাজমুল হুদা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তারা তিন বন্ধু একই মোটরসাইকেলে মহিষকুন্ডি কলেজ পাড়া থেকে ময়রামপুরগামী সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে ঘটনাস্থলে বাঁধন নামে একজন নিহত হয় এবং পরে আহত নাবিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।