
রাজধানীর পুরান ঢাকার সূত্রাপুর এলাকায় সন্ত্রাসীদের হামলায় নূর মোহাম্মদ (৫০) নামের এক সিকিউরিটি গার্ড গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ঘটনায় পুরান ঢাকার ওয়ারি থানায় গত (২৬ এপ্রিল) সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পুরান ঢাকার ওয়ারী থানাধীন গোয়ালঘাটের ২৩/১ নম্বর নাভানা রহমান বিস্তা নামীয় মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ড নূর মোহাম্মদ ডিউটিরত ছিলেন। এ সময় ওই মার্কেটের সামনে বিএনপি নামধারী নেতা ইসহাক মিজান রাত আনুমনিক ২টার দিকে এসে পার্কিংয়ের জায়গা খালি আছে কি-না জানতে চান। নূর মোহাম্মদ মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা খালি নেই বলে জানান। এ কথা শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়েন ইসহাক মিজান। তিনি সিকিউরিটি গার্ড নূর মোহাম্মদের নাম-ঠিকানা জানতে চান। এক পর্যায়ে ইসহাক মিজান নূর মোহাম্মদকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে শুরু করেন। এ সময় নূর মোহাম্মদকে প্লাষ্টিকের চেয়ার দিয়েও মারা হয়। এতে তার হাত-পিঠ ও বুকে আঘাত লাগে। এক পর্যায়ে প্লাষ্টিকের চেয়ারটি ভেঙে গেলে নূর মোহাম্মদকে হত্যার হুমকি দেন। এ সময় মারধরের শিকার নূর মোহাম্মদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসে। পরে আহত নূর মোহাম্মদকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। বর্তমানে জখম হওয়া নূর মোহাম্মদ পুরান ঢাকার গোয়ালঘাট লেনের নিজ বাসায় অবস্থান করছেন। নূর মোহাম্মদ জানান, তাকে মারধর করতে করতে মার্কেটের ভেতরে নিয়েও নির্যাতন করা হয়েছে। যার প্রমাণ মার্কেটের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায় ধারণ করা আছে। ভুক্তভোগী নূর মোহাম্মদ আরো বলেন, তাকে মারধরকারী ইসহাক এর আগেও তাকে মারধর করেছেন। এলাকাবাসীর অনেকেই অভিযোগ করেছেন, ইসহাক মিজান বিএনপি’র নাম ভাঙ্গিয়ে এলাকায় নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। এক সময় ইসহাক মিজান ও তার বাহিনীর সদস্যরা নানা অপকর্মের সাথে যুক্ত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রহস্যজনক কারণে তাকে ধরছে না। ইসহাক মিজানের অপকর্মের কারণে বিএনপি তাকে বহিস্কার করে। তার কোনো পদ পদবী না থাকলেও তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন, সূত্রাপুর ওয়ারী এলাকায় ব্যাপক চাঁদাবাজি, দখলবাজি সহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকায় তার একটি বাহিনী রয়েছে এই বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা তার অপকর্ম করেন । এদিকে নূর মোহাম্মদ তার ওপর নির্যাতন ও মারধরের বিচার দাবি করেছেন। তিনি জানান, রাজধানীর ওয়ারী থানায় এ বিষয়ে তিনি একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ওয়ারি থানা সূত্রে জানা গেছে, এ ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ দেয়া হয়েছে। যেটি থানার সহকারি পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রৌশন আলী তদন্ত করছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পুরান ঢাকার ওয়ারী থানাধীন গোয়ালঘাটের ২৩/১ নম্বর নাভানা রহমান বিস্তা নামীয় মার্কেটের সিকিউরিটি গার্ড নূর মোহাম্মদ ডিউটিরত ছিলেন। এ সময় ওই মার্কেটের সামনে বিএনপি নামধারী নেতা ইসহাক মিজান রাত আনুমনিক ২টার দিকে এসে পার্কিংয়ের জায়গা খালি আছে কি-না জানতে চান। নূর মোহাম্মদ মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা খালি নেই বলে জানান। এ কথা শুনে উত্তেজিত হয়ে পড়েন ইসহাক মিজান। তিনি সিকিউরিটি গার্ড নূর মোহাম্মদের নাম-ঠিকানা জানতে চান। এক পর্যায়ে ইসহাক মিজান নূর মোহাম্মদকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে শুরু করেন। এ সময় নূর মোহাম্মদকে প্লাষ্টিকের চেয়ার দিয়েও মারা হয়। এতে তার হাত-পিঠ ও বুকে আঘাত লাগে। এক পর্যায়ে প্লাষ্টিকের চেয়ারটি ভেঙে গেলে নূর মোহাম্মদকে হত্যার হুমকি দেন। এ সময় মারধরের শিকার নূর মোহাম্মদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসে। পরে আহত নূর মোহাম্মদকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। বর্তমানে জখম হওয়া নূর মোহাম্মদ পুরান ঢাকার গোয়ালঘাট লেনের নিজ বাসায় অবস্থান করছেন। নূর মোহাম্মদ জানান, তাকে মারধর করতে করতে মার্কেটের ভেতরে নিয়েও নির্যাতন করা হয়েছে। যার প্রমাণ মার্কেটের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায় ধারণ করা আছে। ভুক্তভোগী নূর মোহাম্মদ আরো বলেন, তাকে মারধরকারী ইসহাক এর আগেও তাকে মারধর করেছেন। এলাকাবাসীর অনেকেই অভিযোগ করেছেন, ইসহাক মিজান বিএনপি’র নাম ভাঙ্গিয়ে এলাকায় নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। এক সময় ইসহাক মিজান ও তার বাহিনীর সদস্যরা নানা অপকর্মের সাথে যুক্ত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রহস্যজনক কারণে তাকে ধরছে না। ইসহাক মিজানের অপকর্মের কারণে বিএনপি তাকে বহিস্কার করে। তার কোনো পদ পদবী না থাকলেও তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন, সূত্রাপুর ওয়ারী এলাকায় ব্যাপক চাঁদাবাজি, দখলবাজি সহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকায় তার একটি বাহিনী রয়েছে এই বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা তার অপকর্ম করেন । এদিকে নূর মোহাম্মদ তার ওপর নির্যাতন ও মারধরের বিচার দাবি করেছেন। তিনি জানান, রাজধানীর ওয়ারী থানায় এ বিষয়ে তিনি একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ওয়ারি থানা সূত্রে জানা গেছে, এ ঘটনায় থানায় একটি অভিযোগ দেয়া হয়েছে। যেটি থানার সহকারি পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রৌশন আলী তদন্ত করছেন।