
ভারতশাসিত কাশ্মিরের পেহেলগামে হামলার পেছনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ জড়িত; সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ্লিকেশন টেলিগ্রামে ‘ফাঁস হওয়া’ এক গোপন নথির উদ্ধৃতি দিয়ে চাঞ্চল্যকর এ দাবি করেছে পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।
তবে ওই নথিটি আসল কী-না, তা স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। টেলিগ্রামে ফাঁস হওয়া গোপন নথির বরাতে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, পেহেলগামের ওই ঘটনাটিকে ‘অমুসলিম জনগোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে চালানো হামলা’ বলে প্রচার চালানোর সুস্পষ্ট নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে জড়িয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়াতে ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতে। বেশ কয়েকটি সূত্রের বরাতে দাবি করা হয়েছে, ফাঁস হওয়া নথিটি প্রমাণ করে যে ভারতীয় সরকারও পেহেলগাম হামলায় জড়িত। নথিতে দেয়া নির্দেশনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মধ্যে যে গড়মিল হয়েছে, তা থেকেই এই ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থাৎ ভারত নিজেই এই হামলা সাজিয়েছে যেন পাকিস্তানের ওপর দোষ চাপানো যায়। নথিতে বলা হয়েছে, হামলার ৩৬ ঘণ্টা পরে পাকিস্তানবিরোধী প্রচার চালানোর জন্য মিডিয়াকে নির্দেশনা দেয়া হবে। তবে, মিডিয়া হামলার সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তানকে দায়ী করে বসে, যার ফলে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। সূত্রগুলো বলছে, এই নথি এবং তাতে থাকা বৈপরীত্য প্রমাণ করে যে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-কেও অন্য কোনো মহল থেকে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। এছাড়া নথিটি এভাবে প্রকাশ হওয়াটাই ‘র’-এর ভেতরে বিদ্যমান হিন্দুত্ববাদ বিরোধী মনোভাবের ইঙ্গিত দিতে পারে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া কীভাবে এই নথি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হলো তা খুঁজে বের করতে ভারত সরকার তদন্ত করছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ফাঁস হওয়া নথি বলছে, সাজানো এই অপারেশনটি পরিকল্পনা করা হয়েছিল এমন সময়ে যখন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ভারতে সফরে ছিলেন, যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সন্ত্রাসবিরোধী ঐক্যের আহ্বান জানানো যায়। এদিকে দুই দেশের উত্তেজনার মধ্যে কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণরেখায় পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া চালিয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবারের ওই মহড়ায় সাঁজোয়া যান ও অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে যুদ্ধ অনুশীলনে অংশ নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এছাড়া চলমান উত্তেজনাময় পরিস্থিতিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। তিনি জানান, ভারতের যেকোনও সামরিক দুঃসাহসের জবাব শক্তভাবে দেয়া হবে।
তবে ওই নথিটি আসল কী-না, তা স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি। টেলিগ্রামে ফাঁস হওয়া গোপন নথির বরাতে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, পেহেলগামের ওই ঘটনাটিকে ‘অমুসলিম জনগোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে চালানো হামলা’ বলে প্রচার চালানোর সুস্পষ্ট নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইকে জড়িয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়াতে ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতে। বেশ কয়েকটি সূত্রের বরাতে দাবি করা হয়েছে, ফাঁস হওয়া নথিটি প্রমাণ করে যে ভারতীয় সরকারও পেহেলগাম হামলায় জড়িত। নথিতে দেয়া নির্দেশনা এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মধ্যে যে গড়মিল হয়েছে, তা থেকেই এই ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থাৎ ভারত নিজেই এই হামলা সাজিয়েছে যেন পাকিস্তানের ওপর দোষ চাপানো যায়। নথিতে বলা হয়েছে, হামলার ৩৬ ঘণ্টা পরে পাকিস্তানবিরোধী প্রচার চালানোর জন্য মিডিয়াকে নির্দেশনা দেয়া হবে। তবে, মিডিয়া হামলার সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তানকে দায়ী করে বসে, যার ফলে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। সূত্রগুলো বলছে, এই নথি এবং তাতে থাকা বৈপরীত্য প্রমাণ করে যে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-কেও অন্য কোনো মহল থেকে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। এছাড়া নথিটি এভাবে প্রকাশ হওয়াটাই ‘র’-এর ভেতরে বিদ্যমান হিন্দুত্ববাদ বিরোধী মনোভাবের ইঙ্গিত দিতে পারে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া কীভাবে এই নথি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাঁস হলো তা খুঁজে বের করতে ভারত সরকার তদন্ত করছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ফাঁস হওয়া নথি বলছে, সাজানো এই অপারেশনটি পরিকল্পনা করা হয়েছিল এমন সময়ে যখন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ভারতে সফরে ছিলেন, যাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সন্ত্রাসবিরোধী ঐক্যের আহ্বান জানানো যায়। এদিকে দুই দেশের উত্তেজনার মধ্যে কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণরেখায় পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া চালিয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। গত বৃহস্পতিবারের ওই মহড়ায় সাঁজোয়া যান ও অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম নিয়ে যুদ্ধ অনুশীলনে অংশ নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এছাড়া চলমান উত্তেজনাময় পরিস্থিতিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। তিনি জানান, ভারতের যেকোনও সামরিক দুঃসাহসের জবাব শক্তভাবে দেয়া হবে।