
কক্সবাজার প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিকে ঘিরে দেশের সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। ৫ জুন থেকে ঈদের ছুটি শুরু হলেও মূলত ৮ জুন থেকে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। গতকাল বুধবার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলী, ইনানী, হিমছড়ি ও মেরিন ড্রাইভজুড়ে ছিল হাজারো মানুষের সরব উপস্থিতি। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামীকাল শুক্রবার পর্যন্ত এমন জনসমাগম অব্যাহত থাকবে। ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে আসা পর্যটক মাহবুব হাসান বলেন, ছুটির দিনে পরিবার নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় না। এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে এই সুযোগে কক্সবাজার এসেছি। সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর সূর্যাস্ত আমাদের মুগ্ধ করেছে। বনানী থেকে আসা আরেক পর্যটক রুমানা ফেরদৌস বলেন, প্রচণ্ড গরমের মধ্যে একটু সাগরের ঠাণ্ডা বাতাস ও ঢেউয়ের শব্দ মনকে শান্ত করে। ভাবিনি এত ভিড় হবে, তবে আনন্দটাও অন্যরকম। মিরপুরের বাসিন্দা চৌহান ইসলাম বলেন, এত মানুষ দেখে শুরুতে একটু অস্বস্তি লেগেছিল। তবে সৈকতের সৌন্দর্য, বিচ বাইক, ঘোড়ার সওয়ারি, সব মিলিয়ে অসাধারণ একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। সমুদ্রস্নান, বালিয়াড়িতে ছবি তোলা, বিচ বাইকে ঘোরাফেরা কিংবা রোদেলা বিকেলে সাগরের পাড়ে বসে সূর্যাস্ত উপভোগে মেতে আছেন হাজারো পর্যটক। কক্সবাজারের তারকা হোটেলগুলোতে ৭০-৮৫ শতাংশ কক্ষ ইতোমধ্যেই বুকড রয়েছে বলে জানিয়েছেন হোটেল কর্তৃপক্ষ। সাধারণ গেস্ট হাউজ, কটেজ ও অ্যাপার্টমেন্টগুলোতেও পর্যটকদের উপস্থিতি বেড়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) নিত্যানন্দ দাস বলেন, অতীতের মতো এবারও পর্যটকদের নিরাপত্তায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে সার্বক্ষণিক পুলিশ মোতায়েন, ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে চলছে নজরদারি। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. শাহিদুল আলম বলেন, পর্যটকদের নিরাপদ ও আনন্দদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করতে একাধিক মোবাইল টিম মাঠে কাজ করছে। এদিকে, গত মঙ্গলবার কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল জোন ও সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (ভারপ্রাপ্ত সচিবের দায়িত্বপ্রাপ্ত) ফাতেমা রহিম ভীনা। কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী খোকা বলেন,ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে প্রায় ৫-৬ লাখ পর্যটকের আগমন হতে পারে, যার ফলে কয়েকশ কোটি টাকার পর্যটন বাণিজ্য হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিকে ঘিরে দেশের সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। ৫ জুন থেকে ঈদের ছুটি শুরু হলেও মূলত ৮ জুন থেকে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। গতকাল বুধবার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা, কলাতলী, ইনানী, হিমছড়ি ও মেরিন ড্রাইভজুড়ে ছিল হাজারো মানুষের সরব উপস্থিতি। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা ধারণা করছেন, আগামীকাল শুক্রবার পর্যন্ত এমন জনসমাগম অব্যাহত থাকবে। ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে আসা পর্যটক মাহবুব হাসান বলেন, ছুটির দিনে পরিবার নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় না। এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে এই সুযোগে কক্সবাজার এসেছি। সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর সূর্যাস্ত আমাদের মুগ্ধ করেছে। বনানী থেকে আসা আরেক পর্যটক রুমানা ফেরদৌস বলেন, প্রচণ্ড গরমের মধ্যে একটু সাগরের ঠাণ্ডা বাতাস ও ঢেউয়ের শব্দ মনকে শান্ত করে। ভাবিনি এত ভিড় হবে, তবে আনন্দটাও অন্যরকম। মিরপুরের বাসিন্দা চৌহান ইসলাম বলেন, এত মানুষ দেখে শুরুতে একটু অস্বস্তি লেগেছিল। তবে সৈকতের সৌন্দর্য, বিচ বাইক, ঘোড়ার সওয়ারি, সব মিলিয়ে অসাধারণ একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। সমুদ্রস্নান, বালিয়াড়িতে ছবি তোলা, বিচ বাইকে ঘোরাফেরা কিংবা রোদেলা বিকেলে সাগরের পাড়ে বসে সূর্যাস্ত উপভোগে মেতে আছেন হাজারো পর্যটক। কক্সবাজারের তারকা হোটেলগুলোতে ৭০-৮৫ শতাংশ কক্ষ ইতোমধ্যেই বুকড রয়েছে বলে জানিয়েছেন হোটেল কর্তৃপক্ষ। সাধারণ গেস্ট হাউজ, কটেজ ও অ্যাপার্টমেন্টগুলোতেও পর্যটকদের উপস্থিতি বেড়েছে। ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) নিত্যানন্দ দাস বলেন, অতীতের মতো এবারও পর্যটকদের নিরাপত্তায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে সার্বক্ষণিক পুলিশ মোতায়েন, ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে চলছে নজরদারি। কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. শাহিদুল আলম বলেন, পর্যটকদের নিরাপদ ও আনন্দদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করতে একাধিক মোবাইল টিম মাঠে কাজ করছে। এদিকে, গত মঙ্গলবার কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল জোন ও সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (ভারপ্রাপ্ত সচিবের দায়িত্বপ্রাপ্ত) ফাতেমা রহিম ভীনা। কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী খোকা বলেন,ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে প্রায় ৫-৬ লাখ পর্যটকের আগমন হতে পারে, যার ফলে কয়েকশ কোটি টাকার পর্যটন বাণিজ্য হবে বলে আশা করা হচ্ছে।