
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহার মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেয়া হয়। সুবহার ভাই রামীম মরদেহ বুঝে নেন।
গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে অবশেষে গত মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমান তিনি। মর্গ সূত্রে জানা যায়, ময়নাতদন্তের সময় মরদেহ থেকে ভিসেরা আর হার্টের নমুনা নেয়া হয়েছে হিস্টোপ্যাথলজির জন্য। এগুলো ল্যাবে পাঠান হবে। সেখান থেকে রিপোর্ট এলে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়া হবে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ারা আক্তার।
পরিবারের বরাত দিয়ে তিনি উল্লেখ করেন, ৩ জুন বাড্ডার আফতাবনগরে নিজ ভাড়া বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তানিন সুবহা। প্রথমে বনশ্রীর একটি হাসপাতালে, সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ধানমন্ডির পপুলার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। যেখানে তিনি লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় গত মঙ্গলবার রাতে মারা যান। সেদিন রাতে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালের আইসিইউ থেকে তার মরদেহ মর্গে পাঠান হয়। পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, সুবহার বুকে হঠাৎ প্রচণ্ড ব্যথা ও ঘাম হওয়ায় প্রথমে অ্যাসিডিটির ওষুধ খেয়েছিলেন। কিন্তু পরপর কয়েকবার বমি করার পর তার শারীরিক অবস্থা দ্রুত অবনতি ঘটে, ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় চিত্রনায়িকা তানিন সুবহাকে। তবে কয়েক দিন আইসিইউতে থাকার পরও শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। যদিও চিকিৎসকরা আগেই তাকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ঘোষণা করেন এবং লাইফ সাপোর্ট খুলে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এজন্য সুবহার স্বামীর অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন চিকিৎসকরা। পরে স্বামীর অনুমতি সাপেক্ষে তার লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলা হয় বলে জানিয়েছে অভিনেত্রীর পরিবার। তানিন সুবহা বিজ্ঞাপনচিত্রের মাধ্যমে শোবিজে পথচলা শুরু করেন। নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি ধীরে ধীরে পরিচিতি লাভ করেন। ‘মাটির পরী’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় তার অভিষেক ঘটে। বর্তমানে তার অভিনীত একাধিক সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে অবশেষে গত মঙ্গলবার পরপারে পাড়ি জমান তিনি। মর্গ সূত্রে জানা যায়, ময়নাতদন্তের সময় মরদেহ থেকে ভিসেরা আর হার্টের নমুনা নেয়া হয়েছে হিস্টোপ্যাথলজির জন্য। এগুলো ল্যাবে পাঠান হবে। সেখান থেকে রিপোর্ট এলে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়া হবে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ারা আক্তার।
পরিবারের বরাত দিয়ে তিনি উল্লেখ করেন, ৩ জুন বাড্ডার আফতাবনগরে নিজ ভাড়া বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তানিন সুবহা। প্রথমে বনশ্রীর একটি হাসপাতালে, সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ধানমন্ডির পপুলার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। যেখানে তিনি লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় গত মঙ্গলবার রাতে মারা যান। সেদিন রাতে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালের আইসিইউ থেকে তার মরদেহ মর্গে পাঠান হয়। পরিবার সূত্রে আরও জানা গেছে, সুবহার বুকে হঠাৎ প্রচণ্ড ব্যথা ও ঘাম হওয়ায় প্রথমে অ্যাসিডিটির ওষুধ খেয়েছিলেন। কিন্তু পরপর কয়েকবার বমি করার পর তার শারীরিক অবস্থা দ্রুত অবনতি ঘটে, ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় চিত্রনায়িকা তানিন সুবহাকে। তবে কয়েক দিন আইসিইউতে থাকার পরও শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। যদিও চিকিৎসকরা আগেই তাকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ঘোষণা করেন এবং লাইফ সাপোর্ট খুলে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এজন্য সুবহার স্বামীর অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন চিকিৎসকরা। পরে স্বামীর অনুমতি সাপেক্ষে তার লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলা হয় বলে জানিয়েছে অভিনেত্রীর পরিবার। তানিন সুবহা বিজ্ঞাপনচিত্রের মাধ্যমে শোবিজে পথচলা শুরু করেন। নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি ধীরে ধীরে পরিচিতি লাভ করেন। ‘মাটির পরী’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় তার অভিষেক ঘটে। বর্তমানে তার অভিনীত একাধিক সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।