
সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ৭০ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। সিলেটের জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জ এবং সুনামগঞ্জের ছাতক সীমান্ত দিয়ে গত বুধবার রাত থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত তাঁদের ঠেলে পাঠানো হয়। তাঁদের আটক করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা।
সিলেট
জেলার জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্ত এলাকায় ৫৩ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। গতকাল ভোরে বিজিবির সদস্যরা জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জের বিভিন্ন সীমান্ত থেকে তাঁদের আটক করেন। এর আগে সর্বশেষ ২৯ মে সিলেটের বিয়ানীবাজার সীমান্ত এলাকা দিয়ে ২১ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছিল বিএসএফ। বিজিবি সূত্রে জানা যায়, জৈন্তাপুরের শ্রীপুর বিওপির সদস্যরা মোকামপুঞ্জি সীমান্তে ১৭ জন এবং মিনাটিলা বিওপির সদস্যরা মিনাটিলা সীমান্তে ২৩ জনসহ মোট ৪০ জনকে আটক করেন। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ সীমান্তে ১৩ জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন সময় ভারতের বিভিন্ন এলাকা থেকে জড়ো করে সীমান্ত এলাকায় রেখে ঠেলে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২২ শিশু, ১৭ জন পুরুষ ও ১৪ জন নারী। বিজিবি ৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক বলেন, আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় সংগ্রহ করে প্রাথমিকভাবে বিজিবির তত্ত্বাবধানে দুটি বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট এলাকার বলে জানা যায়। তাঁদের নাম, ঠিকানা ও পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের সদস্যদের কাছে তাঁদের হস্তান্তরের কথা আছে। বিজিবি সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে যে আটক ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময় ভারতে কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিলেন। তাঁরা দিল্লিসহ বিভিন্ন স্থানে ছিলেন।
সুনামগঞ্জ
জেলার ছাতক উপজেলার নোয়াকুট এলাকা দিয়ে ১৭ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। বিজিবির সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত বুধবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবা ভোর পর্যন্ত এই ১৭ জনকে পাঠানো হয়। এর আগে ২৮ মে একই এলাকা দিয়ে ১৬ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছিল বিএসএফ। বিজিবি জানায়, এই ১৭ জনের মধ্যে ৮ শিশু, পুরুষ ৫ জন ও নারী ৪ জন আছেন। তাঁদের সবার বাড়ি লালমনিরহাট জেলায়। তাঁরা অবৈধভাবে বিভিন্ন সময়ে ভারতে গিয়েছিলেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের থানায় হস্তান্তর করা হবে।
সিলেট
জেলার জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্ত এলাকায় ৫৩ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। গতকাল ভোরে বিজিবির সদস্যরা জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জের বিভিন্ন সীমান্ত থেকে তাঁদের আটক করেন। এর আগে সর্বশেষ ২৯ মে সিলেটের বিয়ানীবাজার সীমান্ত এলাকা দিয়ে ২১ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছিল বিএসএফ। বিজিবি সূত্রে জানা যায়, জৈন্তাপুরের শ্রীপুর বিওপির সদস্যরা মোকামপুঞ্জি সীমান্তে ১৭ জন এবং মিনাটিলা বিওপির সদস্যরা মিনাটিলা সীমান্তে ২৩ জনসহ মোট ৪০ জনকে আটক করেন। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ সীমান্তে ১৩ জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন সময় ভারতের বিভিন্ন এলাকা থেকে জড়ো করে সীমান্ত এলাকায় রেখে ঠেলে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ২২ শিশু, ১৭ জন পুরুষ ও ১৪ জন নারী। বিজিবি ৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক বলেন, আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় সংগ্রহ করে প্রাথমিকভাবে বিজিবির তত্ত্বাবধানে দুটি বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশই কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট এলাকার বলে জানা যায়। তাঁদের নাম, ঠিকানা ও পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের সদস্যদের কাছে তাঁদের হস্তান্তরের কথা আছে। বিজিবি সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে যে আটক ব্যক্তিরা বিভিন্ন সময় ভারতে কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিলেন। তাঁরা দিল্লিসহ বিভিন্ন স্থানে ছিলেন।
সুনামগঞ্জ
জেলার ছাতক উপজেলার নোয়াকুট এলাকা দিয়ে ১৭ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে বিএসএফ। বিজিবির সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত বুধবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবা ভোর পর্যন্ত এই ১৭ জনকে পাঠানো হয়। এর আগে ২৮ মে একই এলাকা দিয়ে ১৬ জনকে ঠেলে পাঠিয়েছিল বিএসএফ। বিজিবি জানায়, এই ১৭ জনের মধ্যে ৮ শিশু, পুরুষ ৫ জন ও নারী ৪ জন আছেন। তাঁদের সবার বাড়ি লালমনিরহাট জেলায়। তাঁরা অবৈধভাবে বিভিন্ন সময়ে ভারতে গিয়েছিলেন। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের থানায় হস্তান্তর করা হবে।